৭ টি রেনডম ফটোগ্রাফি নিয়ে একটি অ্যালবাম #23 || শখের ফটোগ্রাফি
হে লো আমার বাংলা ব্লগ বাসী। কেমন আছেন সবাই। আশা করি ভালো আছেন। আমিও অনেক ভালো আছি। আবার ও হাজির হলাম একটি পোস্ট নিয়ে। আশা করি সবার ভালো লাগবে।
সবাইকে শুভেচ্ছা। কি অবস্থা সবার। কেমন আছেন সবাই। শুক্রবার যেনো আমার উপর ধকল বেশি যায়। বৃহস্পতিবার অফিস থেকে সন্ধায় চলে যাই ভার্সিটি। এরপর বাসায় ফিরতে ফিরতে বেজে যায় অনেকটা সময়। রাতে এসে পরের দিনের এসাইনমেন্ট থাকলে করতে হয়। মানে প্যারার উপর প্যারা আরকি। এরপর পরের দিন সকালে আরো ভোরে উঠতে হয়। উঠেই প্রস্তুত হয়ে দৌড় মারতে হয় ভার্সিটির জন্য। কারণ সকাল ৭ টা ৩০ মিনিট থেকে ভার্সিটির ক্লাস শুরু। যাক আজ অনেক দিন পর আপনাদের মাঝে রেনডম ফটোগ্রাফি নিয়ে হাজির হলাম। আশা করি সবাই ছবি গুলো উপভোগ করবেন অনেক।
এটি ফুলের বাচ্চার ছবি। হাহাহা 🤣😂🤣 । আসলেই একদিক দিয়ে দেখলে কিন্তু ফুলের বাচ্চাই। এই ফুলের নাম ক্রাউন অফ থ্রন্স। আমার অনেক ভালো লাগে এই ফুল গুলো দেখতে। কেমন যেনো একটি রাজকীয় ভাব চলে আসে ফুল গুলো দেখলেই যেনো। ছবিতেও ফুটে ফালো কিন্তু।
এটি আমি চিনিনা ঠিক। তবে দেখতে ভালোই লেগেছে। যদিও অতটা ভালোনা। তবে ফুটপাথ এর মাঝে ভালোই মানিয়েছে। যদিও ধুলায় তেমন সুন্দর একটা লাগছেনা। বৃষ্টি হওয়ার পর তুললে হয়তো অনেক সুন্দর দেখাতো আরকি।
এট এয়ারপোর্ট রোড এর ছবি। এই যায়গার ছবি প্রায়ই দিয়ে থাকি। সকালে আজ ভার্সিটি যাওয়ার সময় তুলেছিলাম ছবিটি। স্পেশালি বলতে গেলে দূরের যে বিল্ডিং গুলো আছে সেগুলো দেখতে বেশি ভালো লাগে। কেমন যেনো একটা আলাদা সুন্দর অনুভূত হয়। রাস্তা গুলো বেশি পরিষ্কার থাকায় মানায় ভালো আরকি।
এগুলো সম্ভবত বনসাই গাছ। এই গাছের নাম বলতে যেয়ে আমার ভার্সিটির সেকশন এর নাম মনে পরে গেলো। আমাদের সেকশন এর নাম বনপাই। হেহে নামটা কিন্তু মিল রয়েছে গাছ এর নাম এর সাথে। গাছটি দেখতে একটু আজব লাগে আমার কাছে। তাই ভাবলাম ছবি তুলে রাখি। শেয়ার করা যাবে আপনাদের সবার সাথে। হেহে আমি একা কেন দেখবো। আপনারাও দেখেন মাঝে মধ্যে। যদিও এই গাছ অনেকেই দেখেছেন। স্পেশালি যারা এয়ারপোর্ট রোড দিয়ে চলাফেরা করেন বেশি।
এই ছবি গুলো ও ফুটপাত থেকেই তোলা। মানে ফুটপাত এর পাশের যে ঝোপ এর মতন আছে সেখান থেকে আরকি। এগুলাও কিন্তু ক্রাউন অফ থ্রন ফুল এর বাচ্চা প্রজাতি। ধীরে ধীরে বড় হবে আরকি। এরাই আগামী দিনের ভবিষ্যত সুন্দর। হেহে। কেন যে বৃষ্টি হয়না। বৃষ্টি হলেই সব সুন্দর লাগবে। এই যায়গা গুলো সবুজে ভরে যাবে আরো।
এই ফুল তো সবাই চেনেন। তাই স্পেশালি করে কিছু বলার নাই। আমার ক্ষেত্রে যদি জিজ্ঞেস করেন, তাহলে বলবো এই ফুলের ছবিই আমি সব থেকে বেশি তুলেছি আমার এই ফোনে। এর রঙটাই এমন যে ফোনে ক্যামেরা তাক করলে এতো সুন্দর ভাবে ফুটে উঠে যে বলার বাইরে। সত্যি খুব সুন্দর লাগে কিন্তু।
এটি আজকে শেষের ছবি। সকাল বেলার সূর্য মামাকে পেছনে রেখে পাতা গুলোতে ফোকাস করার চেস্টা আরকি। জানিনা পেরেছি কিনা। তবে মনে হয় তো পেরেছি। এই ছবি আমি একবার ক্লিকেই তুলেছি। শুধু এই ছবি যে তা না। আজকের সব গুলো ছবিই আজকেই তোলা আর প্রতিটা ১ টি করে ক্লিক এই তুলেছি। কারন ক্লাস এর জন্য দেড়ি হয়ে যাচ্ছিলো।
ক্যামেরা | Oneplus 7t |
---|---|
মোড | ওয়াইড |
ফটোগ্রাফি এরিয়া | ঢাকা |
তো এই ছিলো আজকের পোস্ট এ। আশা করি ভালো লেগেছে। কমেন্ট করে জানাতে ভুলবেন না। শুভকামনা রইলো সবার জন্য।
░▒▓█►─═ ধন্যবাদ ═─◄█▓▒░
আমি রাজু আহমেদ। আমি একজন ডিপ্লোমা ইন মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার। বি.এস.সি ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ছি সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটি থেকে। আমি বাঙ্গালী তাই বাংলা ভাষায় লিখতে ও পড়তে পছন্দ করি। ফোন দিয়ে ছোটখাট ছবি তোলাই আমার সখ। এছাড়াও ঘুরতে অনেক ভালো লাগে।
VOTE @bangla.witness as witness
OR
আপনার তো দেখছি ছুটির দিনেও আরাম নেই। ছুটির দিনে একটু বাসায় রেস্ট নিবেন সে উপায় আর কই। ছুটির দিনে আপনাকে ইউনিভার্সিটির দৌরাতে হয় । যাই হোক দৌড়াদৌড়ি করে কিন্তু বেশ ভালো কিছু ফটোগ্রাফি করেছেন। দ্বিতীয় গাছটা অনেক ক্যাকটাস গাছের মতো। নিচের যে গাছটিকে বনসাই গাছ বললেন ওটিকি আদৌ বনসাই গাছ? বনসাই গাছকি এত বড় হয়। এগুলো তো অনেক ছোট ছোট হয়। যাই হোক আপনার ফটোগ্রাফি গুলো কিন্তু বেশ সুন্দর হয়েছে।
হু আপু। সেই আরাম এর দিন ও পাইনা আমি। ৬ দিন ডিউটি। আর একদিন আবার ভার্সিটি। জিরোনোর সময় নাই।
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
বেশ ভালোই প্যারার মাঝে আছেন তাহলে ৷ যাই হোক , রেনডম ফটোগ্রাফি গুলো কিন্তু অসাধারণ করেছেন ৷ প্রতিটি ফটোগ্রাফি এক কথায় অসম্ভব সুন্দর হয়েছে ৷ আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে অনেক ভালো লাগলো আমার ৷ অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে শেয়ার করার জন্য ৷
তা আর বলতে ভাই। সব দিকেই প্যারা আর প্যারা। তবুও জীবন এগিয়ে চলছে আপন গতিতে।
আপনার শেয়ার করার একটা ফটোগ্রাফি গুলো অনেক সুন্দর হয়েছে ভাইয়া। আসলে ফটোগ্রাফি করতে অনেক ভালো লাগে। আপনি খুব সুন্দর ফুলের ফটোকপি করেছেন। ফুলের ফটোগ্রাফি গুলো করলে ফটোগ্রাফি অনেক চমৎকার হয়ে থাকে। মানব জীবনটাই হলো প্যারা। আরে প্যারার মধ্যে দিয়ে আমাদেরকে সামনের দিকে অগ্রসর হতে হবে।
ধন্যবাদ ভাইয়া আমার ফটোগ্রাফি গুলোর এতো সুন্দর প্রশংসা করার জন্য।
রেনডম ফটোগ্রাফি পোস্ট পর্যবেক্ষণ করতে আমার অনেক ভালো লাগে কেননা বিভিন্ন ধরনের ফটোগ্রাফি দেখতে পাওয়া যায়।। আপনি অনেক সুন্দর ফটোগ্রাফি করেছেন। বিশেষ করে আপনার বাচ্চা ফুলের ফটোগ্রাফিটি কিন্তু অসাধারণ ভাবে ক্যাপচার করেছেন।।
একদম। আমারো। অনেক ধরনের ছবি দেখতে পাওয়া যায় যে । তাই খুবই ভালো লাগে।
আপনার আজকের ফটোগ্রাফি গুলো দেখে আমার খুবই ভালো লাগলো। এই সুন্দর রেনডম ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
আপনাকেও ধন্যবাদ ভাই। মূল্যবান মতামত প্রদানের জন্য।
অনেক সুন্দর ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন ফুল ও প্রকৃতির। প্রতিটি ফুল ও প্রকৃতির ফটোগ্রাফি গুলো দেখতে অসাধারণ হয়েছেন। আমার কাছে আপনার শেয়ার করা নয়ন তারা ফুল এবং বাচ্চা ফুল গুলো দেখতে অনেক সুন্দর লেগেছে। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
প্রকৃতির ফটোগ্রাফি করতে বেশ ভালোই লাগে কিন্তু।
ভাইয়া আপনি খুব সুন্দর সুন্দর ফুল ও প্রকৃতির ফটোগ্রাফি করেছেন। আপনি যদি ছুটির দিন বাসায় সময় কাটাতেন তাহলে হয়তো এত সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি করা হতো না। আমার মনে হয় আপনার ছুটি দিন ইউনিভার্সিটিতে যাওয়ার জন্য লাভ হয়েছে। তারজন্য আমরা আপনার কাছ থেকে এত সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি দেখতে পাচ্ছি। ধন্যবাদ সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
একদম ঠিক বলেছেন। বেড় হয়ে লাভ হয়েছে বটে।
আপনি তো দেখছি সপ্তাহে সাত দিন অনেক বেশি ব্যস্ত থাকেন বিশেষ করে ব্যস্ত থাকেন মনে হচ্ছে শুক্রবার কারণ সেদিন খুব ভোরে আপনার ভার্সিটি। আসলে ব্যস্ততার মধ্যে থাকলে কখন যে সময় চলে যায় বোঝাই যায় না। অবশেষে খুবই চমৎকার কিছু ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন দেখে ভালো লাগলো। ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি ফটোগ্রাফি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
হুম। শান্তি পাইনা ভাই।