পেয়ে গেলাম আমার পাওয়ার আপের পুরস্কার
বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন ? আশা করি ভালোই আছেন, আমিও আলহামদুল্লিাহ ভাল আছি।
পেয়ে গেলাম পাওয়ার আপের পুরস্কার হিসেবে খুবই চমৎকার একটি ক্রেস্ট। সত্যি খুবই চমৎকার একটি ক্রেস্ট, কিন্তু আমার হাতে পৌঁছায়নি। আমার বোন তানিয়ার বাসায় পৌঁছে গিয়েছে। গতবারের ক্রেস্টটিও ওর বাসায়ই রয়েছে।কুরিয়ার করে তো আর এত দূরে পাঠানো সম্ভব নয়।তাই বারবার তানিয়া আমার ক্রেস্টগুলো নিয়ে উপভোগ করছে। দেখলাম সুমন ভাই অনেকগুলো চকলেট ও দিয়েছে তানিয়াকে। আমার ভাগের চকলেট গুলোও তানিয়া উপভোগ করছে, আর আমি শুধু তাকিয়ে তাকিয়ে দেখছি। যাইহোক একটু মজা করলাম। যখন বাংলাদেশে যাব তখন আমার ক্রেস্ট দুটি নিয়ে আসব। স্মৃতি হিসেবে রেখে দিব সারা জীবন। এক্ষেত্রে অবশ্যই অবশ্যই দাদাকে প্রথমেই ধন্যবাদ জানাবো। এরপর ধন্যবাদ জানাবো এর উদ্যোক্তা আমাদের সুমন ভাইকে। মূলত সুমন ভাইয়ের আগ্রহের কারণেই পাওয়ার আপ কনটেস্ট চালু রয়েছে আমার বাংলা কমিউনিটিতে। আপনারা সকলেই জানেন আমি পাওয়ার আপ কে কত ভালোবাসি। আর আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে জয়েন হওয়ার পর থেকেই নিয়মিত পাওয়ার আপ করে যাচ্ছি। আর তার কারণেই পরপর দু'বছর পেয়ে গেলাম বেস্ট কনসিস্টেটেন্ট হিসেবে পুরষ্কার।
যখন আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে জয়েন হয়েছিলাম তখন পাওয়ার ছিল মাত্র ৫০০ স্টিম।সেখান থেকে নিয়মিত ধীরে ধীরে পাওয়ার আপের ফলে আমার স্টিম পাওয়ার এখন দাঁড়িয়েছে ২৯ হাজার প্লাস এ। আশা করছি আগামী সপ্তাহের মধ্যেই 30 হাজার পূর্ণ হয়ে যাবে।ছয়টি টি ডলফিন এর মালিক হয়ে যাব। স্টিমিট প্ল্যাটফর্ম কে টিকিয়ে রাখতে এবং নিজের সক্ষমতাকে বৃদ্ধি করতে আমার মনে হয় আমাদের সকলকেই এভাবে নিয়মিত পাওয়ার করা উচিত। খুব বেশি না, কম করে হলেও ধারাবাহিকতা বজায় রাখা উচিত।
বক্সটি কত সুন্দর তাই না? মনে হচ্ছে যে একটি গোল্ড এর বক্স।
দারুণ হয়েছে এবার ক্রেস্টটি।
ক্রেস্টটি সুমন ভাই বেশ কিছুদিন আগেই পাঠিয়েছে। তানিয়া পাওয়ার সাথে সাথে আমাকে ফটো পাঠিয়ে দিয়েছিল। আর আমি সময়ের অভাবে পোস্টটি করতে পারিনি। তাই একটু দেরি হয়ে গেল। যাইহোক পরাপর দুটি ক্রেস্ট পেয়ে আমি খুবই সন্তুষ্ট। খুবই ভালো লাগছে। আর এই পাওয়ার আপের ধারাবাহিকতা বজায় রাখার চেষ্টা করব। আবারও দাদা ও সুমন ভাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানিয়ে আমার পোস্টটি শেষ করছি।
বন্ধুরা এটিই ছিল আমার আজকের আয়োজন।আশা করি আপনাদের ভালো লেগেছে।
ধন্যবাদ,
👉 আমাদের discord চ্যানেল এ JOIN করুন :
VOTE @bangla.witness as witness
OR
[](https://steemitwallet.com/~witnesses
আপনার সব উপহার তাহলে তানিয়া আপু উপভোগ করছে। যাই হোক আসলে এত দূরে উপহার গুলো পাঠানো সম্ভব নয়। এত সুন্দর দুটি উপহার আপনার হয়েও আপনি হাতে পেলেন না। আপনার অনুভূতি পড়ে বেশ ভালো লাগলো আপু। খুব শীঘ্রই আপনি ছয়টি ডলফিনের মালিক হবেন এটা জেনে আরো বেশি ভালো লাগছে। অনেক অনেক অভিনন্দন আপু আপনাকে।
হাহাহাহা আপু আপনার পাওয়া উপহার সব তো দেখি তানিয়া আপু উপভোক করছে ৷ এর আগেও না দেখলাম কি যেনো পেয়েছেন ৷ যা হোক বড় কথা আপনার নামে দিয়েছে সেটাই বড় কথা ৷ হুমমম আসলে দেখে বোঝা যাচ্ছে জিনিস টা অনেক ভালো ৷ আর এটা ঠিক বলেছেন আপু যে পাওয়ার আপ সবার করা উচিত ৷ অসংখ্য ধন্যবাদ আপু পাওয়ার আপ সেরা হওয়ার উপহার নিয়ে ব্লগটি শেয়ার করার জন্য ৷
হ্যাঁ তানিয়া আপুর পোস্টে দেখেছিলাম সুমন ভাই তাকে চকলেট পাঠিয়েছে। মূলত আপনার গিফট গুলো তানিয়া আপু উপভোগ করছে। যেহেতু ইংল্যান্ডে পাঠানো কষ্টসাধ্য তাই আপনার বোনের কাছেই সেগুলো পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। তবে এই পোস্টের মাধ্যমে পরপর দুটি ক্রেস্ট পাওয়ার অনুভূতিটা প্রকাশ করেছেন পড়ে বেশ ভালো লেগেছে আপু।
আপনার পোস্টটি পড়ে খুবই ভালো লাগলো আপু। আপনি পাওয়ার আপের ধারাবাহিকতা বজায় রেখেছেন জন্যই পরপর দু বছর বেস্ট কনসিস্টেন্ট হিসেবে পুরষ্কার পেয়েছেন। ক্রেস্ট দুটি এখনো তো তানিয়া আপুর কাছেই রয়েছে আশা করি আপনি হাতে পাওয়ার পর আরও বেশি আনন্দিত হবেন আপু। আপনাকে অনেক অনেক অভিনন্দন।
আপনার পাওয়ার আপ এর ধারাবাহিকতা দেখে অনেকেই পাওয়ার আপের প্রতি উৎসাহিত হয়। এভাবে ধারাবাহিকতা রক্ষা করা আসলেই বেশ কঠিন। এজন্যই তো পরপর দু'বছর এই পুরস্কারটি আপনি পেয়েছেন। আমি চাই আগামী বছরও আপনি এই পুরস্কারটি পান। আর এই এরকম ভাবে আমার বাসায় চকলেটের সঙ্গে আপনার ক্রেস্টটি চলে আসুক। ক্রেস্টটি আসলেই অনেক সুন্দর ছিল।
আমারটাও কুরিয়ার সার্ভিসে এসে পৌঁছেছে। গতকালকে আমাকে ফোন দিয়েছিল, তবে বৃষ্টির কারণে যেতে পারেনি। হয়তো শনিবারে আমি নিজেও কালেক্ট করব। অনেক চমৎকার ছিল এবারের ক্রেস্টটি । আর সত্যি বলতে তানিয়া আপুর পোস্টে দেখেছিলাম সাথে চকলেটও ছিল কয়েক আইটেমের। খুব ভালো লাগলো দেখে ধন্যবাদ আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
তানিয়া আপুর পোষ্ট টি দেখেছিলাম। আর আজ আপনার পোষ্ট টি পড়েও বেশ ভালো লাগলো। আপনি কনসিস্টেন্ট ভাবে নির্দিষ্ট সময় পর পর নিজের সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য পাওয়ার আপ করে যাচ্ছেন প্রতিনিয়তই৷ একারণেই ৫০০ এস পি থেকে আজ ৩০ হাজার এস পির পথে আসতে পেরেছেন। আপনাকে আবারো অভিনন্দন আপু।
ব্যাপার টা খুবই আনন্দের আপু। সময়ের সাথে আপনার পাওয়ার টাও বৃদ্ধি পেয়েছে। যদিও এটা আপনার পরিশ্রমের ফল। যার দরুন আপনি এই পাওয়ার আপের পুরষ্কার টা পেয়েছেন। ক্রেস্ট টা সত্যি বেশ সুন্দর হয়েছে। যখন বাংলাদেশে যাবেন তানিয়া আপুর থেকে ক্রেস্ট দুইটা নিয়ে নিবেন। কিন্তু চকলেট গুলো আর পাবেন না হা হা।
তানিয়া আপুর সেই পোস্টটি আমি পড়েছিলাম। সুমন ভাই ক্রেস্টের সাথে বেশ কিছু মজাদার চকলেট পাঠিয়েছিলো। আপনি ধারাবাহিকভাবে পাওয়ার আপ করেন বলেই, পরপর দুই বছর এই সম্মাননা পেলেন। পুরষ্কার পেতে তো সবারই খুব ভালো লাগে। আশা করি পাওয়ার আপ এর ধারাবাহিকতা বজায় রেখে অনেক দূর এগিয়ে যাবেন এবং পরের বছর আপনিই এই পুরষ্কার পাবেন। আমাদের সবার উচিত নিয়মিত পাওয়ার আপ করা। যাইহোক পোস্টটি পড়ে ভীষণ ভালো লাগলো আপু। এতো সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
ঠিক বলেছেন আপু আমাদের সকলেরই পাওয়ার আপ করা জরুরি। খুব বেশি না হলেও ধারাবাহিকভাবে করা দরকার। ধারাবাহিকভাবে পাওয়ার করার মাধ্যমে আপনি ৫০০ স্টিম পাওয়ার থেকে ৩০০০০+এর পথে এগিয়ে যাচ্ছেন। বেশ সুন্দর হয়েছে ক্রেস্টটি। অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন আপনাকে।