আপনি মেলার খুবই সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন।তবে দাদা আপনার দম আছে অনেক। কারণ একটানা দেড় ঘন্টা এই গরমের মধ্যে বাইক চালিয়েও আপনি সুস্থ ছিলেন। যাই হোক ২০২ তম বৎসর অতিবাহিত করেছে, এত ঐতিহ্যবাহী মেলায় ঘোরার স্বাদ সবার হয় না। নাগরদোলাটা দেখতেও অনেক বড় ছিল। আপনি ঠিক বলেছেন দাদা এই নাগরদোলা যখন উপর থেকে নিচে নামে তখন অনেক ভয় লাগে। আপনার মত আমারও অনেক ভয় লাগতো তবে যখন আমি ট্রেনিং করে চার হাজার ফিট উপরে বিমান থেকে জাম করেছিলাম এবং সফলভাবে মাটিতে নেমেছিলাম তারপর থেকে নাগর দোলায় উঠলে আর ভয় লাগতো না। আপনার এই কথাটাও সত্যি এখন মেলা মানেই মেয়ে আর ছোট বাচ্চাদের সামগ্রীর মেলা। আমাদের পুরুষদের একমাত্র মানিব্যাগ ছাড়া আর কিছুই পাওয়া যায় না। টাকা বড় কথা না আপনি মেলার ভিতরে ধুলাযুক্ত খাবার খাননি এটাই বড় কথা। মেলার খাবারগুলো খোলা থাকে এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে ধুলাবালি যুক্ত থাকে। যাই হোক দাদা আপনার পোস্টটা পড়ে আমার অনেক ভালো লাগলো এবং ছোটবেলার মেলার কথা মনে পড়ল। আপনি এত সুন্দর একটা পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ দাদা।