এবিবি ফান প্রশ্ন- ২৬৬ || বাঙালি দাঁত থাকতে দাঁতের মর্যাদা দেয় না কেন?
আমার বাংলা ব্লগের নতুন উদ্যোগ- এবিবি-ফান এ সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি। এটা সম্পূর্ণ ভিন্নধর্মী একটি উদ্যোগ, শুধুমাত্র ভিন্নভাবে কিছু বিষয় নিয়ে আনন্দ উপভোগ করার জন্যই করা হয়েছে। বিষয়টি যেন আরো বেশী আকর্ষণীয় হয়ে উঠে সেই জন্য প্রতিদিন পাঁচজনকে $২.০০ ডলার করে মোট $১০.০০ ডলার এর ভোট দেয়া হবে। তবে অবশ্যই যারা নিয়মগুলো মেনে এই উদ্যোগের সাথে সংযুক্ত হতে হবে।
এবিবি-ফান এর মাধ্যমে প্রতিদিন একটি প্রশ্ন শেয়ার করা হবে, বাস্তব বিষয় নিয়ে যা প্রতিনিয়ত আমরা আমাদের চারপাশে দেখে থাকি। তারপর সে প্রশ্নের উত্তরটি একটু ভিন্নভাবে দিতে হবে। আমরা প্রশ্নটির সঠিক উত্তর জানতে আগ্রহী নই কিংবা সঠিক উত্তরটি জানতে চাই না। বরং প্রশ্নটির ভিন্ন ধরনের এবং মজার কিছু উত্তর জানতে চাই। সুতরাং যে প্রশ্ন করা হবে, সেই প্রশ্ন সম্পর্কে আপনার নিজের ক্রিয়েটিভিটি, সৃজনশীলতা এবং মজার চিন্তা ভাবনা জানাতে হবে, যার ক্রিয়েটিভিটি যত বেশী আকর্ষণীয় ও মজার হবে, সে বিজয়ী হওয়ার ততো বেশী সম্ভাবনা তৈরী করতে পারবে। যেমন, প্রশ্ন করা হলো আকাশের রং কেন নীল? উত্তরগুলো এই রকম হতে পারে, আকাশের বউয়ের মন খারাপ, আকাশের বান্ধবীর পছন্দের রং নীল, এই রকম মজার মজার নানা ধরনের উত্তর দিতে পারবেন আপনারা। আশা করছি সকলের অংশগ্রহণে উদ্যোগটি সফলতা পাবে।
আজকের প্রশ্নঃ
বাঙালি দাঁত থাকতে দাঁতের মর্যাদা দেয় না কেন?
প্রশ্নকারীঃ
প্রশ্নকারীর অভিমতঃ
তাহলে বেচারা ডেন্টিস্টদের জীবিকা চলবে কীভাবে? একারণেই বাঙালি দাঁত থাকতে দাঁতের মর্যাদা দেয় না। আপনাদের কি মনে হয়, জানতে চাই।
অংশগ্রহণের নিয়মাবলীঃ
- উত্তরটি সর্বোচ্চ ৫০ শব্দের মাধ্যমে দিতে হবে।
- একজন ইউজার শুধুমাত্র একবারই উত্তর দিতে পারবে।
- অন্যের উত্তর কপি করা যাবে না।
- উত্তর/কমেন্টটি অবশ্যই উপরের কবিতার সাথে সামঞ্জস্য রেখে করতে হবে।
- এডাল্ট উত্তর/কমেন্ট দেয়া যাবে না।
- পোষ্টটি অবশ্যই রিস্টিম করতে হবে।
ধন্যবাদ সবাইকে।
আমার বাংলা ব্লগের ডিসকর্ডে জয়েন করুনঃ | ডিসকর্ড লিংক |
---|
বাঙালিরা সবকিছু গিলে খেতে বেশ পছন্দ করে 😍🙃 রাজা থেকে প্রজা সবাই শুধু গিলে আর গিলে 🦆 আর ভাই সবারই তো বেঁচে থাকতে হবে বাঙালি যদি দাঁত থাকতে দাঁতের মর্যাদা দেয় তাহলে ডেন্টিস্টের অবস্থা যে, করুন হয়ে যাবে। 🤓
টুথপেস্ট শেষ হয়ে যাওয়ার পর প্যাকেট ফাটিয়ে দাঁতের যত্ন নেওয়ার লোক হল বাঙালি পাবলিক। আর যখন টুথপেস্ট থাকে তখন তো ব্রাশ করার কথাই ভুলে যায় বাঙালি। বেচারা বাঙালি দাঁত থাকতে দাঁতের মর্যাদা বোঝে না।🤭
সবই সেই অবশ করার সুই আর ব্যাথা পাওয়ার ভয়ে আর ডেন্টিস মোটর এর সেই শিরশিরানির ভয়ে। আমরা বাঙ্গালীরা ব্যাথায় কোঁকড়াবো, কান্না করবো, গরম পানিতে লবন মিশিয়ে কুল্কুচি করবো তবুও ইঞ্জেকশনের ভয়ে ডেন্টিসদের কাছে যাবোনা। কিন্তু যেদিন চলে যাবে দাঁত সেদিন সে হয়ে যাবে কাঁত।
দাঁতের মর্যাদা বৃদ্ধির জন্য প্রচুর টুথ পেস্ট এর প্রয়োজন।কিন্তু বাঙ্গালীতো মাগনায় সব কিছু পেতে পছন্দ করে।তাই দাঁত পরিস্কার করার জন্য চুলার ছাই ব্যবহার করে।ফলে যা হওয়ার তাই হয়। দাঁত ক্ষয় হয়ে সকল দাঁত পরে যায়।আর একে বলে দাঁত থাকতে দাঁতের মর্যাদা দিয়ে জানে না বাঙ্গালী।
আমার আম্মার ফেভারিট বাণী এটি! মা-বাবা থাকতে আমরা তাদের সঠিক মর্যাদা দেয় না! যখনই তারা মারা যায় তখনই আমরা বুঝতে পারি আসলে তাদের ছাড়া কেউ আপন ছিল না। কিন্তু ততক্ষণে অনেক দেরি হয়ে যায় 🙂
কারণ বাঙালিরা অলস বেশি তাই তারা গড়ার থেকে ভাঙতে বিশ্বাসী।এইজন্য তারা দাঁতের মর্যাদার থেকে দাঁত ক্ষয়ে যাওয়াকে বেশি পছন্দ করে☺️☺️.
এটা কিন্তু বেশ বলেছেন!! অলস বলে গড়ার চেয়ে ভাঙতেই বেশি সহজ!
ধন্যবাদ দিদি।
বাঙালিরা খাওয়া প্রেমি হয় , অতিরিক্ত খাওয়ার চক্করে বাঙালিরা দাঁতের কথা ভুলে যায় । এইজন্য দাঁত থাকতে বাঙালিরা দাঁতের মর্যাদা দেয় না।
বাঙালির পান্তা ভাত খাওয়ার অভ্যাস আছে, তাই বাঙালি দাঁত থাকতে দাঁতের মর্যাদা দেয় না।
দাঁত থাকলে তো চিবিয়ে কষ্ট করে খেতে হবে, আর দাঁত না থাকলে লিকুইড খেতে পারবে কষ্টবিহীন । এজন্যই দাঁত থাকতে দাঁতের মর্যাদা বোঝে না বা বোঝার প্রয়োজন হয় না ।
বউ যখন মজার মজার খাবার রান্না করে, তখন খেয়ে খেয়ে মোটাতাজা হয় এবং বাহিরে গিয়ে সখিনা,রহিমাদের সাথে পরকীয়া প্রেম করে🤣🤣। পরকীয়া প্রেমের কথা জানতে পেরে বউ যখন ডিভোর্স দিয়ে দেয়, তখন খাবার ভালোভাবে না পেয়ে হাড়ে হাড়ে টের পায়। আর তখন পরকীয়া প্রেমের ভূত মাথা থেকে দূর হয়ে যায়। সেজন্যই বলা হয় বাঙালি দাঁত থাকতে দাঁতের মর্যাদা দেয় না😂😂।