এবিবি ফান প্রশ্ন- ৩২৮ || আগে তিতা-পরে মিঠা, কিন্তু কেন?
আমার বাংলা ব্লগের নতুন উদ্যোগ- এবিবি-ফান এ সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি। এটা সম্পূর্ণ ভিন্নধর্মী একটি উদ্যোগ, শুধুমাত্র ভিন্নভাবে কিছু বিষয় নিয়ে আনন্দ উপভোগ করার জন্যই করা হয়েছে। বিষয়টি যেন আরো বেশী আকর্ষণীয় হয়ে উঠে সেই জন্য প্রতিদিন পাঁচজনকে $২.০০ ডলার করে মোট $১০.০০ ডলার এর ভোট দেয়া হবে। তবে অবশ্যই যারা নিয়মগুলো মেনে এই উদ্যোগের সাথে সংযুক্ত হতে হবে।
এবিবি-ফান এর মাধ্যমে প্রতিদিন একটি প্রশ্ন শেয়ার করা হবে, বাস্তব বিষয় নিয়ে যা প্রতিনিয়ত আমরা আমাদের চারপাশে দেখে থাকি। তারপর সে প্রশ্নের উত্তরটি একটু ভিন্নভাবে দিতে হবে। আমরা প্রশ্নটির সঠিক উত্তর জানতে আগ্রহী নই কিংবা সঠিক উত্তরটি জানতে চাই না। বরং প্রশ্নটির ভিন্ন ধরনের এবং মজার কিছু উত্তর জানতে চাই। সুতরাং যে প্রশ্ন করা হবে, সেই প্রশ্ন সম্পর্কে আপনার নিজের ক্রিয়েটিভিটি, সৃজনশীলতা এবং মজার চিন্তা ভাবনা জানাতে হবে, যার ক্রিয়েটিভিটি যত বেশী আকর্ষণীয় ও মজার হবে, সে বিজয়ী হওয়ার ততো বেশী সম্ভাবনা তৈরী করতে পারবে। যেমন, প্রশ্ন করা হলো আকাশের রং কেন নীল? উত্তরগুলো এই রকম হতে পারে, আকাশের বউয়ের মন খারাপ, আকাশের বান্ধবীর পছন্দের রং নীল, এই রকম মজার মজার নানা ধরনের উত্তর দিতে পারবেন আপনারা। আশা করছি সকলের অংশগ্রহণে উদ্যোগটি সফলতা পাবে।
আজকের প্রশ্নঃ
আগে তিতা-পরে মিঠা, কিন্তু কেন?
প্রশ্নকারীঃ
প্রশ্নকারীর অভিমতঃ
সকল ক্ষেত্রে সকলের মুখে এই কথাটা শুনা যায়, আগে তিতা-পরে মিঠা, কিন্তু প্রশ্ন হলো আগে মিঠা হলে দোষ কোথায়? আমিতো ভাই আগে মুখ মিঠা করতে চাই, পরে তিতা হলে সমস্যা নাই, হি হি হি। এবার আপনাদের মতামত শুনতে চাই।
অংশগ্রহণের নিয়মাবলীঃ
- উত্তরটি সর্বোচ্চ ৫০ শব্দের মাধ্যমে দিতে হবে।
- একজন ইউজার শুধুমাত্র একবারই উত্তর দিতে পারবে।
- অন্যের উত্তর কপি করা যাবে না।
- উত্তর/কমেন্টটি অবশ্যই উপরের কবিতার সাথে সামঞ্জস্য রেখে করতে হবে।
- এডাল্ট উত্তর/কমেন্ট দেয়া যাবে না।
- পোষ্টটি অবশ্যই রিস্টিম করতে হবে।
ধন্যবাদ সবাইকে।
আমার বাংলা ব্লগের ডিসকর্ডে জয়েন করুনঃ | ডিসকর্ড লিংক |
---|
কারন আগে তিতা খেলে পেটের কৃমি সব পটল উঠে পরিস্কার হয়ে যাবে ফলে পরে ইচ্ছেমতো মিঠা খাওয়া যাবে চিন্তা ছাড়াই।কিন্তু আগে মিঠা খেলে পেটে প্রচুর কৃমি গিজগিজ করবে ফলে পরে তিতা খেয়েও সামলানো মুশকিল হয়ে পড়বে।তাই আগে তিতা-পরে মিঠা।☺️☺️
আরে আগে তিতা হলে সংসার জীবনে সুখ হয় বেশী। কারন আগে তিতা হলেই কিন্তু মানুষের আসল চেহারা চেনা যায়। আর চেহারা চিনে চিনে সব জীবন সাথীই নির্বাচন করা যায়। তাই তো আগে তিতা পড়ে মিঠাই ভালো।
কান্নার পর যেমন হাসার মজাটাই সব থেকে আলাদা হয়, তেমনি তিতার পর মিঠা হলে ওটার মধ্যে অন্যরকম ভালোলাগা আছে। আর এই জন্য আগে তিতা, আর পরে মিঠা হলেই ভালো।
ভাই আপনি দেখছি বেশ লজিক দিয়ে উত্তরটা দিয়েছেন। দারুন লাগলো আপনার উত্তরটা পড়ে সহমত আমি।
রাত যত গভীর হয় ততই ভোরের সূর্যের দেখা পাওয়া যায়।
ঠিক তেমনি করে যত বেশি তিতা খাওয়া হয়, ততই মিষ্টি খাওয়ায় তৃপ্তি পাওয়া যায়। বলা যায় তিতা মিষ্টির জন্য প্রয়োজনীয়।
ভাইয়া আপনি এত লজিক কোথায় পান?,
হা হা হা 😄
আমি ঘুমানোর আগে লজিক টেবলেট খাই 😂
বাহ্ ভাই একদম পারফেক্ট কথা বলেছেন। অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই আপনাকে।
সর্বদা মানুষ আগে খারাপ সংবাদ টা শুনে অতঃপর যদি ভালো সংবাদটা শুনে তখন খারাপ সংবাদ টা ভুলে ভালো সংবাদ মন ভালো করে দেয়। তেমনি ভাবে মানুষ আগে মিষ্টিমুখ করতে চায়না তিতা টা গ্রহণ করে এবং মুখটা তিতা হওয়ার পরে মিষ্টি মুখ করলে মুখটা সুস্বাদু হয়ে যায় ।
মানুষ বলে দুঃখের পর সুখ আসে। আর দুঃখ কাটিয়ে যখন একটা মানুষ সুখী হয়, তখন সেই মানুষটার আর কোন কিছুরই প্রয়োজন হয় না🤗। আর যদি কোন কিছু তিতা হওয়ার পর মিঠা হয়, তাহলে ও কোন কিছুর প্রয়োজন হয় না। এটার থেকে বেশি কিছু আর লাগেই না। তাই জন্য আগে তিতা থাকাটাই বেস্ট, পরে মিঠা হলেই ভালো। হালকার উপর নিজের মতামতটা প্রকাশ করলাম 😜😁।
যে কোন খাবার তিতা হলেও সেটা বেশ উপকারী, মিঠা খাবার থেকে সেজন্য আগে তিতা তারপরে মিঠা হাহাহা। 🤩
তবে এটা সত্যি তিতা খাবার সব সময় উপকারী হয়। অনেক সুন্দর বলেছ বন্ধু।
"সত্যি" সব সময় তিতা হয় আর "মিথ্যা" হয় মিঠা। প্রথমে সত্যি(তিতা) দিয়ে যে কোনো ব্যাপার শুরু করতে হয় এবং পরে মিথ্যা(মিঠা) দিয়ে ব্যাপারটা সামলে নিতে হয়। এটা করলে সব কিছুতেই ব্যালেন্স থাকে। এইজন্যই আগে তিতা-পরে মিঠা।🤭
আগে তো তিতা হবেই, বিয়ের পরে বউয়ের জ্বালা খেতে খেতে জীবনটা তিতা হয়ে যায়। কিন্তু যখন সন্তান হয় তখন সন্তানের ভালোবাসাই জীবনটা মিটা হতে থাকে।
দারুণ লিখেছেন
আচ্ছা আপনি তাহলে বিয়ে করেন। আর আপনার বিয়ের পর দেখবো আপনার জীবনটা তিতা হয় নাকি😁।
ভাই তিতা হলো অচল মাল,আর অচল মাল সবসময় আগে চালিয়ে দিতে হয়🤣🤣। অচল মাল আগে চালিয়ে দিতে না পারলে,সবসময় ফেলে রাখতে হয়😂😂।
ভাই আপনি দেখছি আসল কারণটা ধরে ফেলেছেন।