রেনডম কিছু ফটোগ্রাফি
বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন ? আশা করি ভালোই আছেন, আমিও আলহামদুল্লিাহ ভালো আছি।
হঠাৎ করেই আমাদের এখানে প্রচন্ড ঠান্ডা পরা শুরু হয়েছে।আগে তাপমাত্রা ৭ থেকে ১২ ডিগ্রির মধ্যে ছিল। কিন্তু লাস্ট এক সপ্তাহ ধরে খুব বেশি ঠান্ডা শুরু হয়ে গিয়েছে।এখন তাপমাত্রা আছে জিরো ডিগ্রী সেন্টিগ্রেড।আজকে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল মাইনাস ওয়ান, আর সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ২ ডিগ্রি।বাইরে হাড় কাঁপানো ঠান্ডা।আর ঘরের মধ্যে ২৪ ঘন্টাই সেন্ট্রাল হিটারগুলো অন করে রাখতে হচ্ছে।অটোমেটিক্যালি চলছে হিটারগুলো, তিন চার ঘন্টা অন থাকার পর আবার বন্ধ হয়ে যাচ্ছে, আবার টাইম হলে অন হয়ে যাচ্ছে। মোটকথা কোনোভাবেই অফ করতে পারছি না।তাই ঘরের মধ্যে অতটা ঠান্ডা অনুভূত হয় না, কারণ প্রতিটি রুমেই রয়েছে সেন্ট্রাল হিটার, এমনকি বাথরুম ও রান্নাঘরেও রয়েছে এই হিটারগুলো।কষ্ট হয় শুধু বাইরে গেলে।যদিও আমি কোথাও বের হই না, শুধুমাত্র সকালবেলায় ছোট মেয়েকে স্কুলে দেওয়ার জন্য রাস্তায় বের হতে হয়।আর বড় মেয়েকে তার বাবাই স্কুলে দিয়ে আসে তার গাড়িতে করে।আর সকালবেলায় গাড়িও থাকে বরফে জমা।ঘর থেকে বের হওয়ার আগে গাড়ি পনেরো মিনিট আগে স্টার্ট দিয়ে হিটার অন করে রাখতে হয়। কারণ গাড়ির ভেতরে প্রচন্ড ঠান্ডা থাকে।যাইহোক এবার চলে যাচ্ছি মূল পর্বে। যেহেতু এখন শীতকাল, তাই বেশিরভাগ ফটোগ্রাফি শীতকালীন ফটোগ্রাফির ক্যাটাগরিতে রয়েছে।আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।চলুন তাহলে ফটোগ্রাফিগুলো উপভোগ করা যাক।
দেখুন, রাস্তায় পাতা পড়ে কি হয়ে আছে? আর গাছে একটি পাতাও নেই।দুই সপ্তাহ পরপর রাস্তা পরিষ্কার করে কাউন্সিলের লোকেরা।তখন একটি পাতাও থাকে না রাস্তায়, এ দেশের রাস্তা- ঘাট সবসময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করে রাখা থাকে যা দেখতে খুবই সুন্দর লাগে।
উপরের ফটোগ্রাফি দুটি আমাদের পাশের এলাকা থেকে নেয়া হয়েছে।আজ সকালে যখন মেয়েকে স্কুলে পাঠাই তখন এই ফটোগ্রাফি দুটি নিয়েছিলাম।
এই ফটোগ্রাফি দুটি আজকে নেয়া হয়েছে আমাদের বাসার সামনে থেকে।
উপরের ফটোগ্রাফি দুটি কিছুদিন আগে শপিংমল থেকে নেয়া হয়েছিল। যেহেতু এখন নভেম্বর মাস, সামনে খ্রিস্টমাস তাই চারিদিকে খ্রিস্টমাসের আমেজ পরিলক্ষিত হচ্ছে।
এই ফটোগ্রাফিটিও শপিংমল থেকে কিছুদিন আগে নেওয়া হয়েছিল।আমরা বেশিরভাগ সময়ই এই শপিংমল থেকে শপিং করে থাকি।
রংবেরঙের ফুল দেখতে পাচ্ছেন।এই ফুলগুলি শপিং করে আসার সময় রাস্তার পাশ থেকে নেওয়া হয়েছিল।
এই ফটোগ্রাফিটি ও শপিং করে আসার সময় রাস্তার পাশ থেকে নেয়া হয়েছিল।
আজ তাহলে এতটুকুই, আশা করছি আপনাদের ফটোগ্রাফিগুলো ভালো লেগেছে। পরবর্তীতে নতুন কিছু নিয়ে হাজির হব আপনাদের মাঝে।
Photographer | @tangera |
---|---|
Device | I phone 15 Pro Max |
বন্ধুরা এটিই ছিল আমার আজকের আয়োজন।আশা করি আপনাদের ভালো লেগেছে।
ধন্যবাদ,
👉 আমাদের discord চ্যানেল এ JOIN করুন :
VOTE @bangla.witness as witness
OR
[](https://steemitwallet.com/~witnesses
তাহলে আপনাদের শহরের তুলনায় আমাদের এলাকায় তুলনামূলক শীত নেই বললেই চলে। যাইহোক চমৎকার কিছু ফটোগ্রাফি ক্যাপচার করে আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন প্রতিটা ফটোগ্রাফি খুবই ভালো লেগেছে। বিশেষ করে ফুলের দৃশ্যটা বেশি ভালো লেগেছে আপু তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ।
আপনি দেখছি আজকে খুবই সুন্দর করে সাজিয়ে গুছিয়ে বেশ কয়েকটি এলোমেলো ফটোগ্রাফী আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আপনার শেয়ার করা প্রতিটি ফটোগ্ৰাফী আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে। রাস্তা ঘাটের ফটোগ্রাফি গুলো দেখে মনে হচ্ছে রাস্তা গুলো বেশ উন্নত। এছাড়াও রংবেরং এর ফুলের ফটোগ্রাফি গুলো দেখে বেশ ভালো লাগলো।
আজকে দেখছি আপনি আমাদের মাঝে বেশ কয়েকটি রেনডম ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন। আপনার ফটোগ্ৰাফি গুলো অনেক সুন্দর ছিল। আমার কাছে সব থেকে বেশি ভালো লেগেছে শপিংমলের ফটোগ্ৰাফিটা বাকি ফটোগ্ৰাফি গুলো বেশ দারুন ছিল। এতো সুন্দর সুন্দর ফটোগ্ৰাফি পোস্ট করে আমাদেরকে ও দেখার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
শীতের তাপমাত্রা শুনেই তো অবস্থা খারাপ হয়ে যাচ্ছে। এরকম পরিবেশে টিকে থাকাই তো বেশ মুশকিল। আমাদের অল্প ঠান্ডা পড়ে তাতেই অবস্থা খারাপ হয়ে যায়। যাই হোক আপু আপনার আজকের ফটোগ্রাফি গুলো অসম্ভব সুন্দর হয়েছে। বিদেশের ছবি এমনিতেই দেখতে ভালো লাগে। যাইহোক ধন্যবাদ সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য।
আমাদের এই দিকে এখনো পর্যন্ত তত বেশি ঠান্ডা পড়ছে না। বেশি পরিমাণে ঠান্ডা দেখা মিলবে কখন এটা যদিও জানিনা, তবে আপনাদের ওখানে প্রচন্ড ঠান্ডা পড়েছে জেনে খারাপ লাগলো। খুবই সুন্দর দেখতে বেশ কিছু ফটোগ্রাফি আজকে আপনি শেয়ার করলেন আমাদের মাঝে। আমার কাছে আপনার সবগুলো ফটোগ্রাফি দেখতে ভালো লেগেছে। আমার কাছে প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি ভালো লেগেছে।
বেশ দারুণ কিছু রেনডম ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আপনার রেনডম ফটোগ্রাফি গুলো দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম আপু।এত সুন্দর ভাবে ফটোগ্রাফি গুলো ক্যাপচার করেছেন প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফি দেখে চোখ জুড়িয়ে গেল। ধন্যবাদ আপু দারুন একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।।
বিদেশের এমন সুন্দর সুন্দর চিত্রগুলো আমাকে মুগ্ধ করেছে। আপনি হিরেন্ডম আকারে অনেক সুন্দর চিত্র আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন। প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি অসাধারণ ছিল।
আসলে আপনার শহরে ঠান্ডার টেম্পারেচার দেখে আমাদের একটু সবার চিন্তা হচ্ছে। কেননা এত ঠান্ডার মাঝে কি করে মানুষ কাজ করে। এছাড়াও চারিপাশের পরিবেশটা দেখে মনে হচ্ছে যে বড় দিনকে কেন্দ্র করে চারি পাশটা সাজিয়ে উঠছে।
তাপমাত্রা মাইনাসে নেমে গেলেই অবস্থা খারাপ হয়ে যায়। তখন আসলে বাসা থেকে বের হতে ইচ্ছে করে না। ২০২০/২০২১ সালে সাউথ কোরিয়াতে তাপমাত্রা মাইনাস ২৬ ডিগ্রী তে নেমে গিয়েছিল। আমার এখনও মনে আছে,তীব্র ঠান্ডার কারণে মোবাইল এতটাই ঠান্ডা হয়েছিল যে,নরমাল চার্জিং হচ্ছিলো না। অফিসের সবার মোবাইল স্লো চার্জিং হচ্ছিলো। অতিরিক্ত ঠান্ডা আসলেই ভালো লাগে না। যাইহোক ফটোগ্রাফি গুলো জাস্ট অসাধারণ হয়েছে আপু। বিশেষ করে প্রথম ফটোগ্রাফিটা সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে। এতো সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।