শেষ বিকেলের মায়া - আমার লেখা ছোট একটি গল্প - পার্ট ৮৪
গল্পের বাকি অংশ সুরু করা যাক ......
..
একটাই কারণ আমি এটা নিয়ে লেখার যোগ্যতা বোধ করিনি। তারপর মাসুদ শরীফ ভাইয়ের একটা লেখা পড়লাম। শেষমেশ শুরু করা যাক, এ বা কম কী! আলহামদুলিল্লাহ। আজকের বিষয় রিয়া। আমি আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাই। আমরা সবাই কমবেশি এই রোগে ভুগি। আমি নিজে যে রোগে ভুগছি সে সম্পর্কে লেখা আমার জন্য দুঃসাধ্য।বলছিলাম রিয়া বা ছোট শিরকের কথা। একবার সাহাবায়ে কেরাম সবাই বসে দাজ্জালের ফিতনা নিয়ে কথা বলছিলেন। এমন সময় রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এসে বললেন, তিনি দাজ্জালের ফিতনার চেয়ে তার উম্মতের জন্য ছোট শিরককে বেশি ভয় পান। সাহাবীগণ জিজ্ঞেস করলেন,
For Photos I use:
Camera |
Iphone 12 Mini |
Lens |
Wide 26 mm-Equivalent |
Photographer |
@fxsajol |
Location |
Mirpur 12 , Dhaka, Bangladesh |
Processing photos |
Outdoor |
দাজ্জালের বিচার খুবই ভয়াবহ। আদম (আঃ) সৃষ্টির পর থেকে কিয়ামত পর্যন্ত পৃথিবীতে যত বিপর্যয় এসেছে বা আসবে তার মধ্যে দাজ্জালের বিচার সবচেয়ে ভয়াবহ। নূহ আলাইহিস সালামের পর এমন কোনো নবী নেই, যিনি তাঁর উম্মতকে এই কঠিন ফিতনা সম্পর্কে সতর্ক করেননি। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যারা দাজ্জালের সময় জীবিত থাকবে তারা দাজ্জাল থেকে পলায়ন করুক। তা ছাড়া রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম প্রত্যেক ফরজ সালাতের পর দাজ্জালের ফিতনা থেকে আল্লাহর কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করতেন। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আরো বলেছেন, তিনি দাজ্জালের ফিতনার চেয়ে রিয়াকে বেশি ভয় পান! কেন? কেননা দাজ্জালের ফিতনা নির্দিষ্ট সময়ে দৃশ্যমান হবে, কিন্তু রায়
অদৃশ্য এবং কোন সময় সীমা নেই.
হাদীসটি আমরা সবাই জানি; রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, প্রথমে একজন আলেম, একজন শহীদ এবং একজন দানশীলকে হাশরের ময়দানে জাহান্নামে টেনে নিয়ে যাওয়া হবে। কারণ তারা আল্লাহর দেওয়া নেয়ামতকে তাঁর ইবাদতের কাজে ব্যবহার করেনি, বরং মানুষের কাছ থেকে সস্তা প্রশংসা আদায়ের জন্য ব্যবহার করেছে। রিয়ার ফলে তাদের এই ভাগ্য হয়েছে।
চিন্তা করে দেখুন, আপনি সারাজীবন ভালো কাজ করেছেন এবং ভেবেছেন যে, আল্লাহর সাক্ষাতে আপনি এসব কাজের প্রতিদান পেতে যাচ্ছেন। বুক ভরা আশা নিয়ে তার সামনে দাঁড়ালেন; কিন্তু তোমাকে বলা হয়, 'এই কাজগুলো তুমি আমার জন্য করোনি। আপনি অন্যের প্রশংসা পেতে এই কাজগুলো করেছেন। আপনি এই সবের জন্য তাদের প্রশংসা পেয়েছেন, তাহলে আপনি এখানে আবার পুরস্কার চাইছেন কেন?"
রিয়া কি? এই একই প্রশ্ন সাহাবায়ে কেরাম রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে করেছিলেন। তিনি উত্তরে বললেন, 'যখন তোমাদের কেউ নামাজে দাঁড়ায় এবং লক্ষ্য করে যে অন্য কেউ তাকে দেখছে; তারপর তার ছালাতকে সুন্দর করার চেষ্টা করে। এই রিয়া।"
একটা কথা খেয়াল করুন, রিয়াকে ছোট শিরক বলা হয়। শিরক মানে ইবাদতে আল্লাহর সাথে কাউকে শরীক করা। যেমন: মূর্তিপূজা বা অন্যান্য, অর্থাৎ আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো উপাসনা করা। আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো কাছে কল্যাণ কামনা করা। কিন্তু মুনাফিক অন্য কারো পূজা করছে না। মুনাফিক আল্লাহর ইবাদত করে। যখন সে নামাযে দাঁড়ায়, তখন তাকে অবশ্যই আল্লাহর সন্তুষ্টির নিয়তে নামাযে দাঁড়াতে হবে; কিন্তু একই সঙ্গে অন্যের প্রশংসা পাওয়ার সুপ্ত বাসনাও লুকিয়ে থাকে তার মনের কোণে। রিয়াহ মূলত আল্লাহর সন্তুষ্টি ব্যতীত অন্য কোন উদ্দেশ্যে কিছু করা। আমরা যখন আল্লাহর ইবাদত করতে উঠি; শয়তান তখন আমাদের মনকে স্রষ্টার সন্তুষ্টির চেয়ে সৃষ্টির প্রশংসা খুঁজতে প্ররোচিত করে। নিয়ত হল আত্মার মত আর কর্ম হল দেহের মত। আত্মা যদি দেহ ত্যাগ করে, তবে দেহ মরে যায়।' নিয়তের হাদীস ইসলামের একটি মৌলিক নীতি। ইমাম বুখারী রহ. তিনি তার সহীহ বুখারীর হাদীসের সংকলন শুরু করেন নিয়তের হাদীস দিয়ে। ফলে ইঙ্গিত পাওয়া যায় যে, আল্লাহর সন্তুষ্টি ব্যতীত অন্য কোনো উদ্দেশ্যে করা কোনো কাজ ইহকাল ও পরকালে কোনো কল্যাণ বয়ে আনবে না।
ইমাম শাফেঈ রহ. এর মতে, নিয়তের হাদীস সকল জ্ঞানের এক তৃতীয়াংশ। আবু দাউদ রহ. একজন ব্যক্তির দ্বীনের জন্য চারটি হাদীসই যথেষ্ট।
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
Congratulations, your post has been upvoted by @nixiee with a 8.977415573137325 % upvote Vote may not be displayed on Steemit due to the current Steemit API issue, but there is a normal upvote record in the blockchain data, so don't worry.
সময় নিয়ে গল্প
এক বাণিজ্য মেলা ছিল। তার দোকানের চাহিদা এতই ছিল যে, সাধারণ উৎসবও অপমান জন্য হিটাইল। একদিন অন্য এক গরিব তাঁড়া-ফাটকে, খোদার পছন্দের সংস্কারকারী মৃগের আশ্রিত হল। এই বড়-অবদানকারী উন্নতি পরিচালনায় খুবই কাম্য। সে ছিল, একটা জাহানবাদী। ফলে উন্নতি পরিচালনার দাবিদার। মত ইসলাম নাও শিখে, ধর্মকে অগ্রাহ্য ছাড়িয়ে এসেন!