আমার দেশে
নমস্কার বন্ধুরা,
এই মুহূর্তে আমি একটা বিদীর্ণ প্রেমের কবিতা লিখতে চলেছি।আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।তাহলে আসুন একবার পড়ে নি কবিতা খানি।
তুমি কি শুনতে পাও?
ওই মেঠোপথের ধুলো এখনো ফিসফিস করে,
কৃষ্ণচূড়ার নিচে বসে যে কবি
সে আজও তার হারানো প্রেমের গান লেখে,
মাটির গন্ধে ভিজে থাকা তার পুরোনো খাতার পাতায়।
আমরা কি ভুলে গেছি
সেই অলস দুপুরের গল্প,
খেজুর রসের নরম স্বাদ,
জলেভেজা শালিকের ডাক?
নাকি শহরের ইট-কাঠের ভিড়ে
সেই স্মৃতিগুলো কেবল পাথরের মতো ভারী?
বাঁশির সুর এখনো ভেসে আসে,
কিন্তু আর থামে না জানালার পাশে,
সন্ধ্যার আকাশ লাল হয় ঠিকই,
কিন্তু তার ছায়ায় হারিয়ে গেছে সেই চিরচেনা ব্যথা।
বাংলা কি আজ শুধু ইতিহাস?
নাকি তার প্রেম এখনো টিকে আছে
কোনো রুক্ষ বুকের গভীরে,
নিভে আসা প্রদীপের শেষ শিখার মতো?
VOTE @bangla.witness as witness
OR
| 250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
Congratulations, your post has been upvoted by @nixiee with a 6.937169770716248 % upvote Vote may not be displayed on Steemit due to the current Steemit API issue, but there is a normal upvote record in the blockchain data, so don't worry.
দেশের প্রতি গভীর টান কবিতার মাঝে ফুটে উঠেছে। চিরচেনা সেই দেশটিকে এখনো মিস করা হয় মনের গভীরে।অনেক ভালো লেগেছে দিদি কবিতাটি।
আপনার এই কবিতাটির সঙ্গে যেন মাটির সোঁদা গন্ধ মিশে রয়েছে। প্রকৃতির সঙ্গে ওতপ্রতভাবে জড়িত প্রত্যেকটি লাইন পড়তে পড়তে যেন সেই প্রকৃতির সঙ্গেই হারিয়ে গেছিলাম। অসাধারণ এই কবিতাটি আমাদের সঙ্গে শেয়ার করবার জন্য ধন্যবাদ দিদি।
চার দেয়ালের মাঝে বন্দী থেকেই তো আমরা এখন প্রকৃতির সান্নিধ্যে সময় কাটাতে চাই না। এককথায় বলতে গেলে, আমরা প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য যেনো ভুলতে বসেছি। তবে আমাদের উচিত অন্ততপক্ষে মাঝেমধ্যে হলেও, প্রকৃতির সান্নিধ্যে সময় কাটানো এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করা। এতে করে প্রকৃতির প্রতি আমাদের ভালোবাসা থাকবে। যাইহোক কবিতাটি পড়ে ভীষণ ভালো লাগলো। এতো চমৎকার একটি কবিতা আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
বেশ দারুণ কবিতা লিখেছেন দিদিভাই , ইট পাথরের নগরীতে যেন হঠাৎই ফেলে আসা অতীত হাতছানি দিচ্ছে। বেশ ব্যাকুলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে কবিতায়।