"পিতা বনাম পূত্রগং"পর্বঃ-৬৮//নাটক রিভিউ
আজ--৩০ চৈত্র| ১৪৩০ বঙ্গাব্দ | শনিবার | বসন্তকাল |
আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।
- প্রিয় কমিউনিটি,আমার বাংলা ব্লগ
- নাটক রিভিউ (পিতা বনাম পূত্রগং--৬৮)
- আজ--৩০শ চৈত্র, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
- শনিবার
তো চলুন শুরু করা যাক...!
শুভ বিকেল সবাইকে......!!
ছবিঃ- ইউটিউব থেকে স্কিনশট নেওয়া।
নাটকের কিছু তথ্য
নাম | পিতা বনাম পূত্রগং । |
---|---|
পরিচালনা | সকাল আহমেদ। |
প্রযোজক | কাজী রিটন |
রচনা | বৃন্দাবন দাশ |
গল্প | রমজান আলী |
আবহ সংগীত | অধ্যায়ন ধাড়া (কলকাতা)মেহেদি হাসান তামজিদ |
চিত্রনাট্য | শামসুল আলম লেলিন। |
অভিনয়ে | মাসুম বাসার,আজিজুল হক,নাদিয়া আহমেদ,শাহনাজ খুশি,প্রাণ রায়,আরফান আহম্মেদ,মৌসুমি হামিদ,শিরিন আলম,ইকবাল হোসেন,আশরাফুল আর্শিষ,শেলি আহসান,সৌম,সেতু,তৌহিদুল ইসলাম তায়েব এবং চঞ্চল চৌধুরী,সহ আরও অনেকে । |
দৈর্ঘ্য | ২০ মিনিট ০০ সেকেন্ড |
পরিবেশনায় | Maasranga TV Official |
মুক্তির তারিখ | ০৩-রা নভেম্বর, ২০২২ ইং |
ধরন | সামাজিক,বাংলা ড্রামা সিরিয়াল |
পর্ব | ৬৮ |
ভাষা | বাংলা। |
দেশ | বাংলাদেশ |
নাটকের সংক্ষিপ্ত কাহিনীঃ-
পিতা বনাম পুত্রগং নাটকের ৬৮ পর্বের প্রথম অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে বাসার সাহেবের তিন সন্তান এবং তার জামাই একে অপরের সঙ্গে কথা বলছে। আপনারা অনেক আগে থেকেই জানেন যে বাসার সাহেবের জামাই সব সময়ই তার সম্পত্তির উপর অনেক বেশি নজর রাখে কারণ সে একটু লোভী প্রকৃতির মানুষ। আর এদিকে বাসার সাহেবের সন্তানেরা অনেক বেশি সহজ-সরল তারা সবসময়ই তার দুলাভাইয়ের কথা বিশ্বাস করে। এদিকে বাসর সাহেব তার সন্তানদেরকে বিয়ে না দেওয়ায় তার সন্তানেরা তার বাবাকে দেখতে পারেনা আর অপরদিকে বাসার সাহেবের জামাই তাদেরকে সবসময়ই কুবুদ্ধি দিয়ে থাকে। এবার সে তাদেরকে বলছে যে তারা যদি তার বাবার বিরুদ্ধে উঠে পড়ে দাঁড়ায় তাহলে তাদের হয়তো বা কোন একটা গতি হবে, এর মানে বাসার সাহেবের জামাই এটা বলতে চাচ্ছে তারা তার বাবার সম্পত্তি ভাগাভাগি করে নি ক যাতে করে সেও নিজের সম্পত্তিটা নিজের করে নিতে পারে। আর এদিকে বাসর সাহেবের সন্তানেরা তার এই চক্রান্ত কোনোভাবেই বুঝে উঠতে পারছে না যার কারণে তারা সব সময় থাকে সাপোর্ট করে আসছে বিশেষ করে বাসার সাহেবের মেজো ছেলে তাকে আমার শুরু থেকেই মনে হয়েছে একটু বোকাসোকা এবং সহজ সরল টাইপের।
এর পরের অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে বাসার সাহেব এবং তার বোন একে অপরের সঙ্গে কথা বলছে। তাদের কথা বলার একটাই মাধ্যম সেটা হচ্ছে যে বাসার সাহেবের ছোট স্ত্রীকে নিয়ে। যদিও আপনারা সকলেই জানেন যে বাসার সাহেবই তো মধ্যে খুবই ভালো একটা বুদ্ধি বের করেছিল যে সে আসলেই বিয়ে করেছে কিনা আর এটা প্রমাণ করার জন্য সে তার ছোট স্ত্রীর সঙ্গে তার বাবার বাড়িতে যাবে। কিন্তু হঠাৎ করে তার ছোট স্ত্রী অসুস্থ হয়ে যাওয়ার কারণে তার এই আইডিয়াটা বিফল হয়ে গিয়েছে আর এটা সম্পূর্ণই নষ্ট করে দিয়েছে চঞ্চল চৌধুরী। মূলত চঞ্চল চৌধুরী কোনভাবেই চাচ্ছেনা যে তার বাবা সকলকে নিয়ে তার ছোট মায়ের বাসায় যাক, এ থেকেই বোঝা যায় যে বাসার সাহেব যেটা বলছে সেটাই সত্য সে এখন পর্যন্ত বিয়ে করেনি চঞ্চল চৌধুরী এবং তার ছোট মা কোন একটা চক্রান্ত করছে তার বাবার সঙ্গে। কিন্তু এদিকে চঞ্চল চৌধুরীর ফুফু অর্থাৎ বাসার সাহেবের বোন কোনভাবেই বাসার সাহেবকে বিশ্বাস করছে না। কিন্তু পরবর্তীতে যখন বাসার সাহেব তাকে পুরো ঘটনাটা বলে তখন তার বোন কিছুটা আশ্বস্ত হয়।
আপনারা ইতোমধ্যে জানেন যে চঞ্চল চৌধুরী তার বোনের সঙ্গে খুবই খারাপ ব্যবহার করেছিল কারণ তার বোন তার ছোট মায়ের সঙ্গে কিছুটা খারাপ আচরণ করেছিল। আর বাসার সাহেবের জামাই এটা কোনভাবেই চায় না যে তাদের ভাই বোনের মাঝে কোনরকম মনোমালিন্য থাকুক যার কারণে সে চঞ্চল চৌধুরীকে কোন রকম ভাবে বুঝিয়ে তার স্ত্রীদের কাছে নিয়ে গিয়েছে। এই অংশটুকু দেখেই বোঝা যাচ্ছিল যে বাসার সাহেবের জামাই চঞ্চল চৌধুরীকে অনেক রকম ভাবেই বুঝিয়ে তার স্ত্রীর কাছে ক্ষমাপ্রার্থনা করায় এবং তার স্ত্রী যদিও তাকে ক্ষমা করেনা তারপরও চঞ্চল চৌধুরী তার কাছে গিয়ে ক্ষমাপ্রার্থনা করে।
চঞ্চল চৌধুরী এজন্যই তার কাছে গিয়ে ক্ষমা প্রার্থনা করে কারণ তার বোন যেন তার ছোট মায়ের সঙ্গে খারাপ আচরণ না করে। কিন্তু চঞ্চল চৌধুরীর বোনের মনের মধ্যে সব সময় কোন এক সন্দেহ কাজ করে সে সবসময়ই চঞ্চল চৌধুরী এবং তার ছোট মাকে অনেক বেশি সন্দেহ করে। সত্যি বলতে বাসার সাহেবের এই মেয়ে অনেক বেশি চালাক এবং চতুর সে অন্য সবার থেকে একদমই আলাদা সে কখনোই কাউকে ভালো চোখে দেখেনা সব সময় সন্দেহের চোখ দিয়ে সকলকে মাপামাপি করে।
এদিকে আপনারা সকলেই জানেন যে মৌসুমী হামিদ অনেক বেশি অসুস্থ কিন্তু মৌসুমী হামিদ সম্পূর্ণ নাটক করছে। মৌসুমী হামিদ আসলে কোন ভাবেই যাচ্ছে না যে বাসার সাহেব সকলকে নিয়ে তার বাবার বাড়িতে যাক। আর এদিকে চঞ্চল চৌধুরী ও তার ছোট মায়ের সাথে একমত পোষণ করছে এ থেকেই বোঝা যায় যে চঞ্চল চৌধুরী এবং মৌসুমী হামিদ এই দুজনের মাঝেই যত রকমের ঝামেলা। হয়তোবা বাসার সাহেব সত্য কথাই বলছে সে হয়তোবা এখন পর্যন্ত বিয়ে করেনি নাটকের এ পর্যায়ে এসে এই ব্যাপারটা ভালোভাবেই পরিলক্ষিত করা যাচ্ছে। মৌসুমী হামিদ অসুস্থ হওয়ায় শাহনাজ খুশি তার জন্য কিছু রান্না করে নিয়ে এসে খাওয়াচ্ছে এবং তারা একে অপরের বিপদে-আপদে পাশে থাকছে এ ব্যাপারটা আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে। কিন্তু মৌসুমী হামিদ সবসময়ই অনেক বেশি অভিনয় করে আসছে কিন্তু তার এই অভিনয় এখন পর্যন্ত ধরা পড়ছে না।
তার এই অভিনয় এখন পর্যন্ত ধরা না পড়লেও বাসার সাহেবের মেয়ে তার এই অভিনয় ধরে ফেলেছে এবং সে এটা কিছুটা সন্দেহের তালিকায় নিয়েছে। তার সন্দেহ হচ্ছে যে ভাষা সাহেবের দ্বিতীয় স্ত্রী অসুস্থ হয়েছে কিন্তু শাহনাজ খুশি তার জন্য রান্না বান্না করে নিয়ে এসে তাকে খাইয়ে দিচ্ছে এটার কারণ কি। মূলত সকল কিছুতেই বাসার সাহেবের মেয়েরা অনেক বেশি সন্দেহ সে সবকিছুই সন্দেহের তালিকায় রাখে। একজন মানুষ অসুস্থ হয়েছে হোক সে অভিনয় করছে তারপরও তার সেবা যত্ন করা উচিত কিনা আপনারাই বলুন..!! অবশ্যই তার সেবা যত্ন করা উচিত আর এটাই শাহনাজ খুশি পড়ছে এতেও বাসার সাহেবের মেয়ের সন্দেহ।
এদিকে আপনারা সকলেই জানেন যে বাসার সাহেবের ছোট ছেলে অনেক আগে থেকেই চিন্তা ভাবনা করে রেখেছিল যে সে তার প্রেমিকাকে নিয়ে সিনেমা দেখার নাম করে তাকে বিয়ে করে ফেলবে, আর এই বুদ্ধিটা তাকে সম্পূর্ণ দিয়েছিল তার দুলাভাই কিন্তু কোন একভাবে তার প্রেমিকা এই ব্যাপারটা বুঝতে পারে যার কারণে সে তার সঙ্গে সিনেমা দেখতে যেতে রাজি হয়নি। যেহেতু সে সিনেমা দেখতে যেতে রাজি হয়নি যার কারণে সে এখন অনেক বেশিই রাগান্বিত এবং তার দুলাভাইয়ের কাছে গিয়ে বারবার এই ব্যাপারটা জিজ্ঞেস করছে যে সে এই ব্যাপারটা বুঝলো কিভাবে। কিন্তু তার দুলাভাই তাকে অনেক রকম ভাবেই বোঝানোর চেষ্টা করে এবং সেও আসলে খুবই সহজ সরল সে সবসময়ই তার দুলাভাইয়ের কথা মানে এবং সে যা বলে সেটাই বিশ্বাস করে। কিন্তু সত্যিকার অর্থে তার দুলাভাই তাদের বিয়ে দিতে চাই কিনা এখন পর্যন্ত এ ব্যাপারটা নিশ্চিত হওয়া যায়নি..!!
মাঝে মাঝে আমার মনে হয় যে বাসার সাহেবের জামাই তার সন্তানদেরকে অনেক রকম ভাবেই কুমন্ত্রণা দিয়ে তার বাবার থেকে দূরে সরিয়ে নিচ্ছে। আবার মাঝে মাঝে এটা মনে হয় যে সে খুব করেই চায় যে বাসার সাহেবের সন্তানেরা বিয়ে করুক, কারণ বিয়ে করলে তারা তার বাবার থেকে সম্পত্তি আলাদা করে নেবে যাতে করে সে নিজের সম্পত্তি পায় মূলত সবদিক দিয়েই তার অনেক বেশি লাভ। যার কারণে সে সকলের সঙ্গেই ভালো ব্যবহার করে এবং তার মিষ্টি কথা দিয়ে সকলের মন ভোলানোর চেষ্টা করে আর এই ব্যাপারটা বসার সাহেবের সন্তানেরা কোনভাবেই বুঝতে পারে না।
এটাই ছিল আমার আজকের পিতা বনাম পুত্রগং নাটকের ৬৮ পর্বের রিভিউ। আশা করছি আজকের এই রিভিউটা আপনাদের সকলের কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে। আজ আর নয় এখানেই শেষ করছি সকলেই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন এবং আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি পরিবারের সঙ্গেই থাকুন। ধন্যবাদ সকলকে...!!
শিক্ষণীয় দিক-
পিতা বনাম পুত্রগণ নাটকটি মূলত একদম বাস্তবতা অবলম্বনে নির্মিত করা হয়েছে। অনেক আগে গ্রাম অঞ্চলের লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে পিতা মাতারা তাদের সন্তানদেরকে বিয়ে দিতে মোটেও চাইত না। মূলত তারা বিয়ে দিতে চাইতো না কারণ তারা ভাবতে হয়তো অন্য ঘরের মেয়েরা সংসারে আসলে তারা সংসারটা নষ্ট করে দেবে বা তাদের ছেলেরা তাদেরকে ছেড়ে দিয়ে চলে যাবে। কিন্তু ছেলেদেরকে বিয়ে না দিলে তারা যে কতটা উতোলা হয়ে পড়ে সেটা এই নাটকটা দেখলে বোঝা যায়। নাটকের মধ্যে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে বিয়ে করার জন্য বাসার সাহেবের পাঁচ সন্তান খুবই উৎফুল্ল কিন্তু বাসার সাথে তাদেরকে বিয়ে দিচ্ছে না। মূলত এই নাটকের মাধ্যমে বোঝানো হয়েছে যে, সন্তানদেরকে পর্যাপ্ত বয়সে বিয়ে না দিলে ভবিষ্যতে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।
ব্যক্তিগত মতামত-
প্রথমেই ধন্যবাদ জানাই সকাল আহমেদ স্যারকে এত সুন্দর একটি নাটক আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। পিতা বনাম পুত্রবাগ নাটকের মাধ্যমে আমরা অনেক কিছু জানতে পারছি এবং শিখছি। আমার মনে হয় এটা একটা বাস্তবধর্মী নাটক যেটা কিনা বর্তমান সময়ের সঙ্গেও কিছুটা মিল রয়েছে। বর্তমান সমাজের দিকে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে এমন অনেক পরিবার রয়েছে যারা কিনা সন্তানদেরকে দিয়ে দেয় না কিন্তু তার সন্তানেরা বাবা মার কাছে বলতেও পারে না যে তারা বিয়ে করবে। এটাই মূলত নাটকের মূল বিষয়বস্তু। আমি মনে করি এই নাটকটি সকল পিতা-মাতার দেখা উচিত এতে করে তারা এই নাটকের মাধ্যমে অনেক কিছু জানতে ও শিখতে পারবে।
ব্যক্তিগত রেটিং-
আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আশা করছি আপনাদের কাছে আমার এই পোস্ট খুবই ভালো লেগেছে। আমার এই পোস্ট পরে সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন বলে আশা রাখি। আপনার সুন্দর মন্তব্যই আমার কাজ করার অনুপ্রেরণা
বিভাগ | নাটক রিভিউ |
---|---|
বিষয় | পিতা বনাম পূত্রগং"পর্বঃ-৬৮ |
পোস্ট এর কারিগর | @jibon47 |
অবস্থান | [সংযুক্তি]source |
আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নেম @jibon47। আমি মাতৃভাষা এবং মাতৃভূমিকে অনেক বেশি ভালোবাসি। আব্বু আম্মু আর ছোট বোনকে নিয়েই আমার পরিবার। এই তিনজন মানুষকে কেন্দ্র করেই আমার পৃথিবী।একসাথে সবাইকে খুশি করা তো সম্ভব নয়, তারপরও আমি চেষ্টা করি পরিবারের সবাইকে খুশি রাখার। আমি হৃদয় থেকে ভালবাসি সৃষ্টিকর্তা ও তার সকল সৃষ্টিকে।আমি বর্তমানে সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটিতে মেকানিক্যাল ডিপার্টমেন্ট থেকে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং লেখাপড়া করছি। আমি গান গাইতে, কবিতা লিখতে, এবং ভাই ব্রাদারের সঙ্গে ঘোরাঘুরি করতে অনেক বেশি ভালোবাসি। সত্যি বলতে আমি প্রচন্ড রকমের অভিমানী, হতে পারে এটা আমার একটা বদ অভ্যাস। "আমার বাংলা ব্লগ" আমার গর্ব,"আমার বাংলা ব্লগ" আমার ভালোবাসা। আমার নিজের ভেতরে লুকায়িত সুপ্ত প্রতিভাকে বিকশিত করার লক্ষ্যে "আমার বাংলা ব্লগে" আমার আগমন। এই স্বল্প মানব জীবনের প্রতিটা ক্ষণ আমার কাছে উপভোগ্য। আমি মনে করি, পরিশ্রম সফলতার চাবিকাঠি।
@jibon47
VOTE @bangla.witness as witness
OR
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
দেখতে দেখতে আপনি আজকে পিতা বনাম পুত্র গং পর্ব ৬৮ রিভিউ শেষ করলেন। আপনার শেয়ার করা নাটক রিভিউ কিছু কিছু পর্ব আমি দেখেছি। আজকের পর্বটি দেখে বেশ ভালো লাগলো। ধন্যবাদ ভাইয়া শেয়ার করার জন্য।
আপনি তো দেখছি অনেক সুন্দর একটি নাটক রিভিউ করে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন ভাইয়া। আর নাটকটা এতদূর পর্যন্ত আপনি রিভিউ করে ফেলেছেন যেন এক সত্যি অবাক হলাম। এ নাটকটা আমি একটু দেখেছি এর আগে। তবে সম্পূর্ণ দেখার সুযোগ হয়নি কখনো। বেশি ভালো লাগলো আপনার সুন্দর রিভিউ পড়ে।
পিতা বনাম পুত্র গং নাটকটা আমার কাছে অনেক সুন্দর লাগে। আপনি দেখতে দেখতে পিতা বনাম পুত্র গং নাটকটার অনেকগুলো পর্বের রিভিউ আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আজকে ৬৮ তম পর্বের রিভিউটা ভালো লাগলো। বাসার সাহেবের সন্তানরা তো দেখছি বিষয়টা একেবারেই বুঝতে পারে না। সবকিছুই তো মিষ্টি কথা দিয়ে মন ভোলানো বিষয়। যাই হোক এখন এটা দেখতে হবে এটার পরবর্তীতে কি হবে। ৬৯ পর্বের রিভিউটা পড়ার জন্য ওদের অপেক্ষায় থাকলাম তাহলে।