এবিবি ফান প্রশ্ন- ৪১৬| এবিবির ছক্কা-পাঞ্জা খেলার মূহুর্তগুলো কার কার মনে আছে?কি কি মনে আছে?
আমার বাংলা ব্লগের নতুন উদ্যোগ- এবিবি-ফান এ সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি। এটা সম্পূর্ণ ভিন্নধর্মী একটি উদ্যোগ, শুধুমাত্র ভিন্নভাবে কিছু বিষয় নিয়ে আনন্দ উপভোগ করার জন্যই করা হয়েছে। বিষয়টি যেন আরো বেশী আকর্ষণীয় হয়ে উঠে সেই জন্য প্রতিদিন পাঁচজনকে $২.০০ ডলার করে মোট $১০.০০ ডলার এর ভোট দেয়া হবে। তবে অবশ্যই যারা নিয়মগুলো মেনে এই উদ্যোগের সাথে সংযুক্ত হতে হবে।
এবিবি-ফান এর মাধ্যমে প্রতিদিন একটি প্রশ্ন শেয়ার করা হবে, বাস্তব বিষয় নিয়ে যা প্রতিনিয়ত আমরা আমাদের চারপাশে দেখে থাকি। তারপর সে প্রশ্নের উত্তরটি একটু ভিন্নভাবে দিতে হবে। আমরা প্রশ্নটির সঠিক উত্তর জানতে আগ্রহী নই কিংবা সঠিক উত্তরটি জানতে চাই না। বরং প্রশ্নটির ভিন্ন ধরনের এবং মজার কিছু উত্তর জানতে চাই। সুতরাং যে প্রশ্ন করা হবে, সেই প্রশ্ন সম্পর্কে আপনার নিজের ক্রিয়েটিভিটি, সৃজনশীলতা এবং মজার চিন্তা ভাবনা জানাতে হবে, যার ক্রিয়েটিভিটি যত বেশী আকর্ষণীয় ও মজার হবে, সে বিজয়ী হওয়ার ততো বেশী সম্ভাবনা তৈরী করতে পারবে। যেমন, প্রশ্ন করা হলো আকাশের রং কেন নীল? উত্তরগুলো এই রকম হতে পারে, আকাশের বউয়ের মন খারাপ, আকাশের বান্ধবীর পছন্দের রং নীল, এই রকম মজার মজার নানা ধরনের উত্তর দিতে পারবেন আপনারা। আশা করছি সকলের অংশগ্রহণে উদ্যোগটি সফলতা পাবে।
আজকের প্রশ্নঃ
এবিবির ছক্কা-পাঞ্জা খেলার মূহুর্তগুলো কার কার মনে আছে?কি কি মনে আছে?
প্রশ্নকারীঃ
প্রশ্নকারীর অভিমতঃ
গতকাল বেশ স্মৃতিচারণ করছিলাম।তাই ভাবলাম সে বিষয়েই জিজ্ঞেস করি।
অংশগ্রহণের নিয়মাবলীঃ
- উত্তরটি সর্বোচ্চ ৫০ শব্দের মাধ্যমে দিতে হবে।
- একজন ইউজার শুধুমাত্র একবারই উত্তর দিতে পারবে।
- অন্যের উত্তর কপি করা যাবে না।
- উত্তর/কমেন্টটি অবশ্যই উপরের কবিতার সাথে সামঞ্জস্য রেখে করতে হবে।
- এডাল্ট উত্তর/কমেন্ট দেয়া যাবে না।
- পোষ্টটি অবশ্যই রিস্টিম করতে হবে।
ধন্যবাদ সবাইকে।
আমার বাংলা ব্লগের ডিসকর্ডে জয়েন করুনঃ | ডিসকর্ড লিংক |
---|
আমার মনে আছে।সেই যে রাত্রে যখন তখন ছক্কা-পাঞ্জা খেলার আয়োজন করা হতো।সঙ্গে আমাদের বড় দাদাও থাকতেন,সব বিজয়ীদের 20 ডলারের আপভোট দেওয়া হতো। কখনো রাত বারোটা কিংবা কখনো রাত দুটোর সময়েও জমে যেত লুডুর আসর।আমি কিন্তু এত রাতে হওয়াতে খুবই মিস করতাম তারপরও কয়েকবার খেলায় অংশ নিয়েও উইনার হতে পারিনি।বেশি মজা হতো ঝটপট রাউন্ডে ছক্কা মারার বিষয়টি।তাছাড়া প্রতিদিনের যেকোনো সময় ছক্কা-পাঞ্জা চ্যানেলে উঁকি মারার অভ্যেসটা তো ছিলই।☺️☺️
সত্যি আপু সেই মুহূর্ত গুলো খুবই দারুণ ছিলো।
একদম।
আমার তো গর্তবাসীর কথা মনে পরে যাচ্ছে। 😆
আমি তো এখনো মাঝে মাঝে স্বপ্নে দেখি ব্যান্ড ফর টু ডে হয়েছি।😜😝
এবিবির ছক্কা-পাঞ্জার গভীর রাতের টানটান উত্তেজনার কথা মনে আছে। আমি যদি ঘুমিয়ে যেতাম রাজু কিংবা অন্য কেউ আমাকে ফোন দিয়ে ডাকিয়ে দিত। আন্টি এখন লুডু খেলা শুরু হবে। আর তখন ঘুমো ঘুমো চোখে খেলতে আসতাম। আরউত্তেজনা বাড়তে থাকতো। সে সময়ে যে ইউজারগুলো ছিল তাদের সবার কথা মনে পড়ছে আজ। সত্যি অন্য রকমের অনুভূতি।
আসলে সত্যি খেলার প্রতিটি মুহূর্ত গুলো বেশ টানটান উত্তেজনাপূর্ণ ছিলো।
প্রশ্ন দেখে গভীর রাতের সেই ছক্কা পাঞ্জার খেলার মুহূর্ত মনে পড়ে গেল।
আমার তো মনে পড়ে যাচ্ছে সেই ছোটবেলার দিনগুলোর কথা। যখন ভাই বোনরা সবাই রাতের বেলায় বসে খেলতাম এই খেলাটা🥰। কিন্তু দুঃখের বিষয় হলেও এটাই সত্যি, যে কখনোই জিততে পারেনি🤣🤣।
এগুলো কি আর ভুলে যায় নাকি। ভুলতে চাইলেও তো আরো বেশি করে মনে পড়ে। সব থেকে বেশি মজা হতো রাতের বেলায়। কি সুন্দর এক অনুভূতি কাজ করতো।
জি ভাই কিছু কিছু অনুভূতি কখনো ভুলা যায় না।
এবিবির ছক্কা-পাঞ্জা খেলায় আমি কখনো জিততে পারবো না। কারণ এখানে সবার চোখ ফাঁকি দিয়ে চুরি করে ঘুটি পাকানো যায় না,হা হা হা।😜😝
ছোট বেলায় ছক্কা খেলার সব চেয়ে মজার অনুভুতি হলো আমার চাচার সাথে খেলা। চাচা সব সময় চুরি করে তার গুটি পাকাতে। আমরা ছোট ছিলাম বলে ধরতে পারতাম না। আর তা তিনি করতে হাতে ধুতু লাগিয়ে গুটি পাকিয়ে ফেলতে। আমরা ধরতেও পারতাম। তাই সব সময় আমরা চাচার কাছে হারতাম।সে স্মৃতি আজও মনে পড়ে ।যদিও সেই চাচা আজ আর বেঁচে নেই।
আসলে জীবন কিছু সুন্দর মুহূর্তের কথা কখনো ভুলা যায় না। যখনি এই সুন্দর মুহূর্ত গুলো হৃদয়ের আয়নায় স্মৃতি হয়ে ভেসে উঠে তখনি আনন্দে চোখের কোণে জল জমা হয়। এবিবির ছক্কা-পাঞ্জা খেলার প্রতিটি মূহুর্ত বেশ দারুন ছিলো।
যখনি দাদা আসতো তখনি আনন্দের বাতাস আরো জোরে বয়ে যেতো । বিশেষ করে খেলার মুহূর্ত গুলো টানটান উত্তেজনাপূর্ণ ছিলো। আসলে নিজে না জিততে পারলেও শ্রদ্ধেয় দাদাসহ সবার সাথে সুন্দর মুহূর্ত পার করার আনন্দটাই ছিলো অন্যরকম। মাঝে মাঝে শ্রদ্ধেয় দাদা খেলার মাঝে ফানি কথা বলতো । ঐ মুহূর্তে গুলোতে দাদাকে নিয়ে সবাই বেশ আনন্দ করতো। খেলার মাঝে যে বিজয় হতো তার তো আনন্দের সীমা ছিলো না 20 ডলারের আপভোট পেতো। যে বিজয়ী মনোনীত হতো তাকে নিয়েও সবাই বেশ মজা করতো । সেইও বিজয়ী হওয়ার কারণে সবাইকে টিপ দিতো । এই সুন্দর মুহূর্তগুলো এখন হৃদয়ের মাঝে গেঁথে রয়েছে। এই সুন্দর মুহূর্ত গুলো এখন খুব মিস করি।