এবিবি ফান প্রশ্ন- ৪৭০ |দাদার জন্মদিনে যদি সম্ভব হতো....
আমার বাংলা ব্লগের নতুন উদ্যোগ- এবিবি-ফান এ সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি। এটা সম্পূর্ণ ভিন্নধর্মী একটি উদ্যোগ, শুধুমাত্র ভিন্নভাবে কিছু বিষয় নিয়ে আনন্দ উপভোগ করার জন্যই করা হয়েছে। বিষয়টি যেন আরো বেশী আকর্ষণীয় হয়ে উঠে সেই জন্য প্রতিদিন পাঁচজনকে $২.০০ ডলার করে মোট $১০.০০ ডলার এর ভোট দেয়া হবে। তবে অবশ্যই যারা নিয়মগুলো মেনে এই উদ্যোগের সাথে সংযুক্ত হতে হবে।
এবিবি-ফান এর মাধ্যমে প্রতিদিন একটি প্রশ্ন শেয়ার করা হবে, বাস্তব বিষয় নিয়ে যা প্রতিনিয়ত আমরা আমাদের চারপাশে দেখে থাকি। তারপর সে প্রশ্নের উত্তরটি একটু ভিন্নভাবে দিতে হবে। আমরা প্রশ্নটির সঠিক উত্তর জানতে আগ্রহী নই কিংবা সঠিক উত্তরটি জানতে চাই না। বরং প্রশ্নটির ভিন্ন ধরনের এবং মজার কিছু উত্তর জানতে চাই। সুতরাং যে প্রশ্ন করা হবে, সেই প্রশ্ন সম্পর্কে আপনার নিজের ক্রিয়েটিভিটি, সৃজনশীলতা এবং মজার চিন্তা ভাবনা জানাতে হবে, যার ক্রিয়েটিভিটি যত বেশী আকর্ষণীয় ও মজার হবে, সে বিজয়ী হওয়ার ততো বেশী সম্ভাবনা তৈরী করতে পারবে। যেমন, প্রশ্ন করা হলো আকাশের রং কেন নীল? উত্তরগুলো এই রকম হতে পারে, আকাশের বউয়ের মন খারাপ, আকাশের বান্ধবীর পছন্দের রং নীল, এই রকম মজার মজার নানা ধরনের উত্তর দিতে পারবেন আপনারা। আশা করছি সকলের অংশগ্রহণে উদ্যোগটি সফলতা পাবে।
আজকের প্রশ্নঃ
দাদার জন্মদিনে যদি সম্ভব হতো তবে কি কি আয়োজন করতেন?
প্রশ্নকারীঃ
প্রশ্নকারীর অভিমতঃ
দাদাকে অনেকগুলো গার্লফ্রেন্ড উপহার দিয়ে বৌদির কাছে হাতেনাতে ধরিয়ে দিতাম,হাহাহা।
অংশগ্রহণের নিয়মাবলীঃ
- উত্তরটি সর্বোচ্চ ৫০ শব্দের মাধ্যমে দিতে হবে।
- একজন ইউজার শুধুমাত্র একবারই উত্তর দিতে পারবে।
- অন্যের উত্তর কপি করা যাবে না।
- উত্তর/কমেন্টটি অবশ্যই উপরের কবিতার সাথে সামঞ্জস্য রেখে করতে হবে।
- এডাল্ট উত্তর/কমেন্ট দেয়া যাবে না।
- পোষ্টটি অবশ্যই রিস্টিম করতে হবে।
ধন্যবাদ সবাইকে।
আমার বাংলা ব্লগের ডিসকর্ডে জয়েন করুনঃ | ডিসকর্ড লিংক |
---|
দাদা ইতালিয়ান মেয়ে খুব পছন্দ করে। তাই একজন সুন্দরী ইতালিয়ান মেয়ে দাদার জন্য ম্যানেজ করে দিতাম এবং দাদা সেই ইতালিয়ান মেয়ের সাথে প্রেম করতো এবং আমি পাহারা দিতাম 🤣🤣। যাতে করে বৌদির হাতে ধরা না পড়ে 😂😂।
ভাই লিক হলে পরে তো বৌদির ক্যালানি খাবেন। 😄😄
দাদার জন্মদিনে যদি সম্ভব হতো তাহলে আমি প্রথমে বান্ধবী ললিতাকে নিয়ে আসতাম।তারপর আয়োজন করতাম---বান্ধবী ললিতার সেই বিখ্যাত গান সঙ্গে একবাক্স ব্যথা সারানোর মলম আমার বাংলা ব্লগে ফ্রি তে বিতরণ।।☺️☺️
যদি সম্ভব হতো তাহলে মিনিমাম পাঁচ পাউন্ডের একটি কেক অর্ডার করতাম। আর গ্রামের অনেক ছোট ছোট বাচ্চাদেরকে নিয়ে পদ্মা নদীর পাড়ে গিয়ে দাদার মাধ্যমে কেক কেটে সেই ছোট ছোট বাচ্চাদের মধ্যে কেক ভাগাভাগি করে দিতাম।
অবশ্যই বন্ধু এখনো সময় আছে ৫ পাউন্ডের কেক কিনে নিয়ে পদ্মা নদীর ধারে চলে যাও।
দাদার জন্মদিনে যা করতাম সম্ভব হলে তা হচ্ছে তাবৎ বিশ্বের খ্যাতনামা সব লেখক-কবিকে নিয়ে এসে দাদার জন্মদিন পালন করতাম। দাদার মতো পাঠকের জন্য এর চেয়ে ভালো কিছু আর হতে পারেনা আমার মতে। উনি এত বই পড়ে, এটা ভাবলেই হিংসা হয় আমার।
দাদা বৌদির জন্য কেক বানাতাম৷ আর চকলেটও বানাতাম। সব কাটাকুটি খাওয়াদাওয়া মিটে গেলে, দাদার হাতে দুটো বর মালা তুলে দিয়ে বলতাম, দাদা এবার বিয়েটা পালিয়ে করুন😜। মন্দিরে সব ব্যবস্থা করে রেখেছি। বৌদি ঘরে সবাইকে নিয়ে যথারীতি ব্যস্ত৷ তারপর সেই থ্রি ইডিয়টসের বিখ্যাত সিন, আমাদের কেউ গাড়ির দরজা খুলে দাঁড়িয়ে থাকবে দাদা বৌদির হাত ধরে ঘরের সাজানো মহল ছেড়ে পালাচ্ছেন৷ মন্দিরে হয়ে গেলে কল্পা কিন্নরের বুকিং কারণ বৌদির পাহাড় পছন্দ৷ দাদারও সম্ভবত। গতকালই তো বিবাহবার্ষিকী গেল, আজ জন্মদিন তাই সব মিলিয়ে এমন আয়োজন...
পাঁচ তারকা হোটেলে আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটির সকল সদস্যকে নিয়ে আয়োজন করতাম।
বাহ্ ভাই এরকম স্বপ্ন সত্যিই আমার বাংলা ব্লগের অনেকের মাঝেই আছে। আমরা সবাই মিলে যদি এরকম সুন্দর একটা সময় অতিবাহিত করতে পারতাম তাহলে দারুণ হত।
সবার আগে তো তাহলে আমি উপস্থিত থাকতাম।
আমি তেমন কিছু করতাম না।শুধু নানা রকমের চকলেট,মিমি,ডেইরি মিল্ক সিল্ক দাদাকে দিয়ে বলতাম,বিজ্ঞাপনে বাচ্চা কিংবা বড়রা যেভাবে ডেইরি মিল্ক সিল্ক নাকে,মুখে লাগিয়ে রেখে খায় সেভাবে খেতে বলতাম।😂
তাহলে তো আমি আমার বাংলা ব্লগের প্রত্যেকটা ইউজার কে দাওয়াত দিতাম। আর সঙ্গে দাদার পরিবারকেও দাওয়াত দিতাম🥰😊। তারপর অনেক বড় একটা পার্টি আয়োজন করতাম🥳🙂। সবাইকে এভাবে একসাথে দেখে আশা করি দাদাও খুশি হয়ে যেত।
আমাকে দাওয়াত দিয়ে আমি চলে যাব কিন্তু সত্যি সত্যি।
দাদার জন্মদিনে যদি সম্ভব হতো, তাহলে আমি এক বিশাল পার্টি আয়োজন করতাম যেখানে দাদা আর বৌদি দুজনই মঞ্চে আসতেন, এবং সবার সামনে দাদাকে "নতুন বয়সের আগমন" ঘোষণা করা হতো। সাথে থাকত দাদার প্রিয় খাবার, গান, এবং দাদার মজার রকমের বক্তৃতা! আর দাদার হাস্যকর উপহার হিসেবে একটি বিশেষ "বয়স কমানোর মন্ত্র" উপহার দিতাম! 😄🎉
তাহলে তো সবার আগে টিপসটা আমাকে দেন।
কী করতাম সেটা অনেক পরের কথা। কী করতাম না সেটা বলেন। আমার সামর্থ্যের মধ্যে সবকিছু করতে চেষ্টা করতাম। সম্ভব হলে উনার পছন্দের কিছু উনাকে উপহার দিতাম।
এটা সত্যি বলেছেন ভাই উত্তর পড়ে অনেক ভালো লাগলো। আসলে এরকম সুযোগ হলে সব কিছুই করতে ইচ্ছা করে সামর্থ্য অনুযায়ী।