লাইফ স্টাইল //বড় ভাই মাহফুজুর রহমানের সাথে রেস্টুরেন্টে খাবার খাওয়ার কিছু মুহূর্ত
হ্যা লো বন্ধুরা,কেমন আছেন সবাই? আশাকরি সকলেই সুস্থ আছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় খুব ভাল আছি। আমি @rayhan111 🇧🇩 বাংলাদেশের রাজশাহী বিভাগ থেকে।
আজকে আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করতে এসেছি আমার বড় ভাই মাহফুজুর রহমানের সাথে রেস্টুরেন্টে খাবার খাওয়ার মুহূর্ত। আসলে কিছুদিন আগেই বড় ভাই @mahfuzur888, মাহফুজুর রহমানের সাথে প্রিয় রেস্টুরেন্ট মুক্তা প্লাজায় গিয়ে খাবার খেয়েছিলাম। আর সেই মুহূর্তগুলো আপনাদের সাথে শেয়ার করতে আসলাম। বিশেষ করে বড় ভাই যখন ভেরিফাইড মেম্বার হয়েছে এবং লেভেল ফাইভ এর পরীক্ষার পাশ করার কারণে তখন আমাকে কল দিয়ে বলে তাড়াতাড়ি মুক্তা প্লাজা আসো।রাতের বেলা আমি হাসপাতালে ছিলাম।ভাবছি কোন সমস্যা হয়েছে হয়তো, তাড়াতাড়ি চলে আসলাম।এসে দেখি কার হাসি মাখামুখ,হাসি দেখে খুবি ভালো লেগেছে। বললাম কি হয়েছে কোন কথা না বলে রেস্টুরেন্টে নিয়ে খাবার অর্ডাল দিলো।বললো আগে খাবার খাও।খাবার শেষের আগে আমি শুনতে চাইলাম ব্যপারটা কি তখন বললো আমি লেভেল ৫ এর ভাইবাতে পাশ করেছি।শুনে খুবি ভালো লেগেছে আমার। আসলে দুলাভাই পাশ করে যে এতোটা খুশি হবে সেটা কল্পনাও করি নাই। আসলে যে কোন পরীক্ষায় যখন পাস করা হয় তখন খুবই ভালো লাগে। আসলে মাহফুজুর রহমান আমার বড় আপুর হাজবেন্ড। আর ছোটবেলা আমি আপুর বাসা থেকে পড়াশোনা করেছি। ক্লাস অন থেকে টেন পর্যন্তই। আপুর ভালোবাসা এবং দুলাভাইয়ের ভালোবাসা ছিলো অপরিসীম। যাইহোক তারপরে আমি আর বড় ভাই রেস্টুরেন্টে প্রবেশ করলাম।সেই মুহুর্ত গুলো শেয়ার করতে আসলাম
তারপরে আমরা দুই ভাই মিলে রেস্টুরেন্টে প্রবেশ করলাম এবং রেস্টুরেন্টে প্রবেশ করে সুন্দর একটি জায়গায় বসার ব্যবস্থা করে নিলাম। যে জায়গাটি একদম নিরিবিলি।সে খুবই ভালো লাগলো এবং ভাইয়া বলল কি কি খাবা বল, তুমি আজকে যা খেতে চাইবা তাই খাওয়াবো।
তারপরে আমরা সুন্দর একটি জায়গায় বসলাম এবং জায়গাটি একদম নিরিবিলি ছিল। ভাইয়া অর্ডার দিল, আসলে আমার চিকেন খুবই পছন্দ, যার কারণে আমি চিকেন খেতে চাইলাম। আর এই চিকেন ভাইয়া অর্ডার দিল। সাথে নান রুটি ছিল।তারা সুন্দর ভাবে পরিবেশন করলো। কিছুক্ষণ আমরা গল্প করলাম। তারপরে আমাদের খাবার চলে আসলো, তখন ভাইয়ার সাথে একটা সেলফি উঠে নিলাম।
বড় ভাইয়ের মুখে হাসি দেখতে পেয়ে খুবই ভালো লাগলো। আসলে ভাইয়া অনেক আনন্দিত। পাস করার কারণে তার মুখে হাসি দেখতে পেয়ে খুবই ভালো লাগলো। আমি নিজে যখন পাশ করেছি এতটা আনন্দ খুশি হয়নি। কিন্তু ভাইয়ার খুশি দেখতে পেয়ে সত্যি আমার অনেক বেশি ভালো লেগেছে। আসলে ভাইয়া অনেক কষ্ট করে পাশ করেছে, যার কারণে তার আনন্দটা যেন বেশি। কষ্টের বিনিময়ে কিছু অর্জন করলে। সেই অর্জনের মধ্যে ভালোলাগা কাজ করে বেশি।
মজার মজার চিকেন দেখতে পেয়ে খুবই ভালো লাগলো। আসলে এই চিকেন আমার অনেক প্রিয়। আমি মাঝেমধ্যে কটার গুলো খেয়ে থাকি। আর এই রেস্টুরেন্টের এই চিকেন গুলো বেশি সুস্বাদু লাগে। যার কারণে আমি এই চিকেন গুলো খেতে চেয়েছি। আর এই চিকেন গুলো দেখেই যেন অনেক ভালো লাগলো। কারণ আজকে চিকেন এর কালারটা অনেক ভালো ছিল।
তারপরে আর ফটোগ্রাফি না করে দুই ভাই মিলে খাওয়া শুরু করে দিলাম। খাওয়ার পরে ঠান্ডা এবং সাথে আরও কিছু জুস খেয়েছি এবং রাতের বেলা শহরের মধ্যে দিয়ে ঘোরাফেরা করলাম। আসলে সেই দিনটা অনেক আনন্দের সাথে পার করেছি। কারণ বড় ভাইয়ের মুখে অনেক হাসি এবং আনন্দ ছিল।
ফোনের বিবরণ
ক্যামেরা | Redmi Note 6 Pro |
---|---|
ধরণ | ফটোগ্রাফি। |
ক্যামেরা.মডেল | Note 6 Pro |
ক্যাপচার | @rayhan111 |
অবস্থান | সিরাজগঞ্জ- বাংলাদেশ |
ভাই আপনি আজকে আমাদের মাঝে দারুন একটি মুহূর্ত শেয়ার করেছেন। আসলে ভাইয়া আপনি আজকে যে মুহূর্তটি শেয়ার করেছেন খুবই দুর্দান্ত একটা মুহূর্ত। বিশেষ করে বড় ভাইদের সাথে রেস্টুরেন্টে খাবার মজাই আলাদা। কারণ আমিও অনেকবার বড় ভাইয়ের সাথে সময় পেলে এভাবে রেস্টুরেন্টে খেতে যায়। বেশ দারুন একটা সংগঠিত করেছেন আর সেটি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
https://twitter.com/rayhan111s/status/1780840305060905212?t=-O5mLOy8lDYr6RLQBSZLlA&s=19
বাহ ভালো তো লেভেল ফাইভ এর ভাইভা পাস করে আপনার বড় ভাই আপনাকে খাওয়াতে নিয়ে গিয়েছে দেখে খুবই ভালো লাগলো । ওনার খুশি দেখে তো মনে হচ্ছে তবে বিরাট পরীক্ষায় পাশ করে ফেলেছে । আর এরকম চিকেন ও নান খেতে আমার কাছেও খুব ভালো লাগে । এ ধরনের চিকেন দেখলে কি আর লোভ সামলানো যায় । ভালোই তো দুজনে খুব ভালো সময় কাটালেন । আর কষ্ট করে কোন কিছু হাসিল করলে সেটার প্রতি আনন্দটা একটু বেশি থাকে এজন্য আপনার ভাইয়ের আনন্দ আপনার থেকে অনেক বেশি ছিল । সেটা দেখে আপনারও ভালো লেগেছে ।
আপনার পোস্ট না পড়লে আমি তো জানতে পারতাম না যে মাহফুজুর রহমান আপনার বড় ভাই। বড় ভাই অথবা বোন কিংবা বন্ধুদের সাথে এভাবে রেস্টুরেন্টে খেতে ভীষণ ভালো লাগে। রেস্টুরেন্টে গিয়ে আপনার বড় ভাই আপনাকে খাওয়েছে। আপনি চিকেন এবং নান রুটি খেয়েছিলেন দেখে বেশ ভালো লাগলো । বড় ভাই অথবা বোন থাকা সত্যিই ভাগ্যের ব্যাপার। আপনার পোস্ট পড়ে খুবই ভালো লাগলো ভাইয়া ধন্যবাদ।
বড় ভাই মাহফুজুর রহমানের সাথে রেস্টুরেন্টে খাবার খাওয়া দাওয়া করেছেন দেখে অনেক ভালো লাগলো। আসলে নিজের কাছের মানুষদের সাথে হঠাৎ কোথাও গেলেও যেমন ভালো লাগে ঠিক বন্ধু-বান্ধবদের সাথেও খাওয়া দাওয়া করতে গেলে অনেক ভালো লাগে। ভাইভা পাশ করার পরে উনি আপনাকে খাওয়াতে নিয়ে গিয়েছেন এটা দেখে আরো ভালো লাগলো। আসলে কারোর পিছনে কোন শ্রম দিলে সেই কথা যদি সারা জীবন মনে রাখে তাহলেই কষ্টটা সার্থক হয়। আপনাদের জন্য অনেক দোয়া রইল।
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
ভীষণ ভালো লাগতেছে দুইজন প্রিয় মুখ একসাথে দেখতে পারতেছি। দুই ভাই মিলে রেস্টুরেন্টে খাওয়া দাওয়া করেছেন। নান রুটি ও গ্রিল খেতে আমার কাছে ভীষণ ভালো লাগে এবং অত্যন্ত সুন্দর মুহূর্ত উদযাপন করার চেষ্টা করেছেন ও ফটোগ্রাফি তুলে ধরেছেন ভালো লাগলো।
অনেক ভালো লাগলো খুব সুন্দর একটি অনুভূতি শেয়ার করলেন। আসলেই দীর্ঘদিন এবিবি স্কুলে থাকার পরে যখন ভেরিফাইড মেম্বার হওয়া সুযোগ হয় তখন ভীষণ ভালো লাগার কাজ করে। যেটা আপনার বড় ভাই মাহফুজ ভাইয়ের একই অবস্থা হয়েছে। সেটা অবশ্যই আমাদের বেলায়ও হয়েছিল। যেহেতু পাশ করে ফেলেছে সেজন্য আপনাকে খুব সুন্দর একটি সারপ্রাইজ দিল। অনেক ভালো লাগলো দুই ভাই মিলে খুব সুন্দর একটি মুহূর্ত কাটালেন।
আসলে কষ্ট করে যখন কোন কিছু অর্জন করা যায় সেই অর্জনের মধ্যে অনেক শান্তি এবং ভালো লাগা কাজ করে। যার কারণে বড় ভাই মাহফুজুর লেভেল ৫ পাস করার কারণে আপনাকে সাথে নিয়ে রেস্টুরেন্টে খাওয়া দাওয়া করেছে, এবং তার মুখে অনেক হাসি ছিল। আসলে তার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল। সে যেন তার মনের আশা গুলো পূরণ করতে পারে এটাই দোয়া করি।