একটি আদর্শিক শিক্ষা ব্যবস্থা কিভাবে গড়ে ওঠে।। প্রথম পর্ব

in #blog9 days ago

আসসালামু আলাইকুম
প্রিয়, পাঠকগণ,আপনারা সবাই কেমন আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়াতে ভালো আছি। আবারো নতুন একটি ব্লগ নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হলাম।

নবী-রাসূলগণ ধারাবাহিকভাবে এ দুনিয়াতে এসেছিলেন। তাঁদের সকলের দ্বীন ও দাওয়াতের ভিত্তি ছিলো এক ও অভিন্ন। তাঁরা সকলেই একই দ্বীনের দাওয়াত দিতেন। সকলেরই কথা ছিলো, এক আল্লাহকে মানো, তাঁর সত্তা ও গুণে কাউকে শরীক করো না। কেবল তাঁরই ইবাদত করো। ইবাদতে কাউকে অংশীদার করো না। মহান মালিক আল্লাহর মনোনীত সব নবী-রাসূলকে সত্য বলে জানো। তাঁর ফেরেশতাদের প্রতিও বিশ্বাস রাখো।

IMG20240904172813.jpg

IMG20240904172744_02.jpg

ফেরেশতাগণ আল্লাহ তা'আলার একটি পবিত্র সৃষ্টি। তাঁরা পানাহার করে না। ঘুমায় না, ক্লান্ত হয় না। তাঁরা আল্লাহ তা'আলার পরম অনুগত। তিনি ফেরেশতাগণের মাধ্যমে যেসব কিতাব পাঠিয়েছেন, সেগুলোকে সত্য বলে বিশ্বাস করো। বিশ্বাস রাখো, মৃত্যুর পর তোমাদের পুনরায় জীবিত করা হবে। ভালো-মন্দ তাকদীর আল্লাহ তা'আলার পক্ষ থেকেই হয়ে থাকে।

IMG20240904172731_01.jpg

IMG20240904172809.jpg

For work I use:


মোবাইল
realme C25s
ফটোগ্রাফার
@dreamlife10
লোকেশন
ঝিনাইদহ, বাংলাদেশ
ছবি তোলা
বাহিরে
নবী-রাসূলগণ প্রত্যেকেই বলতেন, আমি যে শরীয়ত ও বিধান নিয়ে এসেছি, তোমরা তার আলোকে জীবনযাপন করো। আল্লাহর পক্ষ থেকে যত নবী-রাসূল এসেছেন, তারা সবাই ছিলেন সত্য এবং তাঁদের ওপর যে সকল কিতাব অবতীর্ণ হয়েছে, সেগুলোও সত্য। তাঁদের সবার প্রতিআমাদের বিশ্বাস রয়েছে এবং আমরা তাঁদের মধ্যে পার্থক্য করি না। সত্য কথা হলো, যারা মানুষকে আল্লাহর প্রতি আহবান করেন, মানুষকে সত্য ও সুন্দরের পথ দেখান, তাঁদের শিক্ষা ও দীক্ষায় এক অদ্বিতীয় মালিক আল্লাহ তা'আলাকে বাদ দিয়ে অন্যদের পূজা করার অবকাশ নেই। এমনকি তাঁদের দাওয়াতেও তাঁদের পূজা করার বিষয়টি নেই।

ধন্যবাদ জানিয়ে আজ এখানে শেষ করছি।আগামী দিন আবারো দেখা হবে নতুন কোন বিষয় নিয়ে। সে পর্যন্ত সবাই ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন। আল্লাহ হাফেজ।।