আমার নিজের লেখা গল্প, কবিতা এবং আমার নিজের করা ফটোগ্রাফি।।। পর্ব- 81
আপত্তি সত্ত্বেও। বললেন, 'ওখানে গিয়ে জিজ্ঞাসা করবে সাধারণ মেয়ে কোন ফ্লোরে হচ্ছে। ওখানেই সুবর্ণাকে পেয়ে যাবে।'
রিকশাওয়ালা চোখের পলকেই স্টুডিয়োর গেটে পৌঁছে গেল। সরু গলি দিয়ে এগিয়ে টিনের দরজার সামনে পৌছে বলল, 'এখানেই নেমে যেতে হবে দিদি।'
ওই গলির একপাশে ব্যারাকটাইপের বাড়ির ঘরগুলোর সামনে বিভিন্ন ফিল্ম কোম্পানির বোর্ড ফুলছিল। কিছু লোক বারান্দায় দাঁড়িয়ে তাকে লক্ষ করছে। তিতির টিনের দরজার ফাঁক দিয়ে ভেতরে ঢুকতেই বাঁধানো বাগানের চারপাশে অনেকগুলো গুদামঘর দেখতে পেল। একপাশে বেঞ্চির ওপর কয়েকজন গুলতানি করছে। তিতির তাদের দিকে এগিয়ে যেতেই সবাই কথা থামিয়ে তাকাল।
'আচ্ছা, সাধারণ মেয়ে কোন ফ্লোরে হচ্ছে?'
'কাকে চান?'
'সুবর্ণা।'
'ও। বাঁদিক দিয়ে মেকআপরুমে চলে যান। ওখানে পাবেন।'
তিতির এগোতেই শুনতে পেল, 'নতুন আমদানি মনে হচ্ছে!'
'মেয়ে দেখলেই তোর অমন মনে হয়। হয়তো সুবর্ণার কোনও বন্ধু!' দ্বিতীয়জন ধমক দিল।
তিতিরের খুব অস্বস্তি হচ্ছিল। যারা এরকম মন্তব্য করে তারা অবশ্য সমস্ত কলকাতায় ছড়িয়ে থাকে।
পাড়ার রকেও তো এদের দেখা যায়।
একজনকে জিজ্ঞাসা করে যে ঘরটিতে পৌছাল তার পরদা সরাতে সে সুবর্ণাকে দেখতে পেল। সুবর্ণা ইজিচেয়ারে চোখ বন্ধ করে আধশোয়া হয়ে রয়েছে। তার পাশে আয়নার সামনে বসা একজন
মহিলার মুখে রং বোলানো হচ্ছে। তিতির নিচু গলায় ডাকল, 'এ্যাই সুবর্ণা।' সুবর্ণা চোখ খুলল। কয়েক সেকেন্ড। তারপর ধড়মড়িয়ে উঠে বলল, 'তুই?'
For work I use:
মোবাইল |
Redmi Note 11s |
ফটোগ্রাফার |
@taskiaakther |
লোকেশন |
ঢাকা, বাংলাদেশ |
ছবি তোলা |
বাহিরে |
তোকে দেখতে এলাম।' হাসল তিতির।
'আয়, আয়। এখানে বোস।' সুবর্ণা উঠে এসে হাত ধরে নিয়ে গিয়ে বসাল। তারপর চোখ ছোট করে জিজ্ঞাসা করল, 'কী করে জানলি আমি এখানে আছি?'
'বিভাসদা বলল।'
'ও. তাই। গিয়েছিলি?'
'ই।'
'কী হল?'
'হয়ে গেল।' হাসল তিতির।
'সত্যি? দুটো হাত আঁকড়ে ধরল সুবর্ণা, 'ওরা তোকে কাস্ট করেছে?'
'এ্যাই, হাতে লাগছে।' তিতির হাত ছাড়াল, 'তাই তো বলল।'
যে 'তোকে খাওয়াতে হবে। খুব ভাল রেস্টুরেন্টে গিয়ে খাব আমরা। উঃ, আমার কী আনন্দ হচ্ছে।
রোলটা বিভাসদা বলেছিল সেইটে দিয়েছে তো?'
'হ্যাঁ। তোকে খবরটা দিতে এলাম। তোর জন্যেই তো হয়েছে।' এইসময় মেকআপে বসা মহিলাটি মুখ ঘোরালেন, 'কী ব্যাপার সুবর্ণা?'
সুবর্ণা বলল, 'আমার বন্ধু তিতির। ওকে কাল জোর করে একটা সিরিয়ালের কাজের জন্যে নিয়ে গিয়েছিলাম। আজ সেটা কনফার্মড করেছে ওরা। তিতির, তুই তো ওঁকে নিশ্চয়ই চিনতে পারছিস?'
For work I use:
মোবাইল |
Redmi Note 11s |
ফটোগ্রাফার |
@taskiaakther |
লোকেশন |
ঢাকা, বাংলাদেশ |
ছবি তোলা |
বাহিরে |
এবার তিতির মাথা নাড়ল। বাংলা সিনেমায় এই ভদ্রমহিলা অভিনয় করেন। নায়িকা নন, কিন্তু পোস্টারে ছবি ছাপা হয়।
'কী সিরিয়াল। আজকাল তো ব্যাঙের ছাতার মতো সিরিয়াল হচ্ছে।'
'ও। বিভাস মুখার্জি? তাই বলো। ওরা তো আমার কথা চিন্তাই করে না।'
'তাই?'
'না না। বিভাসদার কোম্পানির আলাদা নাম আছে।'
'দ্যাখোনা, একটার পর একটা সিরিয়াল বানাচ্ছে, আমাকে নিচ্ছে? এই যে চার দেওয়াল নামে। মেগাটা হচ্ছে সেখানে তো সবাই কাজ করছে, শুধু আমি বাদ।' যে
'আপনি যোগাযোগ করেননি। কেন?'
'গায়ে পড়ে যদি বলতে পারতাম তো বিশ বছর আগে ফিলোর হিরোইন হয়ে যেতাম। তবু......
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
"ধন্যবাদ! আল্লাহ হাফেজ। এই শোর পিকচার সিরিয়াল নাৗষীক তুমি বা দেখনো? 👉👍"
I also gave you a 0.22% upvote for the delegations you have made to us. Increase your delegations to get more valuable upvotes. Cheers! 🎉
Help Us Secure the Blockchain for You
Your vote matters! Support strong governance and secure operations by voting for our witnesses:
Get Involved