এবিবি ফান প্রশ্ন- ৪৪৯ | এক্সরের মাধ্যমে যদি মন পরীক্ষা করা যেতো তাহলে কেমন হতো?
আমার বাংলা ব্লগের নতুন উদ্যোগ- এবিবি-ফান এ সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি। এটা সম্পূর্ণ ভিন্নধর্মী একটি উদ্যোগ, শুধুমাত্র ভিন্নভাবে কিছু বিষয় নিয়ে আনন্দ উপভোগ করার জন্যই করা হয়েছে। বিষয়টি যেন আরো বেশী আকর্ষণীয় হয়ে উঠে সেই জন্য প্রতিদিন পাঁচজনকে $২.০০ ডলার করে মোট $১০.০০ ডলার এর ভোট দেয়া হবে। তবে অবশ্যই যারা নিয়মগুলো মেনে এই উদ্যোগের সাথে সংযুক্ত হতে হবে।
এবিবি-ফান এর মাধ্যমে প্রতিদিন একটি প্রশ্ন শেয়ার করা হবে, বাস্তব বিষয় নিয়ে যা প্রতিনিয়ত আমরা আমাদের চারপাশে দেখে থাকি। তারপর সে প্রশ্নের উত্তরটি একটু ভিন্নভাবে দিতে হবে। আমরা প্রশ্নটির সঠিক উত্তর জানতে আগ্রহী নই কিংবা সঠিক উত্তরটি জানতে চাই না। বরং প্রশ্নটির ভিন্ন ধরনের এবং মজার কিছু উত্তর জানতে চাই। সুতরাং যে প্রশ্ন করা হবে, সেই প্রশ্ন সম্পর্কে আপনার নিজের ক্রিয়েটিভিটি, সৃজনশীলতা এবং মজার চিন্তা ভাবনা জানাতে হবে, যার ক্রিয়েটিভিটি যত বেশী আকর্ষণীয় ও মজার হবে, সে বিজয়ী হওয়ার ততো বেশী সম্ভাবনা তৈরী করতে পারবে। যেমন, প্রশ্ন করা হলো আকাশের রং কেন নীল? উত্তরগুলো এই রকম হতে পারে, আকাশের বউয়ের মন খারাপ, আকাশের বান্ধবীর পছন্দের রং নীল, এই রকম মজার মজার নানা ধরনের উত্তর দিতে পারবেন আপনারা। আশা করছি সকলের অংশগ্রহণে উদ্যোগটি সফলতা পাবে।
আজকের প্রশ্নঃ
এক্সরের মাধ্যমে যদি মন পরীক্ষা করা যেতো তাহলে কেমন হতো?
প্রশ্নকারীঃ
প্রশ্নকারীর অভিমতঃ
অনুভূতি আপনাদের থেকে জানতে চাই।
অংশগ্রহণের নিয়মাবলীঃ
- উত্তরটি সর্বোচ্চ ৫০ শব্দের মাধ্যমে দিতে হবে।
- একজন ইউজার শুধুমাত্র একবারই উত্তর দিতে পারবে।
- অন্যের উত্তর কপি করা যাবে না।
- উত্তর/কমেন্টটি অবশ্যই উপরের কবিতার সাথে সামঞ্জস্য রেখে করতে হবে।
- এডাল্ট উত্তর/কমেন্ট দেয়া যাবে না।
- পোষ্টটি অবশ্যই রিস্টিম করতে হবে।
ধন্যবাদ সবাইকে।
আমার বাংলা ব্লগের ডিসকর্ডে জয়েন করুনঃ | ডিসকর্ড লিংক |
---|
এক্সরের দিয়ে যদি মন পরীক্ষা করা হতো তাহলে জটিল মনের লোক গুলো আগে ধরা খেতো। যাদের মুখে এক অন্তরে অন্যটি সেই লোকগুলো বেরিয়ে আসতো। এবং মানুষের ভিতরে কি আছে মনে সেটিও বাইর হয়ে আসতো। আর বর্তমানে প্রেমে প্রতারক বেশি এই লোকগুলো পালিয়ে যেত হা হা।
আসলেই এরকম লোক গুলো পালিয়ে যেতো🤣।
এক্সরে যদি মনের পরীক্ষা করত, তাহলে রিপোর্টে হয়তো দেখা যেত: "ডান দিকের অংশে গোপন অভিমান, মাঝখানে কিছু পুরনো প্রেমের দাগ, আর বাম দিকে কল্পনার পাহাড় জমে আছে। উপর থেকে নিচ পর্যন্ত উদাসীনতা ছড়িয়ে আছে এবং কোণায় কফির গন্ধের সাথে কিছু ঘোরাঘুরির প্ল্যান জমা আছে। তবে সাবধান! নতুন আইডিয়ার জন্য আর জায়গা নেই!" 😆
ভালো হতো খুবই ধোঁকা খাওয়া থেকে অনেক মানুষ বাঁচতো।যাদের মুখে মধু অন্তরে বিষ তাদের খুব করে চেনা যেত।😁😁😁
একদম সত্যি কথা।
এরকম হলে ভালো হতো আসলেই আপু ।
আমার মতে নিঃসন্দেহে ভালো হতো। আসলেই এমন যদি হতো তাহলে পৃথিবীতে এক্স গার্লফ্রেন্ড নামের অদ্ভুত জীবটি খুঁজে পাওয়া যেত না।
জি ভাই আপনি ঠিক বলেছেন তাহলে ছ্যাঁকা খাওয়ার পরিমাণও কমে যেত। হা হা হা
মনের অসুখগুলো সারানোর ব্যবস্থা করে নিতাম। আর আমার সামনে যারা ভালোমানুষি দেখায় তারা আসলেই আমার শুভাকাঙ্ক্ষী কিনা তা জেনে নিতাম৷ 🫣🫣
হ্যাঁ আপু। এরকম হলে ভালো হতো।
এটা নিঃসন্দেহে ভালোই হতো।কারন মানুষ এখন বড্ড বেশি আরামপ্রিয়, সঙ্গে আবার অলস।তাই ব্যথাহীনভাবে মন পরীক্ষা করে মনের খবর জানতে পারাটা অলস মানুষের জন্য সৌভাগ্য তো বটেই।☺️☺️
যদিও বা এটা সম্ভব নয় তারপরেও এরকমটা হলে প্রথমেই আমি পরামর্শ দিব সবাই যেন বিয়ে করার আগে তাদের বউয়ের মন এক্সরে করে পরীক্ষা করে নেয়। যে বউগুলোর মনে স্বামীর মাতা পিতাকে নিজের মাতা পিতা বলে মনে হবে না তাদেরকে বিয়ে না করাই শ্রেয় হবে। আর এরকমটা যদি হতো তাহলে বৃদ্ধাশ্রম বলতে কিছুই থাকত না। আর কোন সন্তানও তাদের জন্মদাতা মাতা পিতা থেকে আলাদা হতো না। এই বিষয়টি প্রায় পরিবারেই অহরহ ঘটে চলেছে। তবে এটা বড়ই নিন্দনীয় এবং কষ্টকর একটি বিষয়।
তাহলে যাদের মন ও মুখ আলাদা তাদের চিকিৎসা করে মন ও মুখ একই করা যেতো। সেই সাথে মনের অসুখের সঠিক চিকিৎসা হতো।
জি আপু আপনি একদম সত্য কথা বলেছেন।
ব্যাপার টা মোটেই ভালো হতো না। তাহলে হয়তো মানুষের একেবারে গোপন ব্যক্তিগত বলে আর কিছুই থাকত না। কিছু তো থাকা দরকার যা একান্ত ব্যক্তিগত এবং গোপনীয় হা হা। এইজন্যই আমি এটার বিরুদ্ধে।
থেকেই বা কি লাভ। উল্টো মানুষের মনের চিন্তা ভাবনা গুলো খারাপ। আর এগুলো সবার সামনে আসতো।
যদি মন পরিক্ষা করা যেতো, তাহলে তো মন খারাপ হলে মন ভালো করার ওষুধও থাকতো😁😀। আর এরকমটা হলে তো আরো ভালো হতো। মন এক্সরে করার জন্য লাইন পড়ে যেতো🤣।
জ্বী আপু লাইন পড়ে যেত। তবে এই লাইনে মনে হয় আমাদের সংখ্যায় বেশি হত। হা হা হা