আমড়ার আচার রেসিপি।
আজ - ১৬ই আশ্বিন |১৪৩০ বঙ্গাব্দ, | শরৎকাল |
আসসালামু-আলাইকুম। আদাব - নমস্কার। মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি আমার বাংলা ব্লগ এর ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, আশা করি সবাই ভাল আছেন।

কেমন আছেন সকালে? আশা করছি ভাল আছেন। আমি আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি। আজকে আমি খুবই মজাদার একটা রেসিপি নিয়ে হাজির হয়েছি। আজকে আমি শেয়ার করব আমড়ার আচারের রেসিপি। সত্যি বলতে আমি টক জাতীয় খাবার খুব একটা বেশি পছন্দ করি না। তবে এমনটা ও নয় যে আমি টাক জাতীয় খাবার একদমই খাই না। টক খাই তবে পরিমাণে খুবই কম এবং মাঝেমধ্যে। আচার এমনিতেই জিভে জল আনানো একটি খাবার । তবে আমার কাছে টক আচার থেকে মিষ্টি আচারটাই ভালো লাগে। তাই বাসায় আচার তৈরি করলে সব সময় মিষ্টি আচার তৈরি করা হয়। আমার কাছে সবচেয়ে বেশি ভালো লাগছে সাথে খিচুড়ি, বিরিয়ানি, পোলাও এর সাথে আচার খেতে। আচার ছাড়া এ খাবারগুলো যেন আমার জমেইনা।
প্রয়োজনীয় উপকরণঃ
- আমড়া।
- মরিচের গুঁড়া।
- লবণ।
- তেল।
- পাঁচফোড়ন ।
- আদা বাটা।
- রসুন বাটা।
- তেঁতুল।
- চিনি।

প্রস্তুত প্রণালীঃ
ধাপ-১ঃ
- প্রথমে আমড়া গুলোর খোসা ছাড়িয়ে কেটে নিব।
![]() |
![]() |

ধাপ-২ঃ
কেটে নেওয়া আমড়া গুলোতে লবণ, মরিচ মাখিয়ে নিব।
![]() |
![]() |

ধাপ-৩ঃ
সরিষা বাটা , রসুন, আদা বাটা , শুকনা মরিচ তেজপাতা নিয়ে নিব।

ধাপ-৪ঃ
এরপর সরিষার তেল দিয়ে দিব এরপর এর মধ্যে পাঁচফোঁড়া, শুকনা মরিচ, তেজপাতা দিয়ে দেবো।
![]() |
![]() |

ধাপ-৫ঃ
এরপর লবণ মরিচ মেখে রাখা কামড়াগুলো দিয়ে দিব এরপর চিনি, লবন, সরিষা বাটা দিয়ে দিব।
![]() |
![]() |

ধাপ-৬ঃ
এরপর পরিমাণ মতো মত পানি দিয়ে দিব আমড়া গুলো সিদ্ধ করার জন্য।

ধাপ-৭ঃ
পানি টেনে আমড়া গুলো যখন সিদ্ধ হয়ে আসবে তখন এর মধ্যে তেতুলের পানি ও ভাজা পাঁচফোড়নের গুড়া দিয়ে দিব।
![]() |
![]() |

ধাপ-৮ঃ
এরপর সমস্ত পানি টেনে গিয়ে একেবারে শুকিয়ে গেলেই তৈরি হয়ে যাবে এই আচার।

সকলকে ধন্যবাদ।

Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power
| 250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
VOTE @bangla.witness as witness

OR

















আসলে ভাইয়া আমড়াতে ভিটামিন সি রয়েছে ।আর আমড়া খেতে আমার খুবই ভালো লাগে। তবে আমড়া ঝাল লবণ এবং আরো মসলা দিয়ে মাখিয়ে খেতে তো সেই লাগে। তবে আপনি দেখছি আমড়া সুন্দর একটি আচার তৈরি করে নিলেন এবং খুব সুন্দর ভাবে এটা আমাদের মাঝে ধাপে ধাপে শেয়ার করেছেন দেখে সত্যিই ভালো লাগলো। ধন্যবাদ ভাইয়া আমড়ার এত সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
Thank you, friend!


I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
মায়ের হাতে আমরার আচার অনেক খেয়েছি।আমার গ্রাম অঞ্চলে দেখা যায় ভ্যানে করে বিভিন্ন ধরনের আচার বিক্রি করে সেখান থেকেও খেয়েছি।আমড়ার আচার খেতে অনেক সুস্বাদু। আপনার রেসিপি দেখে মনে পড়ে গেল। আপনার পড়া রেসিপি অনেক সুন্দর হয়েছে।আশা করতে খেতে অনেক মজা হয়েছিল। রেসিপির প্রতি ধাপ খুব সুন্দরভাবে সাজিয়ে গুছিয়ে শেয়ার করেছেন ধন্যবাদ।
এই গরমে এমন টক -ঝাল -মিষ্টি আচার দেখে জিভে জল এসে গেলো।মজার একটি আচারের রেসিপি শেয়ার করলেন ভাইয়া।খেতে ভীষণ মজার হয় এই আচার।আপনি এর সাথে তেঁতুল ও দিলেন।আরো বেশী মজার হলো।ধন্যবাদ ভাইয়া মজার এই রেসিপিটি শেয়ার করার জন্য।
আচার দেখলে জিভে জল আসে না এমন পাবলিক খুব কম আছে ভাই! দেখেই তো লোভ লেগে গেল। তবে আমার একটু ঝাল ঝাল আচার খেতে বেশি ভালো লাগে। আমড়ার আচারে পাঁচফোড়ন মশলা দিলে আলাদা একটা মজা কাজ করে।
যেকোনো আচার আমি শুধ শুধু খেতে পারি। আমার কাছে বেশ সুস্বাদু লাগে। আবার খিচুড়ির সঙ্গেও খেয়ে থাকি। আমড়ার আচারের রেসিপি টা চমৎকার ছিল ভাই। দারুণ তৈরি করেছেন আমড়ার আচারের রেসিপি টা। সত্যি বলতে রেসিপি টা বেশ লোভনীয় ছিল। দেখেই জিভে পানি চলে আসছে। ধন্যবাদ আমাদের সঙ্গে রেসিপি টা শেয়ার করে নেওয়ার জন্য ভাই।।
টক জাতীয় খাবার আমারও খুব একটা পছন্দ না। তবে হালকা টক খেতে ভালোই লাগে। আর আচার খেতে আমরা সবাই পছন্দ করি।আমড়ার আচার রেসিপি দারুন হয়েছে। আপনার তৈরি করা রেসিপি খুবই লোভনীয় হয়েছে ভাইয়া।
রেসিপিটা দারুণ ভাইয়া,দেখেই জিভে জল চলে এলো। এছাড়া আচার বলে কথা,আমড়ার আচার হোক বা অন্য কিছু। দেখলেই যেন খেতে ইচ্ছে করে।বিশেষত মিষ্টি আচার আমারও খুব পছন্দের।টক আচার থেকে মিষ্টি আচার খেতেই ভালো লাগে।আমাদের তো প্রতিবছরই করা হয় বিভিন্ন রকমের আচার।তবে বেশিদিন থাকে না খাওয়া হয়ে যায়,হাহা।আর আজকের রেসিপিটি দেখে আমারও খেতে ইচ্ছে করছে,একটু পার্সেল করে দিয়েন ভাইয়া।
চমৎকার একটা রেসিপি শেয়ার করেছেন ভাইয়া।আপনার রেসিপি দেখেই জিভে জল চলে আসতেছে। টক জাতীয় আচার আমি পছন্দ করি কিন্তু বেশি একটা খেতে পারি না।আপনি রেসিপির প্রতিটা ধাপ অনেক সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন। আপনাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া।
ভাইয়া জিভে জল আসার মত একটি আচারের রেসিপি শেয়ার করলেন। সত্যি আমার অনেক ভালো লাগে মিষ্টি জাতীয় আচার। আর যে কোন আচার আমার খেতে অনেক ভালো লাগে। তবে মিষ্টি জাতীয় আচারটা করলে টক মিষ্টি ঝাল মিলিয়ে দারুণ হয় খেতে। আপনি তো দেখছি বিরিয়ানি কিংবা পোলাও এর সাথে বেশ মজা করে খেয়ে থাকেন। অনেক ভালো লাগলো শেয়ার করার জন্য।