রবিবারের আড্ডা ৬৭ | এবিবি ফিচার্ড পোস্ট আড্ডা - ৪ পর্ব
ব্যানার ক্রেডিটঃ @hafizullah
আমার বাংলা ব্লগের আয়োজন রবিবারের আড্ডার নতুন সংযোজন হচ্ছে এবিবি ফিচার্ড পোস্ট নিয়ে আলোচনা। মূলত এই অনুষ্ঠানের মাধ্যমে পুরো মাসের বাছাই করা ফিচার্ড পোস্ট থেকে কিছু পোস্ট মনোনীত করে, সেই পোস্ট গুলো নিয়েই আলোচনা করা হয়। মূলত মনোনীত পোস্টগুলো যারা লিখেছেন, ঠিক সেই অথরদের কথা গুলোই তুলে ধরা হয় এই শো'র মাধ্যমে। এখানে অথররা সাবলীলভাবে চেষ্টা করে তাদের নিজের পোস্ট নিয়ে মতামত দেওয়ার জন্য।
তাছাড়া এই অনুষ্ঠানটি তিনটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে, যেহেতু চারজন অতিথি থাকে প্রথমত দুইবারে চারজন থেকে পাঁচজন অতিথির মতামত শোনা হয়, দ্বিতীয়তঃ কিছুটা বিরতি দিয়ে উপস্থিত দর্শকদের মতামত গ্রহণ করা হয় এবং নিজেদের পছন্দের গান শোনা হয়। সর্বশেষে উপস্থিত সকল দর্শক ও শ্রোতাদের জন্য থাকে শুভেচ্ছা পুরস্কার ।
প্রথম অতিথিঃ @shyamshundor
ভেরিফাইড সদস্য, আমার বাংলা ব্লগ
পোস্টঃ লিংক
মতামতঃ আমি শৈশব থেকেই খেলাধুলা খুব পছন্দ করতাম। তবে বর্তমানে তো পড়াশোনার চাপ কিংবা বন্ধু-বান্ধব ছড়িয়ে যাওয়ার কারণে সেভাবে আর আগের মত খেলা হয় না। প্রতি রমজান মাসে আমি যে স্কুল থেকে মাধ্যমিক দিয়েছি, সেখান থেকে বিগত সালে যারা মাধ্যমিক পাস করেছে, মূলত তাদের নিয়েই ব্যাচ ভিত্তিক ক্রিকেট ম্যাচের আয়োজন করা হয়। আমি আসলে এই পোস্টের মাধ্যমে আমার শৈশব জীবনের কিছুটা স্মৃতিচারণ করেছি। আমার মতে, খেলাধুলার মাধ্যমে শরীর ও মন-মানসিকতা যেরকম ঠিক থাকে, তেমনটা টিম ওয়ার্ক শেখা যায়। সত্যি কথা বলতে গেলে কি, দীর্ঘদিন পরে যেদিন মাঠে নেমেছিলাম, তখন মনে হয়েছিল অনেক দিন আগে হারিয়ে যাওয়া প্রিয় কিছু পেলে যেমন ভালোলাগা কাজ করে, ঠিক তেমনটা অনুভূতি কাজ করছিল।
দ্বিতীয় অতিথিঃ @ripon40
ভেরিফাইড সদস্য, আমার বাংলা ব্লগ
পোস্টঃ লিংক
মতামতঃ এবারের ২৭ শে রমজানের দিনে বিকালে বন্ধুরা মিলে যখন ইফতার করছিলাম, ঠিক তখনই আমার পুরনো দিনের স্কুল জীবনের কথা মনে পড়ছিল। বিশেষ করে আমরা যখন এসএসসি দেবো ঠিক তার আগের বছরের বিদায় অনুষ্ঠানের সময় বড় ভাইদের বিদায় দেওয়ার দিনে, মূলত আমরা সবাই মিলে ঠিক করেছিলাম স্কুলে রাতে থাকবো। যেহেতু আমরা বিদায় অনুষ্ঠানে অনেক দায়িত্ব পালন করেছিলাম, তাই আমাদের প্রধান শিক্ষক আমাদের শর্ত মেনে নিয়েছিল এবং স্কুল কমিটির সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে আমরা পিকনিক করার জন্য টাকা পেয়েছিলাম। সেদিন রাতে আমরা কোনোভাবেই ঘুমাতে পারিনি। যখনই ঘুম আসছিল, তখনই আমাদের এক বন্ধু পানি নিয়ে এসে সবার চোখে মুখে ছিটিয়ে দিয়েছিল এবং বলেছিল চল তোদের ডাব পাড়িয়ে খাওয়াবো। অতঃপর একজন গাছে উঠেছিল, সেখানে গিয়েও দুষ্টামি হয়েছিল, ও শুধু উপর থেকে শক্ত স্থানে ডাব ফেলে দিচ্ছিল এবং ডাবগুলো ফেটে যাচ্ছিল। ওকে বলছিলাম নরম জায়গায় ফেলার জন্য, তবে ও ইচ্ছে করেই শক্ত জায়গায় ফেলেছিল। অবশেষে তাও আমরা কোন রকমে কিছুটা ডাব খেতে পেরেছিলাম। তাছাড়া একদম শেষ রাতের দিকে সবাই মিলে আগুন জ্বালিয়েছিলাম। হঠাৎই সেদিন এই কথাগুলো মনে পড়েছিল, তাই পোষ্টের মাধ্যমে লিখে জানানোর চেষ্টা করেছিলাম।
তৃতীয় অতিথিঃ @kibreay001
ভেরিফাইড সদস্য, আমার বাংলা ব্লগ
পোস্টঃ লিংক
মতামতঃ আমি যখন ছোট ছিলাম, তখন আমাদের গ্রামে বড় ভাইয়েরা সবাই মিলে ২৭ রমজানের দিকে ইফতার মাহফিলের আয়োজন করতো। তবে সময়ের পরিক্রমায় এখন সেটা বন্ধ আছে, এবার আমি ভেবেছিলাম এই উদ্যোগটা আবার নেওয়ার জন্য। সেই চিন্তাধারা থেকেই মূলত, আমি আমার গ্রামের বন্ধুদের সঙ্গে কথা বলেছিলাম, যদিও তারা শুরুর দিকে না করেছিল, পরে বলেছিলাম যদি কিছু বাড়তি টাকা লাগে তা না হয় আমি দেব। অতঃপর দেখা গেল ২৭ রমজানের আগেই আমরা যাদেরকে জানিয়েছিলাম ব্যাপারটা, তারা বেশ ভালোভাবেই গ্রহণ করেছিল এবং আমাদের ৩০-৩৫ হাজার টাকা কালেকশন হয়েছিল। যা দিয়ে মূলত আমরা গ্রামের মসজিদে ইফতারের ব্যবস্থা করেছিলাম এবং ইফতারের পরে গ্রামের সকল নারী-পুরুষদের নিয়ে কমপক্ষে ১০০ লোকজনের খাওয়া-দাওয়ার আয়োজন করেছিলাম। আমি মূলত এই পোস্টের মাধ্যমে বুঝাতে চেয়েছি, কোন জিনিস একবার হয়ে গিয়েছে তার মানে এই না যে সেটার পুনরাবৃত্তি হবে না। মূলত উদ্যোগ নিলেই সব কিছুই করা যায়।
চতুর্থ অতিথিঃ @razuan12
ভেরিফাইড সদস্য, আমার বাংলা ব্লগ
পোস্টঃ লিংক
মতামতঃ আমার মূলত ফটোগ্রাফি করতে বেশ ভালো লাগে। বাসার ছাদে গেলেই মাঝে মাঝে পাখি দেখি, তবে তখন ক্যামেরাটা থাকে ঘরের ভিতরে। তাই সেভাবে হুটহাট ছবি তোলা হয়ে ওঠে না। তবে যখন ক্যামেরা নিয়ে বের হই তখন শালিক পাখির ছবিগুলো তুলেছিলাম। বেশ ভালই কষ্ট করতে হয়েছিল, কেননা গাছের ডালে পাখি বসলে স্থির থাকে না, তাই সুযোগের অপেক্ষায় থাকতে হয়, যখনই সুযোগ পেয়ে যাই, তখনই ঝটপট ছবি তুলে ফেলি। এছাড়া কবুতর আমাদের বাড়িতে লালন পালন করা হয়, যার কারণে খুব সহজে কবুতরের ছবিগুলো তুলতে পেরেছিলাম। আমি মনেকরি ছবি তোলার জন্য সবথেকে আদর্শ বিষয় হচ্ছে ব্যাকগ্রাউন্ড ও আলোর বিষয়টা খেয়াল রাখা। এ দুটো জিনিস খেয়াল রাখলেই বেশ ভালো ছবি তোলা সম্ভব। তাছাড়া আজকে আমি বেশ খুশি, কেননা এই আড্ডা তে যুক্ত হতে পেরেছি এজন্য। আমি বেশ অনুপ্রাণিত হয়েছি সবার মন্তব্যে। এমন অনুপ্রেরণা পেলে কাজ করার আগ্রহ বেড়ে যায়।
পঞ্চম অতিথিঃ @nilaymajumder
ভেরিফাইড সদস্য, আমার বাংলা ব্লগ
পোস্টঃ লিংক
মতামতঃ আমি চেষ্টা করেছিলাম সমসাময়িক বিষয়ের উপর ভিত্তি করে পোস্টটা লেখার জন্য। কেননা আমাদের সবাইকেই কমবেশি বাজারের ব্যাগ ধরতে হয়, বাজারে গেলেই দেখা যায় সবকিছুর দাম বেড়ে গিয়েছে। একটা জিনিস খেয়াল করে দেখবেন, দাম কোন কিছুর বাড়লে সেটা আর কমছে না। মার্কেট জটিলতা দূর হয়ে গেলেও , দেখা যায় সেই পণ্যের দাম আর কমছে না। পণ্যের দাম ঠিকই বাড়ে, তবে মানুষের ইনকাম তো বাড়ছে না। বিশেষ করে মধ্যবিত্ত ও নিম্ন-মধ্যবিত্তদের অবস্থা বড্ড করুণ। তাছাড়া মার্কেট পুরোটা সিন্ডিকেটের দখলে, এখানে আসলে তাদের বিপক্ষে কিছু বলা যায় না। বরং বলতে গেলেই ফেঁসে যেতে হয়। এইতো কদিন আগেই ফেসবুকের মাধ্যমে দেখলাম বাংলাদেশে তরমুজের দাম অনেক বেড়ে গিয়েছিল। তখন সবাই রমজান মাসে তরমুজ কেনা বাদ দিয়ে দিয়েছিল, পরবর্তীতে তরমুজ বিক্রেতারা তরমুজ ফেলে দিয়েছিল। আসলে আমাদের এইভাবে একত্রিত হয়ে প্রতিবাদ করা উচিত। আমি আমার পোস্টের মাধ্যমে এই সচেতনতার বার্তা গুলোই দেওয়ার চেষ্টা করেছিলাম।
অতিথি ও শ্রোতাদের শুভেচ্ছা পুরস্কার তাৎক্ষণিক পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে।
পুরস্কারের স্পন্সর কমিউনিটির প্রতিষ্ঠাতা @rme দাদা
মূলত এভাবেই আয়োজন করা হয়েছিল এবিবি ফিচার্ড পোস্ট সংক্রান্ত আড্ডা। আমাদের চিন্তাধারা প্রতিনিয়তই ব্যতিক্রম, তাই সব ব্যতিক্রম চিন্তা-ভাবনা নিয়েই আমরা এগিয়ে যেতে চাই প্রতিনিয়ত সামনের দিকে। আশাকরি আমাদের সঙ্গে সকলেই থাকবেন, এই প্রত্যাশা ব্যক্ত করছি।
ধন্যবাদ সবাইকে।
ডিসকর্ড লিংক
https://discord.gg/VtARrTn6ht
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
VOTE @bangla.witness as witness
OR
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
কালকে হঠাৎ যখন পোস্টটি সিলেক্ট করা হয়েছে, তখন মনের ভিতর খুব আগ্রহ কাজ করছিল যে, আজকে যদি আমি কথা বলতে পারতাম নিজের কাছে ভীষণ ভালো লাগতো। ভাগ্যের কি পরিহাস! এতে দুইজন অনুপস্থিত অতঃপর শুভ ভাই আমাকে ডেকে নিল। তখন ভীষণ ভালো লাগছিল এত দারুন ফটোগ্রাফি করতে পেরে। আজকে সকলে বেশ দারুন মন্তব্য করেছে। কাজ করার ক্ষেত্রে অনুপ্রেরণা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ভালো অনুপ্রেরণা পেলে কাজের উদ্দীপনা আরো বেড়ে যায় । অনেক সুন্দর ভাবে প্রতিটা কথা তুলে ধরেছেন প্রতিটা অতিথির। ভীষণ ভালো লাগলো আমার কাছে।
https://twitter.com/sharifShuvo11/status/1782287942138069225?t=Cim_wWCVQ5uugB_PkCwDPQ&s=19
ভাই আপনি আজকে আমাদের মাঝে দারুন একটি পোস্ট লিখে শেয়ার করেছেন । আসলে গত কালকে আমি যখন এবিবি ফিচার্ড পোস্ট সংক্রান্ত গল্প শুনতে ছিলাম তখন বেশ ভালো লেগেছিল। পরবর্তীতে বেশ কয়েকজন অতিথি আমাদের মাঝে ছিল না। তাই পর্যায়ক্রমে সেখান থেকে আমাকেও ডাকা হয়েছিল অতীতে হিসেবে থাকতে পেরে সত্যি বেশ ভালো লেগেছিল। ধন্যবাদ এত সুন্দর একটা পোস্ট শেয়ার করার জন্য।
আপনাকেও আমরা হঠাৎ করেই অতিথি হিসেবে পেয়ে বেশ ভালোই সময় কাটিয়েছিলাম।
গতকাল রবিবারের আড্ডায় সবাই মিলে দারুন সময় পার করেছি । আসলে জীবনের এই গতিপথে অনেক স্মৃতি বিজড়িত ঘটনা থাকে। যেগুলো হয়তো অতীত হয়ে গিয়েছে সেই দিনগুলো খুবই মিস করি। মাঝে মাঝে মনে পড়লে অনেক ভালো লাগে ফিরে যেতে মন চায়। রবিবারের আড্ডায় নিজের জীবনের গল্প শেয়ার করতে পেরে খুবই আনন্দিত ছিলাম।
আপনার অনুভূতির ব্যাপারটা আমরা বুঝতে পেরেছিলাম ভাই, এক হিসেবে জীবনকে ধন্যবাদ দেওয়াই যায়, কেননা এমন ঘটনা আপনার সঙ্গে ঘটেছে,তাই হয়তো আড্ডার ছলে হলেও আপনার গল্পটা শুনতে পেয়েছিলাম। শুভেচ্ছা রইল।
এবারে রবিবারের আড্ডায় আমার অতিথি হিসেবে থাকার কথা ছিল। তবে আমি ভীষণ অসুস্থ হওয়ার কারণে, ভালোভাবে কথা বলতে পারছিলাম না। একে তো গরম, তার উপরে আমার হাই প্রেসারটা চরমে উঠে গিয়েছিল। যার কারণে বমি বমি লাগছিল এবং নিঃশ্বাস বন্ধ হয়ে যাচ্ছিল। মূলত সে কারণে আমি কোন কথা বলতে পারিনি। এমনকি ভালোভাবে রবিবারের আড্ডা মনোযোগ সহকারে শুনতেও পারিনি। যাইহোক ভাইয়া, আজ আপনার পোস্ট পড়ে সবকিছুই ভালোভাবে জানতে পারলাম। অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া, সুন্দর ভাবে গুছিয়ে পোস্টটি উপস্থাপন করার জন্য।
আপনার অসুস্থতার খবর শুনে বেশ ব্যথিত হলাম ভাই, আপনার দ্রুত সুস্থতা কামনা করছি।
এই উদ্যোগের জন্য সবাই আরো বেশি আগ্রহী হয়ে উঠতেছে। এবিবি ফিচারড পোস্টের আড্ডাটা অনেক বেশি ভালোই লাগে। কিন্তু গতকালকে ব্যস্ততার কারণে আড্ডায় উপস্থিত থাকতে পারিনি। এর জন্য অনেক বেশি খারাপ লেগেছিল। কিন্তু এই পোস্টের মাধ্যমে পুরোটাই জেনে নিতে পারলাম। যার কারণে এখন অনেক ভালো লাগতেছে। ফিচারড আর্টিকেল হিসেবে সিলেক্ট করা পোস্টগুলো সত্যি সুন্দর ছিল। সবার মতামত পড়েও ভালো লাগলো। এই পোস্টটা অনেক সুন্দর করে শেয়ার করেছেন, এটার জন্য ধন্যবাদ।
এবিবি ফিচার্ড পোস্ট আড্ডা দারুন একটি আয়োজন। আর এই আড্ডার মাধ্যমে সবার দারুন দারুন পোস্ট গুলো দেখে অনেক ভালো লাগে। সেই সাথে লেখকের অনুভূতি জেনে ভালো লাগে। ভাইয়া আপনি অনেক সুন্দর করে প্রতিটি বিষয়ে উপস্থাপন করেছেন এজন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
ধন্যবাদ আপু, ব্যাপারটি বুঝতে পেরে মন্তব্য করার জন্য।
গতকালকে রবিবারের আড্ডা বেশ উপভোগ করেছি। অতিথিরা তাদের ফিচার্ড পোস্ট সম্পর্কে চমৎকার ভাবে আলোচনা করেছে। শ্যামসুন্দর ভাইয়ের মতো আমিও ছোটবেলা থেকেই খেলাধুলা করতে ভীষণ পছন্দ করতাম। স্কুল ফাঁকি দিয়ে ক্রিকেট খেলতাম মাঠে গিয়ে। দক্ষিণ কোরিয়াতে গিয়েও লং জার্নি করে অনেক দূর দূরান্তে গিয়ে টুর্নামেন্ট খেলতাম। কিন্তু ৪/৫ বছর যাবৎ একেবারেই ক্রিকেট খেলা হচ্ছে না। যাইহোক এই পোস্টটি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
আপনার বিগত সময়ের অভিজ্ঞতা জেনে বেশ ভালো লাগলো ভাই। শুভেচ্ছা রইল।
প্রতিবারের রবিবারের আড্ডা গুলো বেশ চমৎকার হয়। বিশেষ করে যখন ফিচারড আর্টিকেল নিয়ে রবিবারের আড্ডা গুলো হয় ভীষণ ভালো লাগে। কারণ প্রতিটি ফিচারড আর্টিকেলের পিছনে বেশ সুন্দর সুন্দর গল্প থাকে। এই ধরনের অভিজ্ঞতা গুলো জানতে পারলে আরো ভীষণ ভালো লাগে। গতকালকের রবিবার আড্ডাটাও অনেক ভালো লাগছিল। সবার কাছ থেকে খুব সুন্দর সুন্দর অনুভূতি পড়েছিলাম। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে আপনি আবারও বিস্তারিত আমাদের সাথে শেয়ার করলেন।