এবিবি ফান প্রশ্ন- ২২৭ || ঘুঘু দেখলে ও ফাঁদ দেখা যায় না কেন?
আমার বাংলা ব্লগের নতুন উদ্যোগ- এবিবি-ফান এ সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি। এটা সম্পূর্ণ ভিন্নধর্মী একটি উদ্যোগ, শুধুমাত্র ভিন্নভাবে কিছু বিষয় নিয়ে আনন্দ উপভোগ করার জন্যই করা হয়েছে। বিষয়টি যেন আরো বেশী আকর্ষণীয় হয়ে উঠে সেই জন্য প্রতিদিন পাঁচজনকে $২.০০ ডলার করে মোট $১০.০০ ডলার এর ভোট দেয়া হবে। তবে অবশ্যই যারা নিয়মগুলো মেনে এই উদ্যোগের সাথে সংযুক্ত হতে হবে।
এবিবি-ফান এর মাধ্যমে প্রতিদিন একটি প্রশ্ন শেয়ার করা হবে, বাস্তব বিষয় নিয়ে যা প্রতিনিয়ত আমরা আমাদের চারপাশে দেখে থাকি। তারপর সে প্রশ্নের উত্তরটি একটু ভিন্নভাবে দিতে হবে। আমরা প্রশ্নটির সঠিক উত্তর জানতে আগ্রহী নই কিংবা সঠিক উত্তরটি জানতে চাই না। বরং প্রশ্নটির ভিন্ন ধরনের এবং মজার কিছু উত্তর জানতে চাই। সুতরাং যে প্রশ্ন করা হবে, সেই প্রশ্ন সম্পর্কে আপনার নিজের ক্রিয়েটিভিটি, সৃজনশীলতা এবং মজার চিন্তা ভাবনা জানাতে হবে, যার ক্রিয়েটিভিটি যত বেশী আকর্ষণীয় ও মজার হবে, সে বিজয়ী হওয়ার ততো বেশী সম্ভাবনা তৈরী করতে পারবে। যেমন, প্রশ্ন করা হলো আকাশের রং কেন নীল? উত্তরগুলো এই রকম হতে পারে, আকাশের বউয়ের মন খারাপ, আকাশের বান্ধবীর পছন্দের রং নীল, এই রকম মজার মজার নানা ধরনের উত্তর দিতে পারবেন আপনারা। আশা করছি সকলের অংশগ্রহণে উদ্যোগটি সফলতা পাবে।
আজকের প্রশ্নঃ
ঘুঘু দেখলে ও ফাঁদ দেখা যায় না কেন?
প্রশ্নকারীঃ
প্রশ্নকারীর অভিমতঃ
ঘুঘু আসলে খুব মিশুক তাই তার দেখা পাওয়া যায়। কিন্তু ফাঁদ খুবই খারাপ জিনিস।
অংশগ্রহণের নিয়মাবলীঃ
- উত্তরটি সর্বোচ্চ ৫০ শব্দের মাধ্যমে দিতে হবে।
- একজন ইউজার শুধুমাত্র একবারই উত্তর দিতে পারবে।
- অন্যের উত্তর কপি করা যাবে না।
- উত্তর/কমেন্টটি অবশ্যই উপরের কবিতার সাথে সামঞ্জস্য রেখে করতে হবে।
- এডাল্ট উত্তর/কমেন্ট দেয়া যাবে না।
- পোষ্টটি অবশ্যই রিস্টিম করতে হবে।
ধন্যবাদ সবাইকে।
আমার বাংলা ব্লগের ডিসকর্ডে জয়েন করুনঃ | ডিসকর্ড লিংক |
---|
ঘুঘু উড়ে আকাশে, আর ফাঁদ পাতা থাকে মানুষের অন্তরে। আর অন্তরের পাতা ফাঁদ কখনোই দেখা যায় না।
একদম ঠিক বলেছেন ভাইয়া অন্তরের ফাঁদ বোঝা ভীষণ মুশকিল।
তা অবশ্য ঠিক কথা বলেছেন অন্তরের ফাঁদ দেখা তো আর সম্ভব নয়।
কারন ঘুঘু দৃশ্যমান আর ফাঁদ হলো ডুমুরের ফুলের মতো অদৃশ্য বস্তু।আর ফাঁদ দেখা গেলে ঘুঘু তার ধারে কাছেও ঘেঁষত না তাই ঘুঘু দেখলেও ফাঁদ দেখা যায় না।
ঘুঘু খুব সরল সোজা আর ফাঁদ খুব চালাক চতুর। ফাঁদে পরার আগ পর্যন্ত ফাঁদ কি জিনিস সেটা টের পাওয়া যায় না, ফাঁদে একবার পড়লে এটা সম্পর্কে জানা যায়। 😀🙃
প্রেম হলো ঘুঘু আর বিয়ে হল ফাঁদ। প্রেমিক-প্রেমিকাদের চোখে কল্পনার রঙিন চশমা লাগানো থাকে বলেই তারা শুধু ঘুঘু দেখেই এগিয়ে চলে। ফাঁদ আর দেখতে পায় না।😅😅
ফাদ দেখলেই তো পাখি ফুরুত তাই ফাদ আরালেই রাখা হয় শুধু ঘুঘু দেখা যায় 😃😃😃
আর যদি মানুষ এর মতো বোকা ঘুঘু হয় তাহলে তার সামনে ফাদ দেখানোও যেতে পারে😀
একদম ঠিক বলেছেন ভাইয়া বোকারাই তো ফাঁদে পড়ে যায়। তবে ফাঁদ যদি দেখা যেত তাহলে তো আর কেউ এগোতো না।
ফাদ হলো পেছন থেকে ছুরি মারার মতো৷ পেছন থেকে ছুরি মারলে দেখা যায়না তেমনি ফাদ ও দেখা যায় না।
ফাঁদ তৈরি করা হয় অন্য বস্তুর অন্তরালে। আর ঘুঘু পাখি তো দৃশ্যমান যেখানে সেখানে উড়াউড়ি করে থাকে। অন্য বস্তুর অন্তরালে ফাঁদ থাকার কারণে ঘুঘু দেখা গেলেও ফাঁদ দেখা যায় না।
ফাঁদ দেখা গেলে তো দাদা ঘুঘু ধরা পড়বে না সেই ফাঁদে! সেই জন্য ঘুঘু দেখা যায় কিন্তু ফাঁদ দেখা যায় না। তবে ঘুঘু ঠিকই সেই ফাঁদে গিয়ে আটকে যায়! 🙂 দৃশ্যমান ফাঁদ কে অদৃশ্য করে দেওয়া হয় ঘুঘুর কাছে যেন ঘুঘুকে ধরা যায়।
ফাঁদ দেখতে হলে বেশি বেশি মলা ঢেলা মাছ খেতে হবে এবং দূরবীন নিয়ে বসে থাকতে হবে। তাহলেই ফাঁদ দেখা সম্ভব 🤣🤣।
ঘুঘু ডাকাডাকি করে এই জন্য দেখা যায় আর ফাঁদ সব সময় আটকিয়ে ফেলে এজন্য নিজেকে অদৃশ্য করে রাখে।
ঘুঘু দেখতে অদৃশ্যমান! আর ফাঁদ দেখতে দৃশ্যমান! তাই ঘুঘু দেখলেও ফাঁদ দেখা যায় না🤭