ভাপা পিঠা।
আজ- ৯ই পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ, শীত-কাল
আসসালামু-আলাইকুম। আদাব - নমস্কার। মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি আমার বাংলা ব্লগ এর ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, আশা করি সবাই ভাল আছেন।

অঞ্চল ভেদে নামের দিকে ভিন্ন হলেও এই পিঠে বানানোর উপকরণ কিন্তু একই তবে একেকজনের বানানোর ধরন একেক রকম তাই এর স্বাদের কিছুটা ভিন্নতা থাকে।
শীতকালে প্রায় জায়গায় এই ভাপা পিঠা বিক্রি করা হয়। সারা বছরে একমাত্র এই সময়ে এই পিঠাটা পাওয়া যায়, তাই এটা দেখা গেলে মনে হয় যেন এখন সত্যিকারের শীত এসেছে । এই পিঠার স্বাদ অন্য সিজনে পাওয়া যায় না, কনকনে ঠান্ডায় ধোয়া উঠানো অবস্থায় এই পিঠা খেতে সব থেকে মজা। শীতকালে মানেই নারকেল গুড়। আমার কাছে ব্যক্তিগত ভাবে ভাবা পিঠাতে যত বেশি গুড় ও নারকেল ব্যবহার করা হবে ততই যেন এই পিঠার স্বাদ বেড়ে যায়।
আজ আমাদের বাসায় আম্মু ভাপা পিঠা তৈরি করেছে যদি ও রেসিপিটা আমার জানা নেই তাই রেসিপি পোস্ট করতে পারছি না তবে ভাপা পিঠে গুলো খেতে দারুণ হয়েছিল। আপনারা নিশ্চয়ই দেখে বুঝতে পারছেন কতটা মজাদার লাগছে দেখতে। ওই যে বললাম ভাপা পিঠাই যত বেশি গুড়, নারকেল ব্যবহার করা হবে পিঠার স্বাদ তত বেড়ে যাবে । আমিও আমার স্বাদমতো বেশি করে নারকেলের গুড় দিয়েছি আর খেতেও দারুন লাগছিল।
তবে দোকানের বিক্রি করা পিঠা গুলোর থেকে আমার কাছে বাসায় তৈরি করা ভাপা পিঠা খেতে বেশি ভালো লাগে কেননা এখানে আমি আমার ইচ্ছা মতো নারকেলও ঘুরবে ব্যবহার করতে পারছি কিন্তু দোকানে তো সেটি সম্ভব নয়।
সকলকে ধন্যবাদ অনুচ্ছেদ টি পড়ার জন্য।


| 250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
VOTE @bangla.witness as witness

OR




আসলে শীতকালে গরম গরম ভাপা পিঠা খাওয়ার মজাই আলাদা। এবার শীতকালে বাসায় এবং বাহিরে বেশ কয়েকবার ভাপা পিঠা খাওয়া হয়েছে আমার। যাইহোক পোস্টটি পড়ে ভীষণ ভালো লাগলো ভাই। শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।