আসলে মেয়ে মানুষ তো তার স্বামীকে সর্বোচ্চ দিয়ে ভালোবাসে,যার জন্য কারো কথা বিশ্বাস করছিলো না, একদিন হঠাৎ তারা মা মেয়ে মিলে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় তার বাবার কাজের ঐখানে যেয়ে খবর নিবে তবে তার বাবাকে জানতে দেওয়া যাবে না।পরে গেলো কাজের ঐখানে, কিন্তু ঐখানে সে নাই তারা বললো সে এখন ঠিক মত কাজে আসে না,প্রায় বন্ধ দেয়।পরে খোঁজ নিতে নিতে জানতে পেলে এক মহিলার বাসায়। মা মেয়ে মিলে তারা হাতে নাতে ধরলো সেখানে ঝামেলা হলো,পরে তারা মা মেয়ে চলে আসলো নিজ বাসায়।

এখন তো ফাবিয়ার বাবার অনেক রাগ তার মেয়ে আর বউ এর উপর, আগে তো লোকচুরি করে যেত এখন দেখিয়ে দেখিয়ে যায়।একদিন ফাবিয়ার মা তার স্বামী কে অনেক রিকুয়েষ্ট করলো সে যেন আর ঐ পথে না যায়,কিন্তু কিসের কি সে আগে যেত মাঝে মাঝে, এখন পারমানেন্ট যাওয়া শুরু করলো।একদিন জামা কাপড় নিয়ে একবারে চলে গেলো।কি আর করার এখন শুরু হবে দুই মা মেয়ের সংগ্রামী জীবন।এই দিকে ঘর ভাড়া অনেক জমে গিয়েছে কতদিনই বা বাড়িওয়ালা ছার দিবে তাছাড়া নিজেদেরও তো পেট রয়েছে। ঐ
হঠাৎ ভীবলো ফাবিয়ার মা চাকরি করবে।আর ফাবিয়া নিজের বাসা সামলাবে।

এই দিকে ফাবিয়ার পড়ালেখাও বন্ধ হয়ে গেলো,আসলে ফবিয়াও তেমন মন নেই পড়ালেখাতে।যাই হোক ফবিয়ার মা চাকরি করে আর ফাবিয়া ঘর দেখাশুনা করে এভাবে দিন ভালো যাচ্ছে। এর মধ্যে তারা যে বাসায় টিনসেড ছিলো তাই তারা বাসা ভেঙ্গে ফাউন্ডেশন দিয়ে তুলবে তাই বাড়িওয়ালা বাসা দেখতে বললো।এখন তো তারা বিপদে পরে গেলো, কারন বাড়িওয়ালা টা বেশ ভালো ছিলো।ভাড়া কম নিতো আবার সুযোগ সুবিধা বেশি ছিলো।যাই হোক তারা আবার খুঁজে একটি ছোট টিনের বাসা খুঁজে পেলো।

অনেকগুলো ভাড়াটিয়া একসাথে থাকে। ভালো লাগা হাসি,খুশি,আবার ঝামেলা সব একসাথে। এর মধ্যে মারুফ নামের একটা ছেলে বেড়াতে আছে ঐ বাসায়ই থাকে এক ভাড়িটিয়ার বোনের বাসায়।ফাবিয়া আর মারুফের মাঝে বেশ ভালো একটা বন্ধুত হয়ে যায়।

এর মধ্যে ফাবিয়ার মা অসুস্থ হয়ে গিয়েছে, যার জন্য সে আর চাকরি করতে পারবে না,এখন কি করবে তাহলে ফাবিয়াকে জব করতে হবে। সব কাগজপএ রেডি করে সিভি জমা দিলো এই দিকে মারুফও তার কাগজপত্র জমা দিলো চাকরির জন্য,সৃষ্টিকর্তার অশেষ রহমতে তাদের দুইজনের চাকরি হয়,যেহেতু তারা একেবারে নতুন তাই খুব বেশি বেতন ধরা হয়নি।

যাই হোক তারা দুইজনের একসাথে অফিসে যায় আসে এতে করে তাদের সম্পর্ক বেশ গভীর হয়েছে।এক সময় তারা বিয়ের কথা ভাবে, কিন্তু সমস্যা হচ্ছে ফাবিয়ার মা ঠিক রাজি হয় কিন্তু মারুফের বোন রাজি না।সে চায় তার ভাইয়ের চাকরি আরো পাকাপোক্ত হোক তারপর বিয়ে। আসলে মারুফের অভিভাবক হিসেবে তার বড় বোনই একমাএ।কারন তার মা বাবা বেশ বয়স্ক, তা ছাড়া তারা তেমন কিছু বুঝেও না

আর ভালো লাগলে অবশ্যই একটি কমেন্ট করতে ভুলবেন না।আবার আসবো অন্য কোনো দিন ,অন্য কোন ব্লগ নিয়ে ,সেই অব্দি ভালো থাকবেন ,সুস্থ থাকবেন এই প্রত্যাশায়।

এতক্ষন সাথেই থাকার জন্য ধন্যবাদ

device	Galaxy A13
Location	Dhaka

ডিসকর্ড লিংক:
https://discord.gg/VtARrTn6ht

JOIN WITH US ON DISCORD SERVER

Follow @amarbanglablog for last updates

---

Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power

250 SP	500 SP	1000 SP	2000 SP	5000 SP

_{Posted using SteemPro Mobile}