আহিরিটোলা গঙ্গার ঘাটের কিছু ছবি
নমস্কার বন্ধুরা,
আশা করি সবাই ভালো আছেন।সুস্থ আছেন।আজ আহিরিটোলা গঙ্গার ঘাটের কিছু ছবি আপনাদের সাথে ভাগ করে নিচ্ছি। আশা করি আপনাদের সকলের ভালো লাগবে ।
আহিরিটোলা গঙ্গার ঘাট শোভাবাজারের খুব কাছাকাছি অবস্থিত। কলেজ লাইফে প্রচুর গঙ্গার ঘাটে এসে বন্ধুদের সাথে গল্প করেছি । এখন সেসব দিন অতীত ।বড় হওয়ার সাথে সাথে বন্ধু সংখ্যা কেমন ভাবে জানি কমতে থাকে ।যখনই এই গঙ্গার ঘাটে আসি তখন বন্ধুদের সাথে কাটানো মুহূর্তগুলো খুব মনে পড়ে। হয়তো খুব বেশি দিনের না কিন্তু কিছু বন্ধুত্বের স্মৃতি থাকে যেগুলো কখনও ভোলা যায় না। মাঝে মাঝে মনে হয় সেই কলেজ লাইফে যদি আবার ফিরে যেতে পারতাম তাহলে কত ভালো হতো।
এই আহিরীটোলা গঙ্গার ঘাট অনেকটা জায়গা নিয়ে হওয়াতে বহু মানুষ বিকেলবেলা এখানে এসে সময় কাটায় ।অনেক ছেলে মেয়েরা গিটার নিয়ে আসে এবং গান করে যার জন্য মুহূর্তটা আরো সুন্দর লাগে ।তবে যাই হোক আমি মাঝে মাঝেই এখন বিকেলের দিকে গঙ্গার ঘাটে যাই। কারণ সূর্য অস্ত যাওয়ার সময় গঙ্গার ঘাট থেকে আকাশটাকে দেখতে খুব সুন্দর লাগে আর এই সময়টাকেই উপভোগ করার জন্য প্রায়ই গঙ্গার ঘাটে যাই। তাই সেখানকার কিছু ছবি আজ আপনাদের সাথে ভাগ করে নিলাম ।
ডিভাইস | Vivo v23 |
---|---|
লোকেশন | (কলকাতা ) |
ক্রেডিট | @swagata21 |
VOTE @bangla.witness as witness
OR
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
ওয়াও আপু অসাধারণ কিছু আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন ফটো এর মাধ্যমে।আহিরিটোলা গঙ্গার ঘাটের কিছু ছবি। ছবিগুলো অসাধারণ ছিল মনে হচ্ছিল যেন ডিএসএলআর ক্যামেরা দিয়ে উঠানো হয়েছে। শুভকামনা রইল এত সুন্দর ছবি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
বড় হওয়ার সাথে সাথে আসলে সবাই নিজের নিজের জীবন যুদ্ধে জড়িয়ে পরে, তাই অন্য দিকে কম সময় দিতে পারে। একারণেই মনে হয় যে বয়স বাড়ার সাথে সাথে বন্ধু কমতে থাকে। আর বন্ধুদের সাথে কাটানো পুরোনো দিনের স্মৃতি গুলো বারবার মনে পড়ে৷ আপনার ছবিগুলোর মাধ্যমে আলো - আধারের খেলা, মেঘের ভেসে বেড়ানো নিচে গঙ্গা নদী সবমিলিয়ে খুবই সুন্দর। আপনাকে ধন্যবাদ দিদি মুহূর্ত গুলো শেয়ার করার জন্য..
আসলেই বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সব কিছু যেন পরিবর্তন হয়ে যায় তেমনি যে যার কাজে সময় অতিবাহিত করে।ফলে বন্ধুর সংখ্যা কমতে থাকে তবে তাদের সঙ্গে পূর্বে কাটানো মুহূর্তগুলি ভুলে থাকা যায় না।গঙ্গা ঘাটের দৃশ্যগুলি খুবই সুন্দর ও মনোরম।বিশেষ করে শেষ ছবিটি অসাধারণ, ধন্যবাদ দিদি।
লীলা মজুমদারের একটি গল্পে এই জায়গাটির কথা পড়েছিলাম।গল্পের মতই সুন্দর জায়গাটি। আপনার ফটোগ্রাফির কল্যাণে আরো দারুন ভাবে ফুটে উঠেছে।ধন্যবাদ দিদি সুন্দর গঙ্গারতীরের সুন্দর ফটোগ্রাফ গুলো শেয়ার করার জন্য।
এটা সত্যি দিদি বড় হওয়ার সাথে সাথে বন্ধুদের সংখ্যা কমতে থাকে।আসলে বন্ধুরা থাকে কিন্তু লেখাপড়ার কারনে সবাই আলাদা হয়ে যায়। কিন্তু কলেজ জীবনের স্মৃতিগুলো মনের মাঝে রয়েই যায় সুন্দর স্মৃতি হয়ে।বন্ধুদের সাথে কাটানো সেই গঙ্গার ধার ঠিকই আছে কিন্তু সেই বন্ধুরা নেই।আপনি আজ ও সেই গঙ্গার ধারে গেলে সেইসব দিনের স্মৃতিতে হারিয়ে যান।আজকের সেই গঙ্গার ধারের ফটোগ্রাফি গুলো দারুন হয়েছে দিদি।সত্যি ই সন্ধ্যার অস্ত যাওয়ার দৃশ্যটি অসাধারণ লাগে।সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি আর সুন্দর অনুভূতি গুলো শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ দিদি আপনাকে।
আপু আমারও ইচ্ছে করে সেই স্কুল কলেজ লাইফে ফিরে যাই। যত দিন যাচ্ছে তত বন্ধুর সংখ্যাও কমছে। লালছে আভায় গঙ্গা ঘাটের দৃশ্য জাস্ট অসাধারণ। সূর্য অস্ত যাওয়ার আগ মুহূর্তের দিকে জাস্ট অবাক হয়ে তাকিয়ে আছি।
অসাধারন গঙ্গার দৃশ্য।।💓
আপু আপনি খুবই সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আপনার ফটোগ্রাফি গুলোর মধ্যে আকাশের মেঘ বেশি দারুন লাগছে আর আকাশ টাও ছিল রক্তিম।ফটোগ্রাফি গুলো দেখে বোঝা যাচ্ছে পরিবেশটা বেশ সুন্দর ছিল। ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
সময়ের সাথে সাথে আমাদের জীবনের ভালো বন্ধুগুলো হারিয়ে যাচ্ছে। আসলে সময় যত যাচ্ছে সবাই নিজেদের জীবন নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়ছে। যাইহোক দিদি আহিরিটোলা গঙ্গার ঘাটে গিয়েছিলেন জেনে ভালো লাগলো। আপনাকে দেখতে কিন্তু খুব মিষ্টি লাগছে দিদি।♥️♥️♥️
সূর্য অস্ত যাওয়ার সময় যে পরিবেশ টা অনেক সুন্দর লাগে তা একেবারে শেষ ছবিটা দেখেই বুঝতে পারছি।আর আপনাকেও খুব কিউট লাগছে ড্রেসটায়।