একটি অতি সংক্ষিপ্ত ভ্রমণ বিষয়ক আপডেট
আপনারা সবাই জানেন যে আমি সপ্তাহ খানেকের ছুটিতে আছি বর্তমানে । নভেম্বরের ১৩ তারিখ থেকে ২১ তারিখ অব্দি আমি সিকিম ও দার্জিলিঙে ছুটি কাটাতে গিয়েছি । আজকে ভোরে কলকাতা এয়ারপোর্ট থেকে যাত্রা শুরু করে ৫০ মিনিটের মধ্যেই বাগডোগরা এয়ারপোর্টে পৌঁছে যাই । এই এয়ারপোর্ট দার্জিলিং জেলায় অবস্থিত ।
এখান থেকে আমাদের পূর্ব নির্ধারিত ভ্রমণসূচি অনুযায়ী আগের থেকে বুক করে রাখা টুরিস্ট গাড়িতে করে শিলিগুঁড়ি অভিমুখে যাত্রা করলাম । শিলিগুঁড়ির শহরের পথের ধারে একটি রেস্তোরাঁ থেকে ব্রেকফাস্ট করে ডাইরেক্ট সিকিম অভিমুখে যাত্রা করলাম ।
আঁকা বাঁকা ঘোরালো প্যাঁচালো উঁচু নীচু পাহাড়ি পথ ধরে আমরা ক্রমশঃ পাহাড়ের উপরে উঠতে থাকলাম । পথিমধ্যে তিস্তা নদীর ব্রিজ পার করে কালিম্পঙে পৌঁছে দুপুরের লাঞ্চ সমাধা করে আবারো ছুট । বিকেলের দিকে অবশেষে সিকিমের রাজধানী গ্যাংটকে পৌঁছে গেলাম ।
আর সন্ধ্যা বেলায় তীব্র শীত উপেক্ষা করে গ্যাংটকের সৌন্দর্য উপভোগ করতে পথে নেমে পড়লাম সবাই মিলে ।
সিকিমের রাজধানী গ্যাংটকে যাওয়ার পথের কিছু দৃশ্যাবলী ।
তারিখ : ১৩ নভেম্বর ২০২২
সময় : সকাল ০৯ টা ০০ মিনিট
স্থান : সিকিম, ভারত ।
খরস্রোতা তিস্তা নদীর ওপরে ব্রীজ থেকে তোলা তিস্তা নদীর কিছু অপরূপ দৃশ্য ।
তারিখ : ১৩ নভেম্বর ২০২২
সময় : সকাল ১১ টা ৪০ মিনিট
স্থান : সিকিম, ভারত ।
সন্ধ্যাবেলায় গ্যাংটকের এম.জি. মার্কেটের রাস্তায় আমরা । প্রচন্ড শীতেও প্রচুর লোক সমাগম হয় ই মার্কেট চত্বরে ।
তারিখ : ১৩ নভেম্বর ২০২২
সময় : সকাল ১১ টা ৪০ মিনিট
স্থান : সিকিম, ভারত ।
ক্যামেরা পরিচিতি : OnePlus
ক্যামেরা মডেল : EB2101
ফোকাল লেংথ : ৫ মিমিঃ
পরিশিষ্ট
প্রতিদিন ৫০০ ট্রন করে জমানো এক সপ্তাহ ধরে - ৭ম দিন (500 TRX daily for 7 consecutive days :: DAY 07)
সময়সীমা : ০৭ নভেম্বর ২০২২ থেকে ১৩ নভেম্বর ২০২২ পর্যন্ত
তারিখ : ১২ নভেম্বর ২০২২
টাস্ক ১১৯ : ৫০০ ট্রন ডিপোজিট করা আমার একটি পার্সোনাল TRON HD WALLET এ যার নাম Tintin_tron
আমার ট্রন ওয়ালেট : TTXKunVJb12nkBRwPBq2PZ9787ikEQDQTx
৫০০ TRX ডিপোজিট হওয়ার ট্রানসাকশান আইডি :
TX ID : ed92a69db1eddbb5ddcdeff48ae31619d1b57d6801434af6e6ca577da0dc3546
টাস্ক ১১৯ কমপ্লিটেড সাকসেসফুলি
Account QR Code
VOTE @bangla.witness as witness
OR
RME, Thank You for sharing Your insights...AND photographs.
দাদা আপনি সম্ভবত বাংলাদেশের বুড়িমারী বর্ডারের পাশ দিয়ে গিয়েছেন। ঐ পারের তিস্তা নদীর সৌন্দর্য্য দেখে বেশ ভালোই লাগলো। ভালো কাটুক আপনার ভ্রমণের দিনগুলো, এই প্রত্যাশা করছি।
দাদা টিনটিন কে দেখে আমার ভাইয়ের কথা মনে পড়লো। আমি যখন ক্লাস ৪ এ পড়ি তখন আমরা দার্জিলিং, গ্যাংটক গেছিলাম। আমার ভাই আরো ৪ বছরের ছোট আমার চেয়ে। ওর কাছে সবই ধূসর স্মৃতি।এরপর ও কাজের ট্রেনিং এর সূত্রে গিয়ে ঘুরে এসেছে। টিনটিন বাবুও বড় হতে হতে ভুলেই যাবে। কিন্তু ও যখন একা ঘোরার মত বড় হবে, ততদিনে অনেক কিছু পাল্টে যাবে। সাবধানে ঘুরবেন আর সাবধানে থাকবেন। প্রচুর জোঁকের উপদ্রব আছে। সাথে একটু লবন রাখা সব থেকে ভালো।
সংক্ষিপ্ত ভ্রমণ বিবরণ হলেও দাদা বেশ উপভোগ্য ছিলো কিন্তু সাথে সংযুক্ত দৃশ্যগুলো। সিকিমে যাওয়ার আকাংখাটা কিন্তু বেড়ে গেলো। বানরের দেখা পেলাম মনে হলো সড়কের পাশে, তবে তিস্তার দৃশ্যগুলো সত্যি বেশ অপরূপ ছিলো। সুন্দর ও উপভোগ্য হোক আপনার ভ্রমণ। ধন্যবাদ
দাদা আপনার প্রতিটি ছবি দেখে বুঝতে পারছি ভ্রমণে গিয়ে আপনি খুব সুন্দর মুহূর্ত কাটিয়েছেন। আমাদের টিনটিন সোনাকে দেখতে আরও বেশি কিউট লাগছে। তিস্তা ব্রিজ থেকে তিস্তা নদীর খুব সুন্দর দৃশ্য ক্যামেরা বন্দী করেছেন। এছাড়া সন্ধ্যাবেলায় গ্যাংটকের এম.জি. মার্কেটের রাস্তা দেখতে খুবই সুন্দর লাগছে। দাদা আপনাদের ভ্রমণের এত সুন্দর মুহূর্ত আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
Thank You for sharing Your insights...
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
দাদা আপনার সংক্ষিপ্ত ভ্রমন আনন্দদায়ক হোক এই কামনা করছি। তিস্তা নদীর ছবিগুলো ভীষণ সুন্দর দেখাচ্ছে। বেশ শীত পরেছে বলছিলেন। টিনটিন সোনাকে ভীষণ সুন্দর দেখাচ্ছে।
Nice content,
nice to see you @rme,
(even if you're wearing your glasses) :=)
টিনটিন কে দেখে বোঝা যাচ্ছে কতটা ঠান্ডা শুরু হয়েছে ঐদিকে।তবে টিনটিন কে বেশ কিউট লাগছে।আর প্রার্থনা করি আপনার এই ভ্রমণ যাত্রা শুভ হোক।🙏