এবিবি-ফান প্রশ্ন-১৯ || ছেলেরা ৩০ সেকেন্ডেই রেডি হয়, মেয়েদের কেন ৩-৪ ঘন্টায়ও সাজুগুজু শেষ হয় না ?
আমার বাংলা ব্লগের নতুন উদ্যোগ- এবিবি-ফান এ সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি। এটা সম্পূর্ণ ভিন্নধর্মী একটি উদ্যোগ, শুধুমাত্র ভিন্নভাবে কিছু বিষয় নিয়ে আনন্দ উপভোগ করার জন্যই করা হয়েছে। বিষয়টি যেন আরো বেশী আকর্ষণীয় হয়ে উঠে সেই জন্য প্রতিদিন পাঁচজনকে $২.০০ ডলার করে মোট $১০.০০ ডলার এর ভোট দেয়া হবে। তবে অবশ্যই যারা নিয়মগুলো মেনে এই উদ্যোগের সাথে সংযুক্ত হতে হবে।
এবিবি-ফান এর মাধ্যমে প্রতিদিন একটি প্রশ্ন শেয়ার করা হবে, বাস্তব বিষয় নিয়ে যা প্রতিনিয়ত আমরা আমাদের চারপাশে দেখে থাকি। তারপর সে প্রশ্নের উত্তরটি একটু ভিন্নভাবে দিতে হবে। আমরা প্রশ্নটির সঠিক উত্তর জানতে আগ্রহী নই কিংবা সঠিক উত্তরটি জানতে চাই না। বরং প্রশ্নটির ভিন্ন ধরনের এবং মজার কিছু উত্তর জানতে চাই। সুতরাং যে প্রশ্ন করা হবে, সেই প্রশ্ন সম্পর্কে আপনার নিজের ক্রিয়েটিভিটি, সৃজনশীলতা এবং মজার চিন্তা ভাবনা জানাতে হবে, যার ক্রিয়েটিভিটি যত বেশী আকর্ষণীয় ও মজার হবে, সে বিজয়ী হওয়ার ততো বেশী সম্ভাবনা তৈরী করতে পারবে। যেমন, প্রশ্ন করা হলো আকাশের রং কেন নীল? উত্তরগুলো এই রকম হতে পারে, আকাশের বউয়ের মন খারাপ, আকাশের বান্ধবীর পছন্দের রং নীল, এই রকম মজার মজার নানা ধরনের উত্তর দিতে পারবেন আপনারা। আশা করছি সকলের অংশগ্রহণে উদ্যোগটি সফলতা পাবে।
আজকের প্রশ্নঃ
ছেলেরা মাত্র যেখানে ৩০ সেকেন্ডেই রেডি হয়ে বাইরে বেরোতে পারে সেখানে মেয়েদের কেন ৩-৪ ঘন্টায়ও সাজুগুজু শেষ হয় না ?
প্রশ্নকারীঃ
প্রশ্নকারীর অভিমতঃ
আমার নিজেরই জানা নেই।
অংশগ্রহণের নিয়মাবলীঃ
- উত্তরটি সর্বোচ্চ ৫০ শব্দের মাধ্যমে দিতে হবে।
- উত্তর বা কমেন্টটি এডিট করা যাবে না।
- একজন ইউজার শুধুমাত্র একবারই উত্তর দিতে পারবে।
- অন্যের উত্তর কপি করা যাবে না।
- উত্তর/কমেন্টটি অবশ্যই মজার হতে হবে।
- এডাল্ট উত্তর/কমেন্ট দেয়া যাবে না।
- পোষ্টটি অবশ্যই রিস্টিম করতে হবে।
ধন্যবাদ সবাইকে।
আমার বাংলা ব্লগের ডিসকর্ডে জয়েন করুনঃ | ডিসকর্ড লিংক |
---|
মেয়েরা ম্যাগি নুডলস না যে ২ মিনিট এই রেডি হয়ে যাবে 🤪
না না না লেজি নুডলস, তাই সময় বেশী নেয় হি হি হি
মশলা পাতি একটু বেশি লাগে। তাই তৈরি হতে সময় বেশি লাগাটাই স্বাভাবিক হিহিহি।
সেই পুরোনো প্রশ্নটার সার্থকতা আজ পেয়ে গেলাম । মেয়েরা আসলেই কুড়িতে বুড়ি । কুড়ি বছরে চল্লিশ বছরের সময় পার করে ফেলে । এতো ডিলে তারা সব কাজে ।
মেয়েরা এভারগ্রিন।
মেয়েরা কখনোই বুড়ি হয় না। নিজের সৌন্দর্যটুকু ধরে রাখতে একটু মেকআপ করে এই আর কি।
সৃষ্টিকর্তা ছেলেদেরকে এইটুকু বোঝার ক্ষমতা দান করুন।
বুঝলাম না । এভারগ্রীনদের আবার মেকআপ করে সৌন্দর্য্য কেন ধরে রাখতে হবে ? যে এভারগ্রিন সে অলওয়েজ এভারগ্রিন, মুখে রং না করলেও এভারগ্রিন ।
তবে, ছেলেরা কিন্তু এভারগ্রিন । তাই রঙ চঙ ছাড়াই দিব্যি সুন্দর দেখতে অলওয়েজ । আশিতেও যুবক তারা ।
গাছ ও অযত্নে মরে যায়,
পুকুর ও খড়ায় শুকিয়ে যায়,
আর আমরা তো মানুষ।
যত্ন আত্তি তো লাগবেই😜
তার একটা লিমিট থাকতে হয় । মেয়েরা লিমিটলেস সাজুগুজু করে ।
ভালো জিনিস এর যত্ন আত্তি একটু বেশিই করতে হয়😛
আমি একমত দাদা
ডাহা মিথ্যা কথা, ৩০ সেকেন্ডে কেমনে রেডি হয়?তবে মেয়েদের একটু বেশি সময় লাগে বুঝেনেই তো অমূল্য রতন বলে কথা।অমূল্য রতন না সাজুগজু করলে হয়।তাই নিজের পরিপাটি করতে সময় লাগে।আর ছেলেরা হাজারো ঘষলে ও কোন কিছুই হয় না।কয়লাকে ঘষেই বা কি লাভ।🤪🤪,তাই অযথা চেষ্টা করে না
ছেলেরা যদি কয়লা হয় তাহলে মেয়ে মেয়েরা কি হবে? কয়লার নিচে আর কিছু আছে নাকি আমার জানা নাই।
ছেলেরা তো আর মেয়েদের মত মেকআপ করে বের হয় না যে সময় লাগবে। মেয়েদের কত কিছু লাগাতে হয় মুখে, চোখে, ঠোঁটে, কানে, নাকে । তা না হলে তো আপনারাই আবার বলবেন মেয়ে দেখতে ভালো না।
মেকাপ বেশী করে, দেখতে সত্যি ভালো না, হা হা হা
এইটা আমি করি না। এত সময় কই।
কিন্তু, ম্যাডাম আমরা তো মেয়ে দেখি না । আমরা ভালো ছেলে !
বিয়ের পর মেয়েদের দেখা নিষেধ। দেখলে বউরা পিটিয়ে ভর্তা বানিয়ে দিবে। সেই ভয়ে প্রকাশ্যে দেখেন না। চুপি চুপি ঠিকই দেখেন। নাকে নাকফুল পড়া মেয়েটার মত।
সে কে ? তাকে কি আমি চিনি ? নাকে নাকফুল তো সব মেয়েরাই পরে ।
কে নাকি মেয়েদের দেখে না। আবার নাকে ফুল পরে চোখ বন্ধ করেই টের পায়।
আমি তো আসলেই দেখি না । কিন্তু, এটা জানি যে সব মেয়েই নাকফুল পরে ।
বুঝেছি। আপনি খুব ভদ্র ছেলে। শুধু মাঝে মাঝে দুস্টু চিন্তা আসে ঘর ভর্তি ------ এর।
ভদ্র অভদ্র সব ছেলেদেরই স্বপ্ন ওটা ;)
কারন ছেলেদের ন্যাচারাল লুক,আর মেয়েরা আটা-ময়দা না ঘষে বের হতেই পারে না।তারপরও ভাবে রাস্তায় বের হলে বিশ্বসুন্দরী হবো তো, সবাই আমার দেখে তাকিয়ে দেখবে তো!এই চিন্তায় আরো ৩-৪ ঘন্টায় ও শেষ হয় না সাজুগুজু করা।
একদম সুগঠিত মন্তব্য সত্য কথা প্রকাশ করার জন্য ধন্যবাদ আপু।
হি হি,মেয়েদের রহস্য ফাঁস করলাম।😆😆
আপু আমার পক্ষ থেকেও অঢেল ধন্যবাদ, সত্য ঘটনা ফাঁস করার জন্য
হি হি,😆🤭।
একমাত্র আপনি সত্য কথা প্রকাশ করেছেন আপু খুবই ভালো লাগলো।
😊☺️
বুঝতে পারলামনা আপু । কমেন্ট টা কি অন্য কারো সাজেস্ট করা । পুরাই মেয়ে বিরোধী কমেন্ট হয়ে গেল যে ।
অন্যের করা সাজেস্ট হবে কেন ভাইয়া,সত্যটা ফাঁস করলাম আরকি?আমি তো সাজুগুজু করি না ৩-৪ ঘন্টা ধরে তাই।
আমরা ছেলেরা ৩০ সেকেন্ডেই শার্ট পরে রেডি হতে পারি। কিন্তু মেয়েরা মুখের উপর বহুতল বিশিষ্ট মেকাপের বিল্ডিং সাজায়। তাই তাদের ৩-৪ ঘণ্টায় ও সাজুগুজু করা শেষ হয় না। 😁😁
ছেলেরা সবসময় অরজিনাল ব্যান্ডের মত নিজেকে সকল জায়গায় একি ভাবে উপস্থাপন করে। কিন্তু মেয়েরা চায়না ব্যান্ডের মত সব জায়গায় ভিন্ন ভিন্ন ভাবে নিজেকে প্রকাশ করতে চায়, সেজন্য আটা, ময়দা মাখতে মাখতে নিজের চেহারাকে অন্যরকম করে ফেলে, এজন্য তাদের সময় বেশি লাগে সাজুগুজু করতে।🤣
হাহাহা আপনি ঠিকই বলেছেন অনেক আটা ময়দা মাখতে হয় তাদের 😆😆
বাহ ভালো লজিক দেখিয়েছেন তো, ধন্যবাদ আপনাকে দম ফাটিয়ে আসলাম অনেকক্ষণ আপনার লজিক শুনে।
ছেলেরা সবসময় মেয়েদের তুলনায় বেশি পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকে। তাই ছেলেদের রেডি হতে বেশি সময় লাগে না। আর মেয়েদের সাজু গুজু করতে সময় লাগে। কারন তারা সাজু গুজু করে বয়স লুকায়। মেয়েদের বয়স লুকাতে দেরি তো হবেই।
ইউনিক কিছু চিন্তাভাবনার ঘটিয়েছেন সত্যিই জেনে ভালো লাগলো।
ছেলেদের সৌন্দর্য মানিব্যাগে মেয়েদের সৌন্দর্য চেহারায়, যার সৌন্দর্য যেখানে ওই জায়গাতে একটু বেশি সময় দেবেই।
ছেলেরা তো কিপটে হয় তাই তারা সাজুগুজুর কোন জিনিস কিনে না।কিন্তু মেয়েরা অনেক উদার মনের হয় এবং অনেক মেকআপ আইটেম কিনে। তাই তাদেরএই মেকআপ গুলো দিয়ে সাজতে তিন-চার ঘণ্টা সময় লেগে যায়।
মেয়েরা যে এত উদার হয় তাহলে এই মেকআপ কিনার জন্য টাকাগুলো কোথায় পায়?
ছেলেদের থেকে পায়। মেয়েদের টাকা দিতে হবে জন্য তারা কিপটামি করে।