অনেকদিন পরে কিছু কেনাকাটা

in আমার বাংলা ব্লগ16 days ago

আজ--২৪ বৈশাখ| ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | মঙ্গলবার | গ্রীষ্মকাল |



আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।


আজ আমি আপনাদের মাঝে অনেকদিন পরে নিজের জন্য এবং পরিবারের জন্য কিছু কেনাকাটা করেছিলাম, সেই কেনাকাটার মুহূর্তটুকু আমি আপনাদের মাঝে তুলে ধরার চেষ্টা করব। আশা করছি আপনাদের সবার ভালো লাগবে।



  • প্রিয় কমিউনিটি,আমার বাংলা ব্লগ
  • অনেকদিন পরে কেনাকাটা।
  • আজ--২৪বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  • মঙ্গলবার


তো চলুন শুরু করা যাক...!


শুভ দুপুর সবাইকে......!!


Picsart_24-05-07_13-00-58-404.jpg

কভার ফটো তৈরিতে--@jibon47



কেনাকাটা করতে আমরা সকলেই অনেক বেশি পছন্দ করি। ব্যক্তিগতভাবে আমার এটাই মনে হয় যে কেনাকাটা করতে পছন্দ করে না এমন মানুষ হয়তো বা খুঁজেই পাওয়া যাবে না। বিশেষ করে নিত্যনতুন জিনিসের প্রতি আমরা অনেক বেশি আকৃষ্ট হই নতুন কোন জিনিস দেখলেই সেটা নিজের করে নিতে মন চায় কিন্তু সময় এবং মাঝে মাঝে আর্থিক সংকটের কারণে আমরা নিজেদের শখ আহ্লাদ পূরণ করতে পারি না। এর মানে এই নয় যে আমাদের সেটার উপর থেকে নজর চলে যায়, আমরা সেটার উপরে নজর রাখি যখন আমাদের কাছে টাকা পয়সা হয়ে যায় তখন আমরা সেই জিনিসটা কেনার চেষ্টা করি। নিজের জন্য কেনাকাটা করতে আমরা অনেকেই অনেক বেশি পছন্দ করি তবে নিজের থেকে যখন কোন কিছু পরিবারের জন্য কেনা হয় তখন নিজের কাছে এক অন্যরকম ভালোলাগা কাজ করে। বর্তমান সময়ে পুরুষেরা নিজের জন্য কেনাকাটা খুবই কমই করে এরা সবসময়ই পরিবারের কথা ভেবে নিজের শখ পূরণ করতে পারে না আবার অনেকেই নিজের কথা না ভেবে পরিবারের খুশির কথা ভেবে সবসময় পরিবারের জন্যই কাজ করে যাচ্ছে। এই মানুষগুলো আসলে পরিবারকে অনেক বেশি ভালোবাসে যার কারণে এই মানুষগুলো নিজেকে নিয়ে ভাবার সময় খুব একটা থাকে না। তবে আমি মনে করি পরিবারের পাশাপাশি নিজের কথাটা মাথায় রাখা উচিত।

অনেকদিন পরে সেদিন কুষ্টিয়া শহরে গিয়েছিলাম। আপনারা সকলেই জানেন কুষ্টিয়া শহরে আমি চার বছর থেকে লেখাপড়া করেছি যার কারণে কুষ্টিয়া শহরটা আমার কাছে অনেকটাই পরিচিত এবং চেনা শহর। এই শহরের প্রতি এক অন্যরকম ভালো লাগা কাজ করে সব সময় কেন জানি এই শহরের মায়া কখনোই ত্যাগ করতে পারি না। এখন যেখানেই থাকি না কোন হোক সেটা ঢাকা শহর বা অন্য কোন জায়গায় সবসময়ই আমি এই কুষ্টিয়া শহরকে গভীরভাবে মিস করি। যদি কখনো সময় হয় কুষ্টিয়া শহরে যাওয়ার তাহলে সেই সময়টা আমি কখনোই বৃথা যেতে দিই না সব সময় চেষ্টা করি কিছুটা সময় কুষ্টিয়া শহরে গিয়ে কাটানো। যেহেতু অনেক কিছুই কেনাকাটা করতে হবে নিজের জন্য এবং পরিবারের জন্য যার কারণে আমি আর এক বড় ভাই মোটরসাইকেল নিয়ে চলে গিয়েছিলাম কুষ্টিয়ার এন এস রোডে। মূলত আমরা কেনাকাটা করতে গেলে সব সময় এন এস রোডের আশেপাশ থেকে কেনাকাটা করার চেষ্টা করি। কারণ বড় বড় শপিংমল এইসবগুলো এন এস রোডের পাশেই। যার কারণে কুষ্টিয়া গেলে এন এস রোডে যাওয়াই হয়।

সেদিনও দুপুরবেলা আমরা দুজন একটা মোটরসাইকেল নিয়ে কুষ্টিয়ার উদ্দেশ্যে রওনা করেছিলাম। যদিও কেনাকাটা টা আমার একটু বেশি ছিল আর বড় ভাইয়ের খুব একটা বেশি কেনাকাটা ছিল না সে শুধুমাত্র একটা প্যান্ট চেঞ্জ করার জন্য কুষ্টিয়া তে গিয়েছিল। অনেকদিন পরে দুজন এভাবে কুষ্টিয়া যেতে ভীষণ ভালো লাগছিল কারণ এর আগে যখন কুষ্টিয়াতে লেখাপড়া করতাম তখন মাঝে মাঝে ট্রেনে করে কুষ্টিয়াতে যাওয়া হতো সবাই মিলে একত্রে সেই সময়টা এখন অনেক বেশি মিস করি। কিন্তু সেদিন দুজনে মিলে যখন কুষ্টিয়াতে যাচ্ছিলাম তখন সেই পুরনো দিনের কথা মনে পড়ছিল মনে পড়ছিল এরকম কত একসঙ্গে কুষ্টিয়াতে যাওয়া হয়েছে কিন্তু এখন আর যাওয়া হয় না। সত্যি বলতে ভালো সময় এবং সুন্দর সময় গুলো আমাদের জীবন থেকে খুব দ্রুতই হারিয়ে যায়। আর এই সময়গুলোকে আমরা চাইলেও ফিরিয়ে আনতে পারিনা।

IMG20231026112507.jpg

IMG20231026112521.jpg

IMG20231026112457.jpg

IMG20240410150525.jpg

IMG20240410150518.jpg

প্রথমে চলে যাই বড় ভাইয়ের প্যান্ট চেঞ্জ করার দোকানে সে একটা দোকান থেকে প্যান্ট কিনেছিল সেই দোকানে গিয়ে প্যান্ট চেঞ্জ করার পরে আমরা আরো কয়েকটা দোকান ঘুরে ছিলাম। নতুন কিছু কালেকশন এসেছে কিনা সেটা দেখার জন্য কিন্তু নতুন কোন কালেকশন ছিল না ঈদ এর মুহূর্তে যা এসেছিল সেগুলো দিয়েই দোকানপাট ভর্তি ছিল যার কারণে খুব একটা বেশি কেনাকাটা না করে আমি দ্রুত চলে যাই কসমেটিকসের দোকানে। কসমেটিকসের দোকানে গিয়ে সেখান থেকে পরিবারের জন্য কিছু কেনাকাটা করেছিলাম মূলত কেনাকাটা করেছিলাম আমার আম্মু এবং ছোট বোনের জন্য। ছোট বোনের জন্য কিছু ব্রেসলেট ফেসওয়া শ এবং একটা শ্যামপুর কৌটা নিয়েছিলাম। আর আম্মুর জন্য নিয়েছিলাম নবরত্ন তেল সেইসাথে নিয়েছিলাম নারকেলের তেল। যদিও এগুলো কেনার জন্য বাসা থেকে আমাকে বলা হয়নি তারপরও নিজে থেকেই ইচ্ছে করেই এগুলো কিনেছিলাম কারণ জানি এগুলো আম্মু এবং ছোট বোনের খুবি দরকার। আর এখন দরকার না হলেও পরবর্তীতে হয়তোবা এগুলো তাদের প্রয়োজন হবে যার কারণেই নিয়েছিলাম।

পরিবারের জন্য কেনাকাটা শেষ করে এবার আমি চলে গিয়েছিলাম অন্য আরেকটা দোকানে সেখানে গিয়ে ফোনের ব্যাক পার্ট চেঞ্জ করেছিলাম যদিও এই ছবিগুলো তোলার কথা আমার খুব একটা আমি বেশি মনে ছিল না কারণ এতটা বেশি গরম ছিল যে গরমের মধ্যে ঘেমে একাকার হয়ে গিয়েছিলাম। আর আপনারা সকলেই জানেন যে বর্তমান সময়ে এতটা বেশি গরম পড়ছে যে এই গরমের সময় মার্কেট ঘুরাঘুরি করতে কতটা কষ্ট পেতে হয়। ফোনের দোকানে গিয়ে ফোনের ব্যাক পার্ট সহ ক্যামেরা প্রটেক্টর লাগিয়ে চলে গিয়েছিলাম একটা জুতার দোকানে। জুতার দোকানে গিয়ে একটা স্লিপার নিয়েছিলাম, এরপরে সেখান থেকে চলে যাই ঘড়ির দোকানে কারণ ঘড়িটা বেশ কিছুদিন ধরেই নষ্ট হয়েছিল। ঘড়ির দোকানে যাওয়ার পরে ঘড়িটা দেখান হলো কিন্তু লোকটা বলল যে ঘড়িটা সারতে একটু দেরি হবে আপনি যদি অপেক্ষা করেন তাহলে কিছু সময় পরে ঠিক করে দিব। কিন্তু এতটা বেশি গরম ছিল যে আমাদেরকে আর সেখানে অপেক্ষা করতে কিছুতেই মন চাইছিল না। ঘরে ঠিক না করেই আমরা বাসায় ফেরার উদ্দেশ্যে রওনা হই।

IMG20240410150542.jpg

IMG20240410150551.jpg

IMG20240410150555.jpg

IMG20240410155816.jpg

IMG20240410155820.jpg

বাসায় ফেরার পথে ভেবেছিলাম যে কোথাও গিয়ে কিছুটা সময় বসবো কিন্তু সত্যি বলতে এতটাই অলস এবং এতটাই বেশি ক্লান্ত হয়ে গিয়েছিলাম যে কোথাও গিয়ে বসবো এটা কিছুতেই মন চায়নি যার কারণে যেহেতু মোটরসাইকেল নিয়ে গিয়েছিলাম বাসায় আসতে খুব একটা বেশি সময় লাগবে না। কুষ্টিয়া থেকে আমাদের বাসার দূরত্ব খুব একটা বেশি নয় যার কারণে দুজন মিলে সিদ্ধান্ত নিলাম যে এখন আর কোথাও বসবো না আর এই দুপুরবেলায় কোথায় বসবো সব জায়গাতেই অনেক বেশি গরম। এরপরে মোটরসাইকেল নিয়ে আমরা বাসার উদ্দেশ্যে রওনা করেছিলাম প্রায় ৪৫ মিনিটের মধ্যে আমরা বাসায় চলে এসেছিলাম। অনেকদিন পরে কুষ্টিয়া শহরে সেদিন দারুন একটা মুহূর্ত অতিবাহিত করেছিলাম কিন্তু অনেক বেশি গরম থাকার কারণে খুবই ক্লান্ত হয়ে গিয়েছিলাম।

বাসায় আসার পরে যখন আম্মু এবং ছোট বোনকে এগুলো দেখিয়েছিলাম তখন তারা দুজনে অনেক বেশি খুশি হয়েছিল। কিন্তু আমি সবসময়ই একটা কথাই বলে যে এগুলো কেনার কি দরকার ছিল এগুলো তো আমার সবই আছে আমি জানি এগুলো তাদের আছে তারপরেও কেন জানি তাদের জন্য কোন কিছু কিনতে অনেক বেশি ভালো লাগে। পরিবারের জন্য কোন কিছু কেনার মাঝে এক অন্যরকম ভালো লাগা কাজ করে আমার মাঝে যার কারণেই নিজেকে খুশি রাখার জন্য হলেও মাঝে মাঝে কেনাকাটা করে থাকি।এটাই ছিল আমার আজকের সংক্ষিপ্ত পোস্ট আশা করছি আপনাদের সকলের কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে। আজ আর নয় এখানেই শেষ করছি, সকলেই ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন এবং আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি পরিবারের সঙ্গেই থাকুন। ধন্যবাদ সকলকে...!



সমাপ্ত


আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আশা করছি আপনাদের কাছে আমার এই পোস্ট খুবই ভালো লেগেছে। আমার এই পোস্ট পরে সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন বলে আশা রাখি। আপনার সুন্দর মন্তব্যই আমার কাজ করার অনুপ্রেরণা

বিবরণ
বিভাগজেনারেল রাইটিং
বিষয়অনেকদিন পরে কিছু কেনাকাটা
পোস্ট এর কারিগর@jibon47
অবস্থান[সংযুক্তি]source


এটাই আমি..!!

IMG-20231204-WA0004-02.jpeg

আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নেম @jibon47। আমি মাতৃভাষা এবং মাতৃভূমিকে অনেক বেশি ভালোবাসি। আব্বু আম্মু আর ছোট বোনকে নিয়েই আমার পরিবার। এই তিনজন মানুষকে কেন্দ্র করেই আমার পৃথিবী।একসাথে সবাইকে খুশি করা তো সম্ভব নয়, তারপরও আমি চেষ্টা করি পরিবারের সবাইকে খুশি রাখার। আমি হৃদয় থেকে ভালবাসি সৃষ্টিকর্তা ও তার সকল সৃষ্টিকে।আমি বর্তমানে সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটিতে মেকানিক্যাল ডিপার্টমেন্ট থেকে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং লেখাপড়া করছি। আমি গান গাইতে, কবিতা লিখতে, এবং ভাই ব্রাদারের সঙ্গে ঘোরাঘুরি করতে অনেক বেশি ভালোবাসি। সত্যি বলতে আমি প্রচন্ড রকমের অভিমানী, হতে পারে এটা আমার একটা বদ অভ্যাস। "আমার বাংলা ব্লগ" আমার গর্ব,"আমার বাংলা ব্লগ" আমার ভালোবাসা। আমার নিজের ভেতরে লুকায়িত সুপ্ত প্রতিভাকে বিকশিত করার লক্ষ্যে "আমার বাংলা ব্লগে" আমার আগমন। এই স্বল্প মানব জীবনের প্রতিটা ক্ষণ আমার কাছে উপভোগ্য। আমি মনে করি, পরিশ্রম সফলতার চাবিকাঠি।



সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ
@jibon47



VOTE @bangla.witness as witness


witness_vote.png

OR

SET @rme as your proxy

witness_proxy_vote.png

Sort:  

Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
image.png
please click it!
image.png
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)

The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.

 16 days ago 

তবে এটি ঠিক বলেছেন ভাই পুরুষেরা নিজের জন্য তেমন কেনাকাটা করে না। তবে সব সময় পরিবারের জন্য চিন্তা করে প্রথমে। আপনার এক বড় ভাইকে নিয়ে তাহলে কুষ্টিয়া শহরে কেনাকাটা করতে গেলেন। আসলে ভাই কিছু কিছু জায়গা আছে মানুষের খুব প্রিয় এবং এই জায়গাগুলোতে বারবার আসতে মন চায়। তেমনটি হচ্ছে আপনার কুষ্টিয়া শহরটি। খুব সুন্দর করে কেনাকাটা পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন তাই ধন্যবাদ আপনাকে।

 15 days ago 

আসলে পুরুষ মানুষ সবসময়ই পরিবারের জন্যই বাঁচে নিজের জন্য আর বাঁচে কয়দিন..!! আসলে সেদিন বড় ভাইয়ের সঙ্গে কুষ্টিয়া শহরে গিয়ে দারুন একটা মুহূর্ত অতিবাহিত করেছিলাম। এরকম মুহূর্ত বারবার কাটাতে মন চায় তবে এখন আর সেটা হয়ে ওঠে না। ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।

 16 days ago 

পকেটের মধ্যে ভরপুর টাকা থাকলে কেনাকাটা করার ইচ্ছা অনেক বেশি বেড়ে যায়। আপনি দেখছি দীর্ঘ দিন পর আপনার এবং আপনার পরিবারের সদস্যদের জন্য বেশ কিছু প্রয়োজনীয় সামগ্রী কেনাকাটা করেছেন। আসলে গরমের সময় মার্কেটের মধ্যে ঘোরাঘুরি করা অনেকটা কষ্টকর। আপনি মার্কেটের মধ্যে ঘোরাঘুরি করে অনেকটা হাঁপিয়ে গিয়েছিলেন। যাইহোক, আপনি আপনার পরিবারের জন্য বেশ ভালোই কেনাকাটা করেছেন।

 15 days ago 

আসলেই পকেট এ যদি টাকা থাকে তাহলে কেনাকাটা করতে ইচ্ছে করে। যাইহোক সেদিন অনেকদিন পরে পরিবারের জন্য কেনাকাটা করেছিলাম নিজের জন্য কিনেছিলাম ভীষণ ভালো লেগেছিল। যদিও এই প্রচন্ড গরমের মধ্যে মার্কেটে ঘুরাঘুরি করতে করতে অনেকটাই হাঁপিয়ে গিয়েছিলাম। এরপরেও শেষমেষ কেনাকাটা করেই বাসায় ফিরেছিলাম। ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

 16 days ago 

কেনাকাটা করতে আমরা সবাই অনেক পছন্দ করি। আপনি অনেক দিন পর কেনাকাটা করেছেন এবং সেই মুহূর্ত আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন দেখে বেশ ভালো লাগলো ভাইয়া। অসংখ্য ধন্যবাদ কেনাকাটার সুন্দর মুহূর্ত আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।

 15 days ago 

আমিও সেটাই মনে করি কেনাকাটা করতে পছন্দ করে না এরকম মানুষ খুব কমই আছে। পছন্দের জিনিসগুলো নিজের করে নিতে আমরা সকলেই চাই যার কারণেই আমরা সকলে কেনাকাটা করতে খুবই ভালোবাসি। ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।

 16 days ago 

কুষ্টিয়া শহরে আপনি চার বছর লেখাপড়া করেছেন জেনে ভালো লাগলো। আজকে আপনি আমাদের মাঝে কুষ্টিয়া শহর থেকে কেনাকাটার মুহূর্ত শেয়ার করেছেন দেখলাম। পাশাপাশি কুষ্টিয়া শহরের এবং মার্কেটের বেশ কিছু ফটো ধারণ করেছেন। অনেক অনেক ভালো লাগলো আপনার এই সুন্দর একটি লাইফ স্টাইল পোস্ট দেখে।

 15 days ago 

কুষ্টিয়া শহরে চার বছর লেখাপড়া করেছি যার কারণে কুষ্টিয়া শহরকে খুব কাছ থেকে চিনি এবং এই কুষ্টিয়া শহরের মায়ায় পড়ে গিয়েছে। অনেক অনেক স্মৃতি জড়িয়ে রয়েছে এই কুষ্টিয়া শহরকে নিয়ে এখন আর চাইলেও সেখানে থাকা হয় না। যাইহোক আপনার গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

 16 days ago 

ভাইয়া কুষ্টিয়া শহরে আমিও ছিলাম বেশ কয়েক বছর। তবে আজকে আপনি কুষ্টিয়া শহর থেকে কেনাকাটার মুহূর্ত আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন দেখে খুবই ভালো লাগলো। চমৎকারভাবে উপস্থাপন করেছেন কুষ্টিয়া শহরের এই অনুভূতি। খুব সুন্দর একটি ব্লগ সাজিয়েছেন ধন্যবাদ।

 15 days ago 

কুষ্টিয়া শহরে আপনিও বেশ কয়েক বছর ছিলেন এটা জেনে খুবই ভালো লাগলো। শহর আসলেই অনেক বেশি মায়ার একটা শহর এখানে যেই যায় মায়া লেগে যায়। অনেকদিন পরে কেনাকাটা করে নিজের কাছে অনেক বেশি ভালো লাগছিল, ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।

 16 days ago 

আপনি যেভাবে নিজের এবং পরিবারের জন্য কেনাকাটা করেছেন এবং সেই সব মুহূর্তগুলো আমাদের সাথে ভাগ করে নিয়েছেন, তা সত্যিই অনুপ্রেরণামূলক। আপনার পোস্ট পড়ে মনে হলো, পরিবারের জন্য কিছু করা কতটা আনন্দদায়ক এবং তাদের খুশি দেখে নিজের ক্লান্তি কত দ্রুত দূর হয়ে যায়। আপনার এই সুন্দর মুহূর্তগুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ। আশা করি আপনি এবং আপনার পরিবার সবসময় এমনি সুখে থাকবেন, ভাইয়া।

 15 days ago 

অনেকদিন পরে নিজের জন্য এবং পরিবারের জন্য কেনাকাটা করতে পেরে অনেক বেশি ভালো লাগছিল। সত্যিই পরিবারের জন্য কোন কিছু করতে পারলে নিজের কাছে কোন রকম ভালো লাগার কাজ করে আর এই ভালোলাগাটা কখনো বর্ণনা করা সম্ভব নয়। ধন্যবাদ আপনার গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য।

Coin Marketplace

STEEM 0.27
TRX 0.12
JST 0.032
BTC 68055.12
ETH 3813.21
USDT 1.00
SBD 3.72