"গ্রামীন বিকালের সৌন্দর্য"
হ্যালো..!!
আমার সুপ্রিয় বন্ধুরা,
আমি @aongkon বাংলাদেশের নাগরিক।
আজ- ৫ ই মে, রবিবার, ২০২৪ খ্রিঃ।
আমি আশা করি, আপনারা সবাই সুস্থ এবং সুন্দর আছেন। আমার মাতৃভাষা বাংলার একমাত্র ব্লগিং কমিউনিটি আমার বাংলা ব্লগ এর ফাউন্ডার, এডমিন প্যানেল, মডারেটর প্যানেল এবং সকল সদস্য ও সদস্যাদের আমার অন্তরের অন্তরস্থল থেকে প্রাণঢালা শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন রইল।
কয়েকটি ফটোগ্রাফি একত্রিত করে সুন্দর একটি কভার ফটো তৈরি করে নিয়েছি।
আমি আজকে আপনাদের সামনে নতুন একটি পোস্ট নিয়ে হাজির হয়েছি প্রতিনিয়ত আমার বাংলা ব্লগে নতুন নতুন পোস্ট শেয়ার করতে আমার অনেক বেশি ভালো লাগে। আমি প্রায় সপ্তাহখানেক হলো ঢাকা থেকে গ্রামের বাড়িতে এসেছি। আমি গ্রামে এসে গ্রামীন প্রকৃতির মাঝে অনেক সুন্দর সময় অতিবাহিত করছি। সবুজ শ্যামলের ঘেরা গ্রামীণ প্রকৃতি আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লাগে। গ্রামীন যেকোনো সময়ের মুহূর্তে আমার কাছে অনেক বেশি সুন্দর লাগে। আমি বাড়িতে আসলেই সব সময় চেষ্টা করি বাড়ির বাইরে ঘোরাফেরা করতে। গ্রামীণ প্রকৃতিতে বন্ধু-বান্ধবের সাথে আড্ডা দিতে ভীষণ ভালো লাগে। কিছুদিন আগে গ্রামে এসে বন্ধুয়ার বড় ভাইরা মিলে নদীর পাড়ে ঘুরতে গিয়েছিলাম। নদীর পাড়ে কাটানো সুন্দর মুহূর্ত আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করবো।
আমি গতবার যখন বাড়িতে এসেছিলাম তখন আমাদের মহাশ্মশানে মহানাম যজ্ঞ হচ্ছিলো। আমি মহাশ্মশানে গিয়ে মহানাম যজ্ঞ শুনছিলাম হঠাৎ করে এই বড় ভাই ফোন দিয়ে নদীর পাড়ে ঘুরতে যাওয়ার কথা বললো। তখন আমি ভাইয়ের কথা শুনে সাথে সাথে রাজি হয়ে গেলাম। নদীর পাড়ের সৌন্দর্য আমাকে সবসময়ই অনেক বেশি মুগ্ধ করে। আমরা তিনটি বাইক নিয়ে বিকালের দিকে ৬ জন চলে গেলাম নদীর পারে ঘুরতে।
আমাদের ভবানীগঞ্জ বাজার থেকে নদীর পাড়ে দূরত্ব তিন কিলোমিটার মতো। আগে অবশ্য পদ্মা নদী ভবানীগঞ্জ বাজারের অনেক কাছে ছিল কিন্তু সময়ের সাথে সাথে চর পড়ে অনেক দূরে চলে গেছে। এখন পদ্মা নদীতে যেতে হলে গ্রামীণ মেঠো পথ পাড়ি দিয়ে যেতে হয়। আমরা চরের ভেতরের গ্রামীণ মেঠো পথে বাইক নিয়ে নদীর দিকে আগাতে থাকলাম। পদ্মা নদীর এই চড়ে অবশ্য মানুষের বসবাস রয়েছে এই পথ দিয়েই তারা প্রতিনিয়ত যাওয়া আসা করে। মেঠো পথ দিয়ে দুটি কিশোর একটা সাইকেলে করে যাচ্ছিল দেখতে ভীষণ ভালো লাগছিলো।
এমন সুন্দর দৃশ্য দেখে মুহূর্তেই হারিয়ে গিয়েছিলাম কল্পনার জগতে আমার সেই সুন্দর স্মৃতিময় শৈশবে। প্রতিটি মানুষের শৈশব অনেক বেশি সুন্দর হয়, প্রতিটি মানুষের ইচ্ছে হয় নিজের শৈশবে ফিরে যেতে। নদীর চরের এই মেঠো পথ দিয়ে শুধু যে সাইকেল বাইক চলে এমনটা নয় এই পথ দিয়ে ঘোড়ার গাড়ি, মহিষের গাড়ি এসব গাড়িও চলে।
নদীর পাড়ের অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য সবসময় আমাকে মুগ্ধ করে। একটি দিনের যেকোনো সময় এখানকার সৌন্দর্য অনেক সুন্দর থাকে। আমরা গিয়েছিলাম পড়ন্ত বিকালে সূর্যটা পশ্চিম আকাশে ঢুলে পড়েছিলো। পশ্চিম আকাশে ধুলে পড়া লাল রঙের সূর্য আর নদীর সৌন্দর্য দেখতে ভীষণ ভালো লেগেছিলো।
আমার কাছে মনে হয় প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করার সবথেকে উত্তম জায়গা হলো গ্রাম। গ্রামীণ যে কোন জায়গায় আসলে প্রকৃতির স্পর্শ পাওয়া যায়, পাওয়া যায় মধুর অনুভূতি। আর এই কারণে আমি ঢাকা শহরে থাকলেও প্রকৃতির টানে মাঝেমধ্যেই গ্রামে ফিরে আসি আর গ্রামের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করি।
এ সময়টাতে নদীর পানি অনেকটা আয় শুকিয়ে যায়। নদীর যে প্রকৃত যৌবন সেটা অনেকটাই হারিয়ে যায় যদি সেই নদীর জল শুকিয়ে যায়। নদীতে জল শুকিয়ে গেলে নদীর পাশের পলিমাটির উপর কৃষকেরা ধানের আবাদ করে। সবুজ শ্যামলে ভরা প্রকৃতি দেখতে ভীষণ ভালো লাগে।
আমরা যেখানে গিয়েছিলাম সেখানে নদীর পাড়ের সাথে দুটি নৌকা বাধা ছিলো। আর আমরা মাঝেমধ্যেই এই জায়গাটিতে এসে নৌকার উপর বসে সবাই মিলে আড্ডা দিই। এখানে সকাল এবং বিকালের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য সব থেকে বেশি মুগ্ধ করে। আমরা সেদিনে এখানে প্রায় সন্ধ্যা পর্যন্ত আড্ডা দিয়েছিলাম তারপর আবার সেখান থেকে বাসায় ফিরে এসেছিলাম।
পোস্টের ছবির বিবরন
ডিভাইস | স্যামসাং গ্যালাক্সি এফ-৫৪ |
---|---|
ক্যামেরা | ১০৮ মেগাপিক্সেল |
তারিখ | ২৩ শে মার্চ ২০২৪ খ্রিঃ |
লোকেশন | কুষ্টিয়া |
প্রিয় বন্ধুরা,
আমি স্টিমিট প্ল্যাটফর্মে আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে প্রতিনিয়ত আমার সৃজনশীলতা দিয়ে ভালো কনটেন্ট শেয়ার করে এই কমিউনিটিকে সমৃদ্ধ করতে চাই এবং উচ্চতার শিখরে নিয়ে যেতে চাই। আমার ব্লগটি কেমন হয়েছে আপনারা সবাই কমেন্টের মাধ্যমে অবশ্যই মন্তব্য করবেন, সামান্য ভুল ত্রুটি অবশ্যই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন এবং সুপরামর্শ দিয়ে পাশে থাকবেন। আবার দেখা হবে নতুন কোনো পোস্ট নিয়ে শীঘ্রই, ততক্ষণে সবাই নিজের খেয়াল রাখবেন সুস্থ এবং সুন্দর থাকবেন এটাই কাম্য করি।
আমি অংকন বিশ্বাস, আমার ইউজার নেম @aongkon। আমি মা, মাতৃভাষা এবং মাতৃভূমিকে সব থেকে বেশি ভালোবাসি। আমি হৃদয় থেকে ভালবাসি সৃষ্টিকর্তা ও তার সকল সৃষ্টিকে। আমি বর্তমানে ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটিতে সিভিল টেকনোলজিতে বি.এস.সি ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে লেখাপড়া করছি। আমি ভ্রমণ করতে, গান গাইতে ও শুনতে, কবিতা লিখতে ও পড়তে, আর্ট করতে, রান্না করতে ও ফটোগ্রাফি করতে খুবই পছন্দ করি। "আমার বাংলা ব্লগ" আমার গর্ব "আমার বাংলা ব্লগ" আমার ভালোবাসা। আমার নিজের ভেতরে লুকায়িত সুপ্ত প্রতিভাকে বিকশিত করার লক্ষ্যে "আমার বাংলা ব্লগে" আমার আগমন। এই স্বল্প মানব জীবনের প্রতিটা ক্ষণ আমার কাছে উপভোগ্য। আমি মনে করি, ধৈর্যই সফলতার চাবিকাঠি।
@aongkon
আমার নিজেরও নদীর পাড়ে সময় কাটাতে অনেক বেশি ভালো লাগে। সত্যি বলতে বন্ধুবান্ধব একটা সময় আমারও ছিল। কিন্তু বর্তমানে কোন বন্ধু-বান্ধব নেই যার কারণে গ্রামের পরিবেশে বন্ধুবান্ধবদের নিয়ে হাঁটার মুহূর্তটা ভুলে গিয়েছি । আসলে শহরের দালানকোটার মাঝে থাকতে ভীষণ খারাপ লাগে। গ্রামে আসলেই যেন স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলি আমরা। আপনার তোলা গ্রামীণ ছবিগুলো আমার অনেক বেশি ভালো লেগেছে।
আসলে ভাই বন্ধু-বান্ধবদেরকে নিয়ে নদীর পাড়ে সময় কাটাতে সত্যিই ভীষণ ভালো লাগে আপনিও একটা সময় বন্ধু-বান্ধবদেরকে নিয়ে সুন্দর সময় অতিবাহিত করেছেন জেনে ভালো লাগলো। হ্যাঁ ভাই শহরে থাকতে ভিতর থাকতে ভীষণ খারাপ লাগে। অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
ভাইয়া আমি নিজেই গ্রামে বসবাস করি। সত্যিই গ্রামের এই প্রকৃতির মাঝে বসবাস করতে পেরে খুবই ভালো লাগে। গ্রামের দৃশ্য গুলো সত্যি বেশ দৃষ্টিনন্দর সব সময়ই প্রকৃতির অপরূপ রূপে সজ্জিত দেখে বেশ ভালো লাগে। আপনার আজকের পোস্টের মাধ্যমে গ্রামের বেশ কয়েকটি সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি দেখে বেশ ভালো লাগলো। সত্যিই বেশ দারুন একটা মুহূর্ত আপনি উপভোগ করেছিলেন। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
যারা গ্রামে বসবাস করে তারা গ্রামীন প্রকৃতি অনেক বেশি উপলব্ধি করতে পারে। গ্রামীণ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য আমিও অনেক বেশি পছন্দ করি। অনেক সুন্দর মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ ভাই।
চমৎকার ফটোগ্রাফি শেয়ার করলেন আপনি অনেক ভালো লেগেছে দেখে। বিকেল বেলায় গ্রামের সৌন্দর্যগুলো অনেক ভালো লাগে দেখতে। বিশেষ করে আপনার শেয়ার করা সবুজ গ্রামীণ দৃশ্য গুলো অনেক ভালো লাগতেছে দেখে। আর বাড়িতে গেলে তো বোঝাই যাচ্ছে অনেক ঘোরাঘুরি করেন সবাইকে নিয়ে। গুরুত্বপূর্ণ কিছু মুহূর্ত এবং ফটোগ্রাফি শেয়ার করার বর্ণনা সহকারে অনেক ধন্যবাদ।
গ্রামীণ প্রকৃতি সবুজে ভরপুর থাকে সবসময় তাইতো দেখতে অনেক বেশি সুন্দর লাগে। হ্যাঁ আপু গ্রামে আসলে প্রচুর ঘুরাঘুরি করি ঘোরাঘুরি করতে ভালো লাগে। অনেক সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
বোঝাই যাচ্ছে গ্রামীন পরিবেশে বিকেল বেলা অনেক সুন্দর একটা মুহূর্ত অতিবাহিত করেছেন। ঢাকা থেকে বাসায় গেলে আপনি বরাবরই গ্রামীণ প্রকৃতিক পরিবেশের মাঝে অনেক সুন্দর মুহূর্ত অতিবাহিত করেন এবং সেই মুহূর্তের ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে তুলে ধরার চেষ্টা করেন। গ্রামে গিয়ে নদীর পাড়ে সময় কাটাতে আসলেই অনেক বেশি ভালো লাগে আর চারিদিকে যদি সবুজ ফসলি জমি থাকে তাহলে তো আর কোন কথাই নেই। ধন্যবাদ আপনার কাটানো মুহূর্তটা আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য।
হ্যাঁ ভাই গ্রামে এসে নদীর পাড়ে সময় কাটাতে ভীষণ ভালো লাগে। সুন্দর গঠনমূলক মন্তব্য করার জন্য তোমাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
গ্রামীন পরিবেশের দারুন সুন্দর্য উপভোগ করলাম আপনার ফটোগ্রাফি পোস্টের মাধ্যমে।
বাড়ি গেলে আমিও বিকেলের সময়টা নদীর পাড়ে কাটানোর চেষ্টা করি।
কেননা বিকেলের সময় যত রকমের সৌন্দর্য উপভোগ করা যায় নদীর পাড়ে আর কখনো হয় না এরকম।
আপনার ফটোগ্রাফি গুলো বেশ চমৎকার ছিল ্
হ্যাঁ ভাই নদীর পাড়ের বিকালের সৌন্দর্যটা বেশ ভালো লাগে আমার নিজের কাছেও। সুন্দর গঠনমূলক মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
গ্রামীন পরিবেশের অপরূপ সৌন্দর্য আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। একদম মন ছুঁয়ে দেওয়ার মত ছিল আপনার এই ফটোগ্রাফি গুলো। অনেক সুন্দর হয়েছে প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি। এরকম ফটোগ্রাফি গুলো আমার অনেক অনেক ভালো লাগে। সুন্দর এই ফটোগুলো শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
আমার ফটোগ্রাফি গুলো আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো ভাই। প্রাকৃতিক অপরূপ দৃশ্য আসলেই দেখতে অনেক ভালো লাগে।
গ্রামীণ পরিবেশে বিকেলের সময়টা অত্যন্ত উপভোগ্য এবং আনন্দদায়ক সময় হিসেবে আমরা বিবেচনা করি। বিশেষ করে আমরা যারা গ্রামে বসবাস করি। যাহোক গ্রামীন বিকেলের চমৎকার মুহূর্তটি আপনি খুবই সুন্দর ভাবে আপনার পোষ্টের মাধ্যমে ফুটিয়ে তুলতে সক্ষম হয়েছেন। একই সাথে চমৎকার ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন। দারুন একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
গ্রামীন বিকালের মুহূর্ত সবসময় চমৎকার হয় আর এই মুহূর্তটা উপভোগ করতে পারা সত্যি বেশ সুন্দর ব্যাপার। আমি গ্রামে আসলেই চেষ্টা করি গ্রামীণ প্রকৃতি সুন্দরভাবে উপভোগ করার। অনেক সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
ভাই আপনি আজকে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন গ্রামীন বিকালের অপরূপ সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি। আসলে গ্রামের মানুষ বিকেল বেলায় প্রকৃতির সৌন্দর্য উপভোগ করতে বেশ ভালোবাসে। ঠিক বলেছেন ভাই প্রকৃতির সৌন্দর্য উপভোগ করতে হলে সব থেকে ভালো জায়গা হচ্ছে গ্রাম আমিও এটাই মনে করি। ধন্যবাদ এত সুন্দর ভাবে গ্রাম বাংলার ফটোগ্রাফি পোষ্টের মধ্যে তুলে ধরার জন্য।
শহরে কখনোই প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করা যায় না প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করার সর্বশ্রেষ্ঠ জায়গা হলো গ্রাম। অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই সুন্দর মন্তব্য প্রকাশ করার জন্য।
ঘোরাঘুরির উদ্দেশ্যে প্রায়ই আপনাদের এলাকার দিকে যায়। তবে নদীর দিকে খুব একটা যাওয়া হয় না। কিন্তু আপনাদের ফটোগ্রাফির মাধ্যমে যখন দেখি খুবই ভালো লাগে। এতো সুন্দর প্রাকৃতিক দৃশ্য মাঠ সরু রাস্তা। শান্ত জলরাশির নদী। সবমিলিয়ে দারুণ একটা পরিবেশ কিন্তু। চমৎকার ছিল আপনার শেয়ার করা ফটোগ্রাফি গুলো ভাই। এবং বিকেল টা সত্যি দারুণ কাটিয়েছেন আপনি।
নদীর অপরূপ সৌন্দর্য দেখতে ভীষণ ভালো লাগে। অনেক সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।