এলোমেলো আলোকচিত্র ( পর্ব ৬৪ )
| হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি। |
|---|

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles
আজকে আপনাদের সাথে কিছু এলোমেলো আলোকচিত্র শেয়ার করে নেবো। এই আলোকচিত্র তুলেছিলাম গড়ের মাঠের থেকে। এইগুলো এই স্থানের শেষ ফটো। এখানের এই আলোকচিত্র মূলত সূর্যের অস্ত যাওয়াকে কেন্দ্র করে তুলেছিলাম। এমনিতেই এখানে বিকেলের পরিবেশে সবাই ছুটে ছুটে খেলে বেড়াচ্ছে আর আমি ওখানে সেই মনোরম পরিবেশে বসে লেবু চা খেতে খেতে সূর্যের এই অস্ত যাওয়ার দৃশ্য উপভোগ করছিলাম। ছবির দৃশ্যগুলো দেখলে আপনারাও পরিবেশটা বুঝতে পারবেন, কত সুন্দর ছিল। আসলে শহরের কোলাহল এর মাঝে এইরকম শান্ত একটা মনোরম পরিবেশে সময় কাটাতে দারুণ লাগে।

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles
এই আলোকচিত্র তুলেছিলাম ইকো পার্ক থেকে। ওই একই জায়গায় এই আলোকচিত্রগুলো তুলেছিলাম। এরপর ওখানে পিরামিড এর ছবি বা এইসব এর দৃশ্য দেখতে দেখতে চলে গিয়েছিলাম চায়না টাউন এর দিকে। অর্থাৎ এখানে চায়না টাউন নামটা আমিই দিলাম আর কি। এখানে আসলে চায়না দের মত ঘরের দৃশ্য আর যেসব রাস্তা পাহাড়ি এলাকার উপর দিয়ে, এখানে সেইরকম দৃশ্য তুলে ধরা। তবে এইগুলো কিন্তু দেখতে বেশ সুন্দর লাগছিল। মূলত এখানে আঁকা বাঁকা রাস্তা দিয়ে হাঁটতে বেশ ভালো লাগছিল।

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles
এই আলোকচিত্র তুলেছিলাম রবীন্দ্র সরোবর থেকে। অনেকদিন আগে একবার ঘুরতে গিয়েছিলাম। তবে এখানে যে স্থানের দৃশ্যটা ছবিতে দেখতে পাচ্ছেন, এখানে মূলত তেমন বেশি একটা লোকজন চলাফেরা করে না। এটা আসলে এই পার্কের একদম শেষের দিকে। এখানে লেকের পাশ দিয়ে হাঁটতে বেশ ভালো লাগে। আর এর মধ্যের পরিবেশটি অনেক সুন্দর। এর মধ্যে আসলে লোকজন বেশি হাঁটা হাঁটি, ব্যায়াম ইত্যাদি বিভিন্ন শারীরিক চর্চায় বেশি মেতে থাকে। বেশ ভালো একটা জায়গা। এটাকে আবার বোটানিক্যাল গার্ডেন এর সাথে তুলনা করলেও হয়, কারণ এর ভেতরে অসংখ্য প্রকারের উদ্ভিদ রয়েছে জানা-অজানা মিশিয়ে।

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles
এই আলোকচিত্র তুলেছিলাম তারাপিঠ যাওয়ার সময়। আমি আর সৈকত দুইজনে সকালে রওনা দিয়ে কলকাতা থেকে নন স্টপ ১০০ কিলোমিটার চালিয়ে শক্তিগড় পৌঁছে একটু চা খেয়ে নিয়েছিলাম। এরপর আধা ঘন্টা পরে ওখান থেকে সোজা তারাপিঠ এর উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছিলাম। যেহেতু আমরা কাটোয়া লাইন ধরে গিয়েছিলাম, তাই গ্রামের একটি স্থানে দাঁড়িয়ে কিছু ছবি তোলাতুলি করে নিয়েছিলাম। গ্রামের মুগ্ধ পরিবেশের মধ্যে দিয়ে রাইড করতে বেশ ভালো লাগছিল।
শুভেচ্ছান্তে, @winkles
| 250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |





প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি ভীষণ ভালো লাগলো তবে অবাক হলাম এটা দেখে যে একদম একটানা আপনারা ১০০ কিলোমিটার রাস্তা রাইড করেছেন। যাইহোক সবমিলিয়ে পুরো পোস্টটি অত্যন্ত ভালো লাগলো। এরকম ভিন্ন ভিন্ন বিষয়ের উপর ফটোগ্রাফি পোস্ট শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ দাদা।