আমার তোলা আলোকচিত্র। || My exceptional photography.
|
---|
শুভ রাত্রি #amarbanglablog পরিবার 🤗 সবার সুস্বাস্থ্য কামনা করে শুরু করছি আমার আজকের আয়োজন। আমার চোখে যা ভালো লাগে তা সবসময়ই চেষ্টা করি সুন্দর উপস্থাপনার মাধ্যমে আপনাদের সামনে তুলে ধরার।
আশাকরি সবাই এই হিম হিম শীত শীত আবহাওয়া দারুন উপভোগ করেছেন। সত্যি বলতে শীতকাল আমার সবথেকে পছন্দের ঋতু এবং এই সময়টা আমি দারুনভাবে উপভোগ করার চেষ্টা করি। যদিও দু একবার জ্বর সর্দি কাশি হয় তবুও ভালো লাগে শীত। যাইহোক সপ্তাহের জমিয়ে রাখা বেশ কিছু ছবি নিয়ে সাজিয়েছি আজকের ফটোগ্রাফী দিবসের পোস্ট। আশাকরি আপনারা ভুলে যাননি শুক্রবার মানে আমার ফটোগ্রাফী দিবস।
যাইহোক চলুন আজকের ছবিগুলো দেখে আসি।
ছবির অবস্থান :- ভালুকা, ময়মনসিংহ, বাংলাদেশ।
আমার সবথেকে পছন্দের ফলগুলোর মধ্যে পেয়ারা একটি। পেয়ারা যেমন দামে সস্তা ঠিক তেমনি পুষ্টিকর। গত কিছুদিন আগে বেশ কিছু পেয়ারা কিনেছিলাম, তখন হুট করে ইচ্ছে করলো ছবি তুলি, তাই ছবি তুলে নিলাম।
ছবির অবস্থান :- ভালুকা, ময়মনসিংহ, বাংলাদেশ।
আমার সবথেকে পছন্দের প্রাণীগুলোর মধ্যে বিড়াল একটি। কিছু বিড়াল ভীষণ শান্ত প্রকৃতির আবার কিছু রয়েছে আক্রমণাত্মক। যাইহোক এই বিড়ালটিকে ভীষণ নিরীহ এবং শান্ত প্রকৃতির মনে হয়েছে। হঠাৎ করেই তার দিকে চোখ পরাতেই আমি ছবি তুলে নিলাম।
ছবির অবস্থান :- ভালুকা, ময়মনসিংহ, বাংলাদেশ।
আমাদের এখানে প্রতি শুক্রবার হাট বসে। আর সেই হাটে বিভিন্ন রকম পশু পাখি পাওয়া যায়। সেদিন গিয়েছিলাম দেশি মুরগি কিনতে, হঠাৎ করেই এই খরগোশের বাচ্চাগুলো দেখতে পেলাম। ছোট্ট একটা ঝুড়িতে ওদের বসিয়ে রেখেছে। দেখে ভীষণ মায়া লাগছিলো।
ছবির অবস্থান :- ভালুকা, ময়মনসিংহ, বাংলাদেশ।
ভয়ানক ভিমরুল। এই ছোট্ট পোকাটি আমি ভীষণ ভয় পাই। ছোট্ট বেলায় একবার এর কামড় খেয়েছিলাম, আর এখনো দেখলে ভয় লাগে। তবে ছবি তুলতে ছাড়ি না।
পরিশেষ
যাইহোক এই ছিল আমার আজকের আয়োজন। আশাকরি ছবিগুলো ভালো লেগেছে। যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই মন্তব্যের মাধ্যমে জানাবেন।
আমি ইন্জিনিয়ার ইমরান হাসান। মেশিন নিয়ে পেশা আর ব্লগিং হলো নেশা। কাজ করি টেকনিক্যাল সাপোর্ট ইন্জিনিয়ার হিসেবে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে। অবসর সময়ে ব্লগিং করি নিজের মনের খোরাক আর একটু পরিবারকে ভালো রাখার জন্য। আমি আবেগী, বড্ড জেদি, নিজেই নিজের রাজ্যের রাজা। কেউ কোথাও থেমে গেলে সেখান থেকে শুরু করতে ভালোবাসি। আমার শখ ছবি তোলা, বাগান করা আর নতুন জায়গায় ঘুরতে যাওয়া। মানুষকে আমি ভালোবাসি তাই মানুষ আমায় ভালোবাসে।
আপনার তোলা সব গুলো চিত্র বেশ দারুন লেগেছে আমার কাছে অনেক সুন্দর ভাবে আপনি আলোচনা করেছেন।দেখে ভালো লাগলো।ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
https://x.com/emranhasan1989/status/1865101781015134430?t=FOTdMXLUGbUB8nvcvztUmw&s=19
পুশ প্রমোশন
বেশ কয়েকটি সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন ভাইয়া। বিশেষ করে বিড়াল এবং খরগোশের ফটোগ্রাফি আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। খরগোশকে দেখতে খুবই কিউট লাগছে।
আপনার ফটোগ্রাফি মানেই হচ্ছে ভিন্ন রকম আয়োজন। পেয়ারা খেতে আমিও পছন্দ করি। পেয়ার ছবি দেখতে অন্য রকম সুন্দর লাগতেছে। বিড়াল দেখে অনেক কিউট। ভিমরুল তো অনেক বিষাক্ত কামড় দিলে খবর হয়ে যায়। ভালো ছিলো ফটোগ্রাফি গুলো দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম।
সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি ধারণ করে আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন ভাইয়া। এই সপ্তাহের সাথে আপনি দেখছি ভয়ংকর ভিমরুলের ফটোগ্রাফি নিয়ে হাজির হয়ে গিয়েছেন। খরগোশের ফটোগ্রাফি আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে।
খুবই সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি করেছেন। এই ফটোগ্রাফি সাথে বর্ণনা করে অনেক ভালো লাগলো। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
আপনার ফটোগ্রাফি মানেই ভিন্ন কিছু উপহার। আপনার তোলা আলোকচিত্র গুলো দেখে ভীষণ ভালো লেগেছে ভাই। সঙ্গে নিজের ভাষায় সুন্দর করে বর্ণনা দিয়েছেন। খরগোশের বাচ্চাগুলো দেখতে কিউট লাগছে। ভয়ানক ভিমরুল দেখে আমি নিজে অনেক ভয় পাই। সব মিলিয়ে অসাধারণ পোস্ট ধন্যবাদ আপনাকে ভাই।
আপনার তোলা আলোকচিত্র গুলো দেখতে দারুন লাগছে। বিশেষ করে আমার কাছে লাল রঙের ঝালিতে বসে থাকা খরগোশ ও খরগোশের বাচ্চাগুলো অনেক বেশি ভালো লেগেছে। খরগোশ আমার অনেক পছন্দে ।তা ছাড়া প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফি অনেক সুন্দর হয়েছে। ধন্যবাদ আপনাকে এতো সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য।
আমার তোলা আলোকচিত্র গুলো আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম। খরগোশ আমার কাছেও ভীষণ ভালো লাগে।
ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।