"পিতা বনাম পূত্রগং"পর্বঃ-৬৯//নাটক রিভিউ
আজ--১০ বৈশাখ | ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | মঙ্গলবার | গ্রীষ্মকাল|
আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।
- প্রিয় কমিউনিটি,আমার বাংলা ব্লগ
- নাটক রিভিউ (পিতা বনাম পূত্রগং--৬৯)
- আজ--১০ম বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
- মঙ্গলবার
তো চলুন শুরু করা যাক...!
শুভ রাত্রি সবাইকে......!!
ছবিঃ- ইউটিউব থেকে স্কিনশট নেওয়া।
নাটকের কিছু তথ্য
নাম | পিতা বনাম পূত্রগং । |
---|---|
পরিচালনা | সকাল আহমেদ। |
প্রযোজক | কাজী রিটন |
রচনা | বৃন্দাবন দাশ |
গল্প | রমজান আলী |
আবহ সংগীত | অধ্যায়ন ধাড়া (কলকাতা)মেহেদি হাসান তামজিদ |
চিত্রনাট্য | শামসুল আলম লেলিন। |
অভিনয়ে | মাসুম বাসার,আজিজুল হক,নাদিয়া আহমেদ,শাহনাজ খুশি,প্রাণ রায়,আরফান আহম্মেদ,মৌসুমি হামিদ,শিরিন আলম,ইকবাল হোসেন,আশরাফুল আর্শিষ,শেলি আহসান,সৌম,সেতু,তৌহিদুল ইসলাম তায়েব এবং চঞ্চল চৌধুরী,সহ আরও অনেকে । |
দৈর্ঘ্য | ১৯ মিনিট ৫০ সেকেন্ড |
পরিবেশনায় | Maasranga TV Official |
মুক্তির তারিখ | ০৬-ষ্ঠ নভেম্বর, ২০২২ ইং |
ধরন | সামাজিক,বাংলা ড্রামা সিরিয়াল |
পর্ব | ৬৯ |
ভাষা | বাংলা। |
দেশ | বাংলাদেশ |
নাটকের সংক্ষিপ্ত কাহিনীঃ-
পিতা বনাম পুত্রগং নাটকের ৬৯ পর্বের প্রথম অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে চঞ্চল চৌধুরী এবং শাহনাজ খুশির ছোট ভাই একে অপরের সঙ্গে কথা বলছে আর এদিকে চঞ্চল চৌধুরী তার উপর অনেকটাই বেশি রাগান্বিত কারণ শাহনাজ খুশির ছোট ভাই নাদিয়ার কাছে আরফানের দেওয়া ব্ল্যাক ম্যাজিকের আতরের বোতল দিয়েছিল আর এটা চঞ্চল চৌধুরী জেনে গিয়েছে। এটা জানার পর থেকেই চঞ্চল চৌধুরী শাহনাজ খুশির ছোট ভাইকে একবিন্দু সহ্য করতে পারছে না সবসময়ই তার সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করছে। আর এই ব্যাপারটা নিয়েই তারা একে অপরের সঙ্গে কথা বলছে এবং চঞ্চল চৌধুরী তাকে বরাবরই এটা শুনে ভয় দেখাচ্ছে যে তার পুলিশের চাকরি সে কখনোই হতে দেবে না। কারণ যখন পুলিশ ভেরিফিকেশন করতে আসবে তখন সে তার নামে অনেক রকম মিথ্যা কথা বলে তার চাকরি হওয়া থেকে বঞ্চিত রাখবে আর এটা শুনে শাহনাজ খুশির ছোট ভাই খুবই কষ্ট পাচ্ছে। এরপরেও শাহনাজ খুশির ছোট ভাই চঞ্চল চৌধুরীর সঙ্গে বরাবরই হাসিঠাট্টা করায় অনেক বেশি মেতে ওঠে এবং সে এতে অনেক বেশি আনন্দ পায়।
এরপরে হঠাৎ করেই দেখা যায় যে সেই আগের কবিরাজ এবং বাসার সাহেব একে অপরের সঙ্গে কথা বলছে মূলত গত পর্বে আপনারা দেখেছেন যে বাসার সাহেবের মৃত স্ত্রী তার স্বপ্নে এসে তাকে মৃত্যুর ভয় দেখিয়েছে। আর এটা ভেবে বাসার সাহেব অনেকটাই ভয় পাচ্ছে যার কারণে সে কবিরাজের কাছে গিয়ে তার পুরো ঘটনাটা খুলে দিয়েছে কিন্তু কবিরাজ তাকে অনেক রকম ভাবেই শান্ত করার চেষ্টা করছে। মাঝে মাঝে আমার মনে হয় যে এই কবিরাজ খুব একটা বেশি কবিরাজ গিরি জানে না সে শুধুমাত্র হয়তোবা সকলকে বোকা বানাচ্ছে আবার মাঝে মাঝে মনে হয় যে বাসার সাহেবের সন্তানদের সঙ্গে মিশে সে হয়তো বা বাসার সাহেবকে বোকা বানাচ্ছে। বাস্তবিক অর্থে আসলে এই কবিরাজ কিছু জানে কিনা সেটা আমার আদেও এখন পর্যন্ত জানা নেই।
এর পরের অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে চঞ্চল চৌধুরী এবং আরফান একে অপরের সঙ্গে কথা কাটাকাটিতে মেতে উঠেছে কারণ আপনারা সকলেই জানেন। একজন প্রেমিকা আর দুইজন প্রেমিক আর এই দুজন প্রেমিক একে অপরের আপন ভাই। দুই জনই একটা মেয়েকেই ভালোবাসে এবং পছন্দ করে তবে মেয়েটা আগে একজনকে ভালোবাসো এখন আবার অন্যজনকে ভালোবাসা যার কারণেই তাদের ভাইদের মাঝে আজ মারামারি কথা কাটাকাটি।আসলে একটা মেয়ে চাইলে সবকিছুই করতে পারে একটা মেয়ে চাইলে সংসারে অশান্তি সৃষ্টি করতে পারে আবার একটা মেয়ে চাইলে ভাইয়ে ভাইয়ে মারামারিও বাঁধিয়ে দিতে পারে আর নাটকের এই অংশটাই তার প্রমাণ।
এর পরের অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে বাসার সাহেবের মেয়ে এবং শাহনাজ খুশি একে অপরের সঙ্গে কিছুটা মনোমালিন্যে কথা বলছে মূলত আপনারা সকলেই জানেন যে বাসার সাহেবের মেয়ে অনেকটাই লোভী এবং চালাক চতুর। যদিও বাসার সাহেবের দ্বিতীয় স্ত্রী অনেকটাই এক্টিং করছে অসুস্থ হওয়ার আর তার এই অ্যাক্টিং দেখে সাহনাজ খুশি তাকে একটু সেবা যত্ন করছে আর তার এই সেবা যত্ন করাটা বাসার সাহেবের মেয়ের কোনভাবেই পছন্দ হচ্ছে না। সে আসলে কোনভাবে মেনেই নিতে পারছে না যে শাহনাজ খুশি অন্য বাড়ির মেয়ে হয়ে হঠাৎ করেই কেন তার বাবার বিয়ে করার দ্বিতীয় স্ত্রীর উপর এত বেশি মায়া কাজ করছে। শাহনাজ খুশি মূলত একজন ভদ্র স্বভাবের মেয়ে সে সবসময়ই সকলের বিপদে-আপদে সুখে দুখে পাশে থাকে যার জন্যই সে বাসার সাহেবের দ্বিতীয় স্ত্রীর সেবা করছে। আর এদিকে বাসার সাহেবের মেয়ে কিছুটা হিংসুটে টাইপের যার কারণে সেটা কোন ভাবেই মেনে নিতে পারছে না।
এর পরের অংশে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে নাদিয়া এবং শাহানাজ খুশির ভাই একে অপরের সঙ্গে কথা বলছে এবং তাদের কথা বলার মূল বিষয়বস্তু ছিল আরফানকে নিয়ে। এদিকে নাদিয়া হঠাৎ করেই সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে সে পুলিশের কাছে গিয়ে আরফানের ব্যাপারে কথা বলবে এবং তার নামে কেস করবে, কারণ ইতোমধ্যে আরফান নাদিয়াকে মৃত্যুর ভয় দেখিয়েছে। আর এই ব্যাপারটা পুলিশের কাছে গিয়ে বলার জন্য নাদিয়া শাহনাজ খুশির ভাইকে সাথে নিয়ে যেতে চাচ্ছে কিন্তু এদিকে শাহনাজ খুশির ভাই তার সঙ্গে যেতে চাচ্ছে না। শাহনাজ খুশির ভাই তার সঙ্গে যেতে না চাওয়াই নাদিয়া তাকে ভয় দেখায় এবং বলে যখন পুলিশ ভেরিফিকেশনে আসবে তোর চাকরির ব্যাপারে তখন আমি পুলিশকে তোর ব্যাপারে উল্টাপাল্টা কথা বলে তোর চাকরি হওয়ায় বাধা দিল। আর এ কথা শুনে শাহনাজ খুশির ছোট ভাই কিছুটা মন খারাপ করে এবং সে শেষমেষ কোন কিছু না বলে সেখান থেকে চলে যায়। এদিকে শাহনাজ খুশির ছোট ভাই পড়ে গিয়েছে এক বিপদে সে সবসময়ই কোন না কোন ভাবে কারো না কারো সাথে কোনোভাবে ফেঁসে যায় আর সমস্ত দোষ তার উপরেই চলে আসে।
এদিকে আপনারা সকলেই জানেন যে বাসার সাহেবের জামাই বরাবরই অনেক বেশি চালাক চতুর এবং খুবই লোভী টাইপের একজন মানুষ। সে সবসময়ই বাসার সাহেবের সন্তানদের মাথার মধ্যে অন্যরকম উল্টা ভাবনা-চিন্তা ঢুকিয়ে দেয় আর এই উল্টাপাল্টা চিন্তা মূলত সে চঞ্চল চৌধুরীকে অনেক বেশি দিয়ে থাকে কারণ চঞ্চল চৌধুরী মূলত একটু চালাক চতুর হলেও তার দুলাভাইয়ের কাছে সে একদমই বোকা। যার কারনে চঞ্চল চৌধুরী যে নাদিয়াকে বিয়ে করবে এই ব্যাপারে বুদ্ধি পরামর্শ সে সবসময়ই তার দুলাভাইয়ের কাছ থেকে নিয়ে থাকে আর তার দুলাভাই তাকে সব সময় শয়তানি বুদ্ধি দিয়ে থাকে। চঞ্চল চৌধুরীকে সে এবারও একই রকম বুদ্ধি দিয়ে দিচ্ছে যে সে কোন রকম ভাবে নাদিয়াকে বিয়ে করতে পারলেই তার বাবা তার একটা ঘর তৈরি করে দেবে সেই সাথে নিজের নামে জমিয় চলে আসবে এটা মূলত তার একটা চক্রান্ত। কিন্তু চঞ্চল চৌধুরীর চালাক চতুর হলেও এ ব্যাপারে সে অনেকটাই অজ্ঞ সে এখন পর্যন্ত বুঝতে পারছে না যে আসলে তার দুলাভাই তাকে নিয়ে খেলছে, সে শুধুমাত্র একটা খেলার পুতুল তার দুলাভাইয়ের কাছে।
আপনারা হয়তোবা অনেকেই জানেন যে প্রেমে পড়লে মানুষ অন্ধ হয়ে যায় তার বিবেক-বুদ্ধি অনেকটাই লোপ পায়। এদিকে চঞ্চল চৌধুরী প্রেমে পড়ে অনেকটাই বিবেক-বুদ্ধি হীন হয়ে গিয়েছে যার কারণে তার দুলাভাই তাকে যখন যা বলে সে সেটাই বিশ্বাস করে এবং সে অনুযায়ী চলে। কিন্তু ভবিষ্যতে কত বড় ধরনের যে একটা ক্ষতির সম্মুখীন হবে সেটা এখন থেকেই আমি কিছুটা অনুমান করতে পারছি। দেখা যাক পরবর্তী পর্বে কি হয়...!! এটাই ছিল আমার আজকের সংক্ষিপ্ত পোস্ট আশা করছি আমার এই পোস্ট আপনাদের সকলের কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে। আজ আর নাই এখানেই শেষ করছি, সকলেই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন এবং আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি পরিবারের সঙ্গেই থাকুন। ধন্যবাদ সকলকে...!!
শিক্ষণীয় দিক-
পিতা বনাম পুত্রগণ নাটকটি মূলত একদম বাস্তবতা অবলম্বনে নির্মিত করা হয়েছে। অনেক আগে গ্রাম অঞ্চলের লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে পিতা মাতারা তাদের সন্তানদেরকে বিয়ে দিতে মোটেও চাইত না। মূলত তারা বিয়ে দিতে চাইতো না কারণ তারা ভাবতে হয়তো অন্য ঘরের মেয়েরা সংসারে আসলে তারা সংসারটা নষ্ট করে দেবে বা তাদের ছেলেরা তাদেরকে ছেড়ে দিয়ে চলে যাবে। কিন্তু ছেলেদেরকে বিয়ে না দিলে তারা যে কতটা উতোলা হয়ে পড়ে সেটা এই নাটকটা দেখলে বোঝা যায়। নাটকের মধ্যে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে বিয়ে করার জন্য বাসার সাহেবের পাঁচ সন্তান খুবই উৎফুল্ল কিন্তু বাসার সাথে তাদেরকে বিয়ে দিচ্ছে না। মূলত এই নাটকের মাধ্যমে বোঝানো হয়েছে যে, সন্তানদেরকে পর্যাপ্ত বয়সে বিয়ে না দিলে ভবিষ্যতে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।
ব্যক্তিগত মতামত-
প্রথমেই ধন্যবাদ জানাই সকাল আহমেদ স্যারকে এত সুন্দর একটি নাটক আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। পিতা বনাম পুত্রবাগ নাটকের মাধ্যমে আমরা অনেক কিছু জানতে পারছি এবং শিখছি। আমার মনে হয় এটা একটা বাস্তবধর্মী নাটক যেটা কিনা বর্তমান সময়ের সঙ্গেও কিছুটা মিল রয়েছে। বর্তমান সমাজের দিকে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে এমন অনেক পরিবার রয়েছে যারা কিনা সন্তানদেরকে দিয়ে দেয় না কিন্তু তার সন্তানেরা বাবা মার কাছে বলতেও পারে না যে তারা বিয়ে করবে। এটাই মূলত নাটকের মূল বিষয়বস্তু। আমি মনে করি এই নাটকটি সকল পিতা-মাতার দেখা উচিত এতে করে তারা এই নাটকের মাধ্যমে অনেক কিছু জানতে ও শিখতে পারবে।
ব্যক্তিগত রেটিং-
আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আশা করছি আপনাদের কাছে আমার এই পোস্ট খুবই ভালো লেগেছে। আমার এই পোস্ট পরে সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন বলে আশা রাখি। আপনার সুন্দর মন্তব্যই আমার কাজ করার অনুপ্রেরণা
বিভাগ | নাটক রিভিউ |
---|---|
বিষয় | পিতা বনাম পূত্রগং"পর্বঃ-৬৯ |
পোস্ট এর কারিগর | @jibon47 |
অবস্থান | [সংযুক্তি]source |
আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নেম @jibon47। আমি মাতৃভাষা এবং মাতৃভূমিকে অনেক বেশি ভালোবাসি। আব্বু আম্মু আর ছোট বোনকে নিয়েই আমার পরিবার। এই তিনজন মানুষকে কেন্দ্র করেই আমার পৃথিবী।একসাথে সবাইকে খুশি করা তো সম্ভব নয়, তারপরও আমি চেষ্টা করি পরিবারের সবাইকে খুশি রাখার। আমি হৃদয় থেকে ভালবাসি সৃষ্টিকর্তা ও তার সকল সৃষ্টিকে।আমি বর্তমানে সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটিতে মেকানিক্যাল ডিপার্টমেন্ট থেকে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং লেখাপড়া করছি। আমি গান গাইতে, কবিতা লিখতে, এবং ভাই ব্রাদারের সঙ্গে ঘোরাঘুরি করতে অনেক বেশি ভালোবাসি। সত্যি বলতে আমি প্রচন্ড রকমের অভিমানী, হতে পারে এটা আমার একটা বদ অভ্যাস। "আমার বাংলা ব্লগ" আমার গর্ব,"আমার বাংলা ব্লগ" আমার ভালোবাসা। আমার নিজের ভেতরে লুকায়িত সুপ্ত প্রতিভাকে বিকশিত করার লক্ষ্যে "আমার বাংলা ব্লগে" আমার আগমন। এই স্বল্প মানব জীবনের প্রতিটা ক্ষণ আমার কাছে উপভোগ্য। আমি মনে করি, পরিশ্রম সফলতার চাবিকাঠি।
@jibon47
VOTE @bangla.witness as witness
OR
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
পিতা বনাম পূত্রগং নাটকটি আমিরাকে কখনো দেখিনি তবে আপনি এই পড়বে নাটকটি যেভাবে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করলেন মনে হচ্ছে অনেক ইন্টারেস্টিং একটা নাটক। এমনিতেও আমি নাটক অনেক পছন্দ করি , অবসর সময় পেলেই নাটক দেখি আর চঞ্চল ভাইয়ের নাটক গুলো অনেক ভালো লাগে আমার।
এই নাটকটা আসলেই অনেক বেশি ইন্টারেস্টিং এবং অনেক বেশি শিক্ষনীয়। আমি মনে করি প্রত্যেকটা পিতা মাতার এই নাটকটা দেখা উচিত তবে এই নাটকটা অনেকদিন ধরেই দেখছি বেশ ভালই লাগছে আমার কাছে। যদি কখনো সময় হয় অবশ্যই দেখবেন, মন্তব্যের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
পিতা বনামপুত্র গং নাটকটার পর্বগুলোর রিভিউ যতই পড়তেছি আমার কাছে ততই খুব ভালো লাগতেছে। দেখতে দেখতে এই নাটকটার ৬৯ টা পর্ব শেষ হয়ে গিয়েছে। এই পর্বটার জন্য অপেক্ষায় ছিলাম এই কয়েকদিন। আসলে এটা ঠিক, এই নাটকটা প্রত্যেকটা সন্তানের এবং কি বাবাদের দেখা উচিত। এই নাটকটার পরবর্তী পর্ব দেখার জন্য অপেক্ষায় থাকলাম। আশা করছি খুব তাড়াতাড়ি আপনি ৭০ তম পর্ব নিয়ে আমাদের মাঝে উপস্থিত হবেন। ধন্যবাদ এত সুন্দর একটা নাটকের রিভিউ পর্বের মাধ্যমে শেয়ার করার জন্য।
এই নাটকটার মাঝে অনেক শিক্ষনীয় কিছু ব্যাপার আছে এই শিক্ষনীয় ব্যাপারগুলো যদিও বর্তমান সময়ে গ্রামাঞ্চলের মানুষদের মাঝে নেই। এই মানুষগুলো সব সময়ই সন্তানদেরকে বিয়ে দেওয়া থেকে বিরত রাখে। যাই হোক আমি মনে করি সকলের দেখা উচিত, মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
আপনি দেখছি দেখতে দেখতে পিতা বনাম পুত্রগং নাটকের ৬৯ তম পর্ব আমাদের মাঝে রিভিউ করে দেখেছেন। অনেক অনেক ভালো লাগলো আপনার এই সুন্দর নাটক রিভিউটা দেখতে পেরে। নাটকটা মোটামুটি আমার ভালো লাগে। তাই মাঝেমধ্যে দেখার সুযোগ হলে দেখার চেষ্টা করে থাকি। অসাধারণ এই নাটক আশা করব শেষ পর্যন্ত আমাদের মাঝে শেয়ার করে ফেলবেন।
এই নাটকটা আমি প্রত্যেক সপ্তাহে একটি করে পর্ব দেখি আর সেই একটি পর্বই আমি আপনাদের মাঝে তুলে ধরার চেষ্টা করি। নাটকটা অনেক শিক্ষণীয় যার কারণে আমি প্রতিটি পর্ব আপনাদের মাঝে নিখুঁতভাবে তুলে ধরি যাতে করে আপনার বুঝতে সুবিধা হয়। ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
আমার কাছে নাটকগুলো দেখতে অনেক ভালো লাগে। গ্রামীণ এরকম নাটক গুলো বেশি সুন্দর হয়। আগে যদিও নাটক বেশি দেখতাম, এখন দেখা হয় না। খুবই কম দেখা হয়। বিশেষ করে যখনই সময় পাই তখন নাটক দেখার চেষ্টা করি। এই নাটকের বেশিরভাগ পর্বের রিভিউ আমি পড়েছি। আমার তো মনে হয় নাটক আর দেখাই লাগেনা। কারণ রিভিউর মাধ্যমেই সম্পূর্ণ নাটকের কাহিনীটা ভালোভাবে জেনে নেওয়া যায়। তেমনি এই পর্বের রিভিউর মাধ্যমে এটার কাহিনী জেনে খুব ভালো লাগলো।
আমি সবসময় চেষ্টা করি সুন্দর ভাবে আপনাদের মাঝে রিভিউ তুলে ধরার যাতে করে আপনাদের বুঝতে অনেক বেশি সুবিধা। আর যেহেতু আপনি নাটকের অনেকগুলো পর্ব করেছেন এবং দেখেছেন তার মানে আপনি পুরো ব্যাপারটা জানেন। গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।