গ্রীষ্মের সন্ধ্যায় লেবুর শরবত খাওয়ার অনুভূতি
আজ--১৭ বৈশাখ| ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | মঙ্গলবার | গ্রীষ্মকাল |
আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।
- প্রিয় কমিউনিটি,আমার বাংলা ব্লগ
- গ্রীষ্মের সন্ধ্যার লেবুর শরবত খাওয়ার অনুভূতি।
- আজ--১৭ইবৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
- মঙ্গলবার
তো চলুন শুরু করা যাক...!
শুভ দুপুর সবাইকে......!!
আপনারা সকলেই জানেন যে বর্তমান সময়ে অনেক বেশি গরম পড়ছে আর এই গরমের সময়ে জনজীবন প্রায় অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে। এই গরমের সময়ে আমাদের সকলেরই বেশি বেশি ঠান্ডা খেতে ইচ্ছে করে। যদিও বর্তমান সময়ে ঠান্ডা পানি এবং শরবত খাওয়ার পরে কিছুটা সময় স্বস্তি পেলেও কয়েক মিনিটের মধ্যেই আবার গা এবং শরীর দুটোই গরম হয়ে যায়। সবকিছুতেই কেমন যেন একটা অস্বস্তি কাজ করছে এই গরমের সময়ে। কোন কাজকর্ম করে মানুষ শান্তিতে একটু বিশ্রাম নিতে পারছে না কারণ কাজকর্ম করতে গেলে যতটা বেশি শরীর দিয়ে পানি বের হচ্ছে ঠিক তেমনি ভাবে কাজ করবো না করেও যদি নির্দিষ্ট একটা জায়গায় বসে থাকা যায় তারপরেও শরীর দিয়ে ধরে পানি বের হতেই থাকে। মনে হয় এ যেন আমাদের শরীরের সঙ্গে কোন একটা পাম্প লাগিয়ে দেওয়া হয়েছে যে পাম দিয়ে প্রতিনিয়ত পানি বের হতেই থাকে। এরপরও কিছু করার নেই যেহেতু প্রকৃতির কিছুটা বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছে আমাদের উপরে তার মানে প্রকৃতিকে উপেক্ষা করেই আমাদেরকে চলতে হবে।
এই গ্রীষ্মের দুপুরে ঠান্ডা শরবত খেতে অনেক বেশি ভালো লাগে বিশেষ করে শরবত এর ভেতরে যদি কিছুটা বেল যুক্ত করা হয় তাহলে সেই শরবত খেতে সবথেকে বেশি সুস্বাদু লাগবে বলে আমার মনে হয়। যদিও এখন সব সময় বেল পাওয়া যায় না তবে শরবতের সঙ্গে কিছুটা লেবুযুক্ত করলে ব্যাপারটা খারাপ হয় না। গত কয়েকদিন আগে শরীর দিয়ে এতটা বেশি ঘাম বের হয়েছিল যে মাঝে মাঝেই আপনা আপনি চোখ বন্ধ হয়ে যাচ্ছিল বুঝতেই পারছিলাম শরীরটা অনেক বেশি ক্লান্ত হয়ে পড়েছে। যখন আমার শরীরে অনেক বেশি ক্লান্ত হয়ে যায় তখন আপনা আপনি হঠাৎ করে দাঁড়িয়ে থাকি আর বসে থাকি চোখ বন্ধ হয়ে যায় কয়েক সেকেন্ডের জন্য। আর এই সময়টাতে আমার অনেক বেশি বেশি পানি পান করতে হয় সেই সাথে এমন কিছু পান করতে হয় যেটা আমাদের শরীরের জন্য অনেক উপকারী যেমন শরবত সহ একটু আনারস তরমুজ এসব খেতে ইচ্ছে করে এসব খেলে মোটামুটি ভাবে শরীর কিছুটা হলেও সুস্থ হয়ে ওঠে।
সারাদিন যেহেতু শরীর দিয়ে অনেক বেশি ঘাম বের হয়েছিল তাই আগে থেকেই ভেবে রেখেছিলাম যে সন্ধ্যার পরে বাহিরে বের হব। প্রথম অবস্থায় ভেবেছিলাম যে সন্ধ্যার আগেই বের হব কিন্তু এতটা বেশি গরম ছিল যে সন্ধ্যার আগে বের হলে আবার ঘেমে একাকার হয়ে যেতাম আরো বেশি অসুস্থ হয়ে পড়তাম। এটা ভেবেই আর বেশি আগে বাহিরে বের হয়নি ভেবেছিলাম সন্ধ্যার পরে বের হব ঠিক তেমনি ভাবেই সন্ধ্যার পরে বাহিরে বের হলাম ঠান্ডা কিছু খাওয়ার জন্য। যদিও বাসায় ফ্রিজ ছিল কিন্তু ফ্রিজের পানি খেতে ইচ্ছে করছিল না মোটেও। আমি আর এক বড় ভাই হাঁটতে হাঁটতে চলে যাই মোহাম্মদপুর বাসস্ট্যান্ডে। বাসস্ট্যান্ডে কিছু কাজ ছিল সেই কাজ শেষ করে আমরা পুরো মার্কেট টা একটু ঘুরাঘুরি করছিলাম।
যেহেতু সন্ধ্যা লেগে গিয়েছিল যার কারণে সূর্যের তাপ অতটা বেশি ছিল না। আপনারা একটা জিনিস লক্ষ্য করলে দেখবেন যে সারাদিন অনেক বেশি গরম থাকে কিন্তু যখন সন্ধ্যা লেগে যায় সূর্য যখন অস্ত চলে যায় তখন পরিবেশটা কেমন যেন একটু শীতলতা কাজ করে। বিশেষ করে সন্দেহের পর থেকে রাত্রি দশটা এগারোটা পর্যন্ত মোটামুটি একটু ভালোই ঠান্ডা থাকে। আর রাত্রি যত গভীর হয় গরমের তীব্রতা তত বেশি অনুভব করা যায়। যাইহোক এরপরে আমরা কিছুটা সময় ঘুরাঘুরি করে একটা শরবতের দোকানে গিয়ে দাঁড়িয়ে ছিলাম। শরবতের দোকানে গিয়ে প্রথমে ভেবেছিলাম যে বেশি করে বরফ মিশিয়ে শরবত খাব কিন্তু পরবর্তীতে আবার ভাবলাম যে সারাদিন এতটা বেশি ঘেমেছি যে এখন যদি বেশি করে বরফ দিয়ে শরবত খায় তাহলে ঠান্ডা লেগে যাবে। এটা ভেবে আর বেশি করে বরফ দিয়ে শরবত খাওয়া হয়নি তবে বড় ভাই আমার থেকে বেশি করে বরফ দিয়েই শরবত খেয়েছিল কারণ তার নাকি একটু বেশি ঠান্ডা লাগবে। শরীরের সুস্থতার কথা ভেবে মোটামুটি ভাবে আমি সামান্য পরিমাণ বরফ দিয়ে চার গ্লাস শরবত খেয়েছিলাম।
শরবতের মধ্যে আহামরি এমন বেশি কিছু উপকরণ যুক্ত করা হয়নি। শুধুমাত্র যুক্ত করা হয়েছিল ঠান্ডা পানি একটু বড় কিছুটা বিট লবণ আর একটা ট্যাংক সাথে লেবু ও ছিল। এটা দিয়েই রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে একজন বিক্রি করছিল। আবার দামও মোটামুটি অনেক সস্তায় ছিল ১০ টাকা গ্লাস। আমি চার গ্লাস খেয়েছিলাম আর বড় ভাই আমার থেকে আরো দু গ্লাস বেশি খেয়েছিল। মনে মনে ভাবছিলাম যে ভাই এত বেশি পানি রাখল কোথায়। তবে সত্যি বলতে সেই মুহূর্তে বিট লবণ এবং প্রাঙ্ক মিশ্রিত সেই শরবত খেতে এতটা বেশি ভালো লাগছিল যে আমি আপনাদেরকে বলে বোঝাতে পারবো না। সারাদিন পরে এরকম একটা লেবুর শরবত খেতে পছন্দ করবে না এরকম মানুষ হয়তো বা খুঁজেই পাওয়া যাবে না। মোটামুটি ভাবে লেবুর শরবত খাওয়ার পরে শরীর দিয়ে কিছুটা ঘাম বের হচ্ছিল কারণ সারাদিন পরে যেহেতু একটু বেশি পানি পান করেছি যার কারণে লোমকূপ দিয়ে ঘাম বের হবে এটাই স্বাভাবিক।
শরবত খাওয়ার পরে আর সেখানে বেশিক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকেনি। কারণ শরীর দিয়ে অনেক বেশি ঘাম বের হচ্ছিল মন চাইছিল যে বাসায় গিয়ে কিছুটা সময় ফ্যানের নিচে বসে থাকলে হয়তোবা স্বস্তি পাওয়া যাবে। মোটামুটি ভাবে শরবত খেয়ে অনেক বেশিই ভালো লাগছিল এরপরে বাসায় চলে যাই, বাসায় যাওয়ার আগে আমি আরো কিছু লেবু এবং ট্যাংক কিনে নিয়ে গিয়েছিলাম পরবর্তীতে খাওয়ার জন্য। এরপরে ফ্রিজে পানি রেখে কিছুটা সময় অপেক্ষা করার পরে আবার কয়েক ঘণ্টা পরে সেই ট্যাংক এবং লেবু একত্রে মিশিয়ে খেয়েছিলাম ভীষণ ভালো লেগেছিল। যেহেতু এখন গরম পড়ছে আর এই গরমের সময় আপনারা চাইলে লেবুর শরবত খেতে পারেন কারণ এ সময়ে লেবুর শরবত খাওয়াটা অনেক বেশি উপকারী এবং শরীরের জন্য অনেক বেশি ভালো।
বিশেষ করে দুপুরবেলা এরকম কয়েক গ্লাস লেবুর শরবত খাওয়াটা কোন ব্যাপারই না। কারণ দুপুর বেলা শরীর দিয়ে অনেক বেশি ঘাম বের হয় আর এ সময় শরীরের পানি শূন্যতা দেখা দেয় পানি শূন্যতা দূরীকরণের জন্য আমাদের সকলেরই উচিত বেশি বেশি লেবুর শরবত খাওয়া। এতে আপনি সুস্থ থাকবেন আর আপনার আশেপাশের মানুষদের লেবুর শরবত খাওয়াতে অনুপ্রাণিত করুন। এটাই ছিল আমার আজকের সংক্ষিপ্ত পোস্ট আশা করছি আমার এই পোস্ট আপনাদের অনেক বেশি ভালো লেগেছে। আজ আর নয় এখানেই শেষ করছি, সকলে ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন এবং আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি পরিবারের সঙ্গেই থাকুন। ধন্যবাদ সকলকে...!!
আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আশা করছি আপনাদের কাছে আমার এই পোস্ট খুবই ভালো লেগেছে। আমার এই পোস্ট পরে সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন বলে আশা রাখি। আপনার সুন্দর মন্তব্যই আমার কাজ করার অনুপ্রেরণা
বিভাগ | জেনারেল রাইটিং |
---|---|
বিষয় | গ্রীষ্মের সন্ধ্যায় লেবুর শরবত খাওয়ার অনুভূতি। |
পোস্ট এর কারিগর | @jibon47 |
অবস্থান | [সংযুক্তি]source |
আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নেম @jibon47। আমি মাতৃভাষা এবং মাতৃভূমিকে অনেক বেশি ভালোবাসি। আব্বু আম্মু আর ছোট বোনকে নিয়েই আমার পরিবার। এই তিনজন মানুষকে কেন্দ্র করেই আমার পৃথিবী।একসাথে সবাইকে খুশি করা তো সম্ভব নয়, তারপরও আমি চেষ্টা করি পরিবারের সবাইকে খুশি রাখার। আমি হৃদয় থেকে ভালবাসি সৃষ্টিকর্তা ও তার সকল সৃষ্টিকে।আমি বর্তমানে সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটিতে মেকানিক্যাল ডিপার্টমেন্ট থেকে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং লেখাপড়া করছি। আমি গান গাইতে, কবিতা লিখতে, এবং ভাই ব্রাদারের সঙ্গে ঘোরাঘুরি করতে অনেক বেশি ভালোবাসি। সত্যি বলতে আমি প্রচন্ড রকমের অভিমানী, হতে পারে এটা আমার একটা বদ অভ্যাস। "আমার বাংলা ব্লগ" আমার গর্ব,"আমার বাংলা ব্লগ" আমার ভালোবাসা। আমার নিজের ভেতরে লুকায়িত সুপ্ত প্রতিভাকে বিকশিত করার লক্ষ্যে "আমার বাংলা ব্লগে" আমার আগমন। এই স্বল্প মানব জীবনের প্রতিটা ক্ষণ আমার কাছে উপভোগ্য। আমি মনে করি, পরিশ্রম সফলতার চাবিকাঠি।
@jibon47
VOTE @bangla.witness as witness
OR
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
প্রচন্ড এই গরমের দিনে আমাদের যে কোন ফলের রস বা জুস খাওয়া খুবই প্রয়োজন। গ্রীষ্মের সন্ধ্যাকালীন মুহূর্তে আপনি ফলের জুস খাওয়ার মুহূর্তটা আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। খুবই ভালো লেগেছে আপনার উপস্থাপনা। আর দেখে বুঝতে পারলাম বেশ ভালোলাগার মুহূর্ত ছিল তখন।
বর্তমান সময়ে এতটা বেশি গরম পড়ছে যে এই গরমের সময় আমাদের সকলেরই উচিত রসালো ফল খাওয়া বা জুস খাওয়া। আমাদের শরীরের তাপমাত্রা এখন অনেকটাই গরম থাকে যার কারণে এ সকল ফলমূল খেয়ে কিছুটা ঠান্ডা রাখা উচিত। ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
যেমন গরমের দিনকাল চলছে ভাইয়া এই গরমে কোন কিছুতেই শান্তি নেই। তবুও ফলের জুস খাওয়া বা শরবত খাওয়া আমাদের জন্য ভালো। কারণ এই প্রচন্ড গরমের দিনে যদি লেবুর শরবত খাওয়া যায় তাহলে শরীর ভালো থাকে। আপনার এই সন্ধ্যাকালীন মুহূর্তে লেবুর শরবত খেতে দেখে ভালো লাগলো।
আসলেই বর্তমান সময়ে এতটা বেশি গরম পড়ছে যে এই গরমের সময় আমাদের সকলেরই শরবত খাওয়া উচিত, শরবতের সাথে যদি একটু লেবু মিশিয়ে দেওয়া হয় তাহলে শরীরের জন্য আরো বেশি ভালো। ধন্যবাদ আপনার গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য।
এই প্রচন্ড গরমে গরমে এক গ্লাস লেবুর ঠান্ডা শরবত শরীরকে অনেকটা ঠান্ডা করে। প্রচন্ড গরমে আমাদের শরীরে পানির পরিমাণ খুব দ্রুত কমে যাচ্ছে যার কারণে মানুষ অসুস্থ হয়ে পড়ছে। এ প্রচন্ড গরমে নিজেদেরকে ভালো রাখার জন্য প্রচুর পরিমাণে পানি পান করা অত্যন্ত জরুরি। তবে হাটে বাজারে পথে-ঘাটে যেসব শরবত গুলো বিক্রি হয় সেগুলো না খাওয়াই ভালো। ঘরোয়া পদ্ধতিতে শরবত তৈরি করাটা আমার কাছে অনেক নিরাপদ বলে মনে হয়।
প্রচন্ড গরমের মধ্যে মানুষ যখন ঘেমে একাকার হয়ে যায় ঠিক তখন যদি এক গ্লাস লেবু শরবত খাওয়া হয় তাহলে শরীরটা কিছুটা হলেও ঠান্ডা হয়ে যায়। লেবুর শরবত এমনিতেও আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লাগে আর ঘরোয়া পদ্ধতিতেও এটা তৈরি করা যায়। ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
সু স্বাগতম ভাই গরমে নিজের খেয়াল রাখাটা জরুরি।
এই প্রচন্ড গরমের মধ্যে আমাদের উচিত বেশি বেশি পানি জাতীয় খাবার খাওয়া। আপনি দেখছি সন্ধ্যা বেলা একটি দোকান থেকে শরবত খেয়েছেন। শরবত গুলো দেখে মনে হচ্ছে খুবই মজাদার হয়েছে।
সেদিন সন্ধ্যেবেলায় রাস্তার পাশের দোকান থেকে আমি আর এক বড় ভাই শরবত খেয়েছিলাম ভীষণ ভালো লেগেছিল। সেদিন এতটা বেশি ঘেমে ছিলাম যে শরীর থেকে প্রায় পানি সব বের হয়ে গিয়েছিল তবে ৪ গ্লাস শরবত খেয়ে কিছুটা স্বস্তি পেয়েছিলাম। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
এই অতিরিক্ত গরমের মাঝে এক গ্লাস লেবুর শরবত যেন এক অন্যরকম প্রশান্তি এনে দেয়।
গ্রীষ্মের সন্ধ্যায় হাটাহাটি করেছেন রাস্তায় সেই সাথে লেবুর শরবত খেয়ে অনুভূতি শেয়ার করেছেন জানতে পেরে খুবই ভালো লাগলো।
আসলেই গ্রীষ্মকালের দুপুরবেলাটা অনেকটাই কষ্টের এই সময় টিকে থাকা খুবই কষ্ট হয়। সেদিন সন্ধ্যেই হাটাহাটি করার মুহূর্তে লেবুর শরবত খেয়ে ভীষণ ভালো লেগেছিল, আমার অনুভূতি জানতে পেরে আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
গ্রীষ্মকালে রাস্তার দুপাশে যেন আমরা তাকালেই এমন জিনিস দেখতে পাই। আসলে লেবুর শরবত গরমের হাত থেকে আমাদেরকে খুব ভালোভাবে রক্ষা করে। এর মধ্যে কিছুটা বেল দিলে তো আরো বেশি সুস্বাদু এবং পুষ্টি সমৃদ্ধ হয়ে যায়।
বর্তমান সময়ে বিশেষ করে বিকেল বেলা রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাওয়ার সময় এরকম দৃশ্য পরিলক্ষিত করা যায়। মাঝে মাঝে আমি মনে করি লেবুর শরবত সকলেরই খাওয়া উচিত এতে শরীরের জন্য অনেক বেশি ভালো এবং উপকারী। সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
বর্তমানে প্রকৃতির বিরূপ প্রভাবের আমরা সবাই ভীষণ সংকটে পড়ে গেছি। তবে ভাই আপনি শরবত এর দোকান থেকে কম ঠান্ডা শরবত খেয়েছেন এটা কিন্তু বেশ ভালো করেছেন। অতিরিক্ত ঠান্ডা শরবত খেলে হার্টের রক্তনালী সংকুচিত হয়ে যায়। অনেক সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
গরমের সময় আমাদের ঠান্ডা শরবত খাওয়া উচিত তবে এতটাও ঠান্ডা শরবত খাওয়া উচিত নয় যতটা ঠান্ডা খেলে হার্টের রক্তনালী সংকুচিত হয়ে যায়। সামান্য পরিমাণ ঠান্ডা খাওয়া উচিত এতে শরীর কিছুটা স্বস্তি অনুভব করে। সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।