হ্যালো বন্ধুরা
সবাই কেমন আছেন?আশা করি ভাল আছেন। আমিও আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি।আজ আমি আপনাদের মাঝে নতুন একটি ব্লগ নিয়ে হাজির হয়েছি। আজ আমি নুডুলস রান্না রেসিপি শেয়ার করব আপনাদের সাথে। নুডলস খেতে আমার মনে হয় পছন্দ করে না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া যাবে না। বিশেষ করে বাচ্চারা সব সবাই নুডুলস খেতে পছন্দ করে। বিকেল বেলার নাস্তায় বা সকাল বেলার নাস্তায় অথবা বাচ্চাদের স্কুলের টিফিনে নুডুলস রেসিপির জুড়ি নেই। আমার কাছে তো বৃষ্টির দিনে গরম গরম নুডুলস আর এক কাপ চা হলে কিছুই লাগেনা। তাই আমি মাঝে মাঝে পরিবারের সবাইকে সকালে অথবা বিকেলের নাস্তায় নুডুলস দেয়ার চেষ্টা করি। কেননা অন্যান্য নাস্তা তৈরি করার চেয়ে নুডুলস রান্না করা খুবই সহজ এবং ঝামেলা মুক্ত। তাহলে চলুন আমার আজকের স্পেশাল নুডুলস রেসিপি দেখে নেয়া যাক।
- নুডুলস
- ডিম
- পেঁয়াজকুচি
- কাঁচা মরিচ কুচি
- টমেটো কুচি
- আলু কুচি
- লবণ ও
- তেল
- প্রথমে আমি নুডলস গুলো সিদ্ধ করে পানি ছেকে নিলাম।
- এবার একটি পাতিলে পরিমাণ মাথার তেল দিয়ে তার মধ্যে পেঁয়াজ কুচি ও কাঁচা মরিচ কুচি দিয়ে দিলাম।
- এবার টমেটো আলু ও ডিম দিয়ে দিলাম।
- এবার সবগুলো একসাথে নাড়তে থাকলে এবং পরে নুডুলস দিয়ে দিলাম।
- রান্না শেষ করে পাতিল চুলা থেকে নামিয়ে ফেললাম।
- এবার পরিবেশন করে ছবি তুলে নিলাম।
🌺 আশা করি আমার আজকের রেসিপি টি আপনাদের ভালো লাগবে।ভুল ত্রুটি হলে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। 🌺 |
🌺 ধন্যবাদ সবাইকে আমার পোস্টটি দেখার জন্য ও পড়ার জন্য🌺 |
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
নুডলস আমার অনেক পছন্দের একটা খাবার। নুডুলস কম বেশি প্রতি সপ্তাহে খাওয়া হয়।আপনার নুডলস রান্না দেখে আমার জিভে জল চলে আসতেছে আপু।নুডুলস আমাদের সবার জনপ্রিয় একটি খাবার। আপনি নুডলস রান্নার ধাপ গুলো অনেক সুন্দর ভাবে সাজিয়ে উপস্থাপন করেছেন। আপনাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।
আপু আপনি একদম ঠিক কথাই বলেছেন, বর্তমান সময়ে বাচ্চাদের টিফিনে নুডুলসের জুরি মেলা ভার। অন্যদিকে বড়দের কাছেও নুডুলসের চাহিদা কম নয়। গরম গরম নুডুলস সেই সাথে এক কাপ চা আহা!! লোভ ধরিয়ে দিলেন আপু। আমার তো এখনই খেতে ইচ্ছা করছে। অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু,স্পেশাল নুডলস রেসিপি শিখিয়ে দেয়ার জন্য।
আপু আপনি আজকে আমাদের মাঝে নুডুলস এর দারুন রেসিপি তৈরি করে শেয়ার করেছেন। আসলে যেহেতু ম্যাচে থাকি যদি বিকেল বেলা একটু খিদে লাগে তাহলে মাঝে মাঝেই এই নুডুলস তৈরি করে খাওয়া হয়। আসলে ডিম দিয়ে এবং বিভিন্ন সবজি দিয়ে নুডুলস রান্না করলে খেতে বেশ ভালোই লাগে। ধন্যবাদ এত সুন্দর ভাবে নুডুলস তৈরির রেসিপি শেয়ার করার জন্য। তবে আপু আপনার টাইটেলে নুডুলস বানান একটু ভুল আছে আশা করি ঠিক করে নিবেন ।
আপু আপনার টাইটেল দেখে ভাবলাম হয়তো নুডলসের মধ্যে স্পেশাল কিছু করেছেন আর তা দেখে আমিও রান্না করবো। কিন্তু সম্পূর্ণ দেখে কিছুই খুঁজে পেলাম না, স্বাভাবিক ভাবেই রান্না করেছেন। যাই হোক এভাবে নুডলস খেতে আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। এভাবে নুডলস রান্না করলে আমার ছেলে খুব পছন্দ করে। সকাল বা বিকালের নাস্তা হিসেবে এভাবে নুডলস খেতে অনেক ভালো লাগে। ধন্যবাদ মজাদার রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
নিত্যদিনের নাস্তার মধ্যে অনেকেরই নুডুলস থাকে। আর এই নুডুলস এমনিতে অনেক বেশি পরিমাণে সুস্বাদু হয়ে থাকে। আমার নুডুলস খেতে অনেক ভালো লাগে৷ আর আপনি আজকে স্পেশাল নুডুলস এর যে রেসিপিটি প্রকাশ করেছেন এই স্পেশাল নুডুলসটি আরো সুস্বাদু হবে বলে আমি আশা করি৷ আপনার এই রেসিপি দেখে আমি অনুপ্রাণিত হয়ে এই স্পেশাল রেসিপি তৈরি করার চেষ্টা করব এবং এটি খেয়ে দেখব৷
অনেক সুন্দর ভাবে আজকে আপনি আমাদের মাঝে নুডুলস রান্না করে দেখিয়েছেন আপু ।আপনার এই রান্না করানোর নুডুলস দেখে যেন লোভ সামলানো বড়ই কঠিন তারপরেও সামলাতে হবে কি আর করার। আমি কিন্তু নুডুলস খেতে খুবই পছন্দ করি। মাঝেমধ্যে আপনার ভাবি রান্না করে দেয় আমাকে।
বিকেলের নাস্তায় নুডুলসের জুড়ি নেয়। নুডুলস খেতে ভীষণ ভালো লাগে আমার কাছে। আজকে আপনি ডিম দিয়ে নুডুলস রান্না করেছেন। নুডুলস রানের প্রত্যেকটা ধাপ খুব সুন্দর করে আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আপু এত সুন্দর একটি রেসিপি তৈরি করে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
ছোট থেকে বড় সবার পছন্দের খাবারের তালিকায় নুডুলস আছে। আমার ছেলেকে দিনে একবার অন্তত নুডুলস রান্না করে দিতেই হবে। আপনি আলু দিয়ে নুডুলস রান্না করেছেন খেতে নিশ্চয় সুস্বাদু হয়েছিলো। ধন্যবাদ আপু স্পেশাল নুডুলস রান্নার রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।