মানুষের মৌলিক চাহিদা
নমস্কার বন্ধুরা,
আশা করি সবাই ভালো আছেন এবং সুস্থ আছেন।সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকে আমি আমার পোস্ট লেখা শুরু করছি।আজকে আমি মানুষের সত্যিকারের মৌলিক চাহিদা নিয়ে আলোচনা করবো।আশা করি এটা আপনাদের কিছুটা হলেও ভালো লাগবে।
এই শীতে সত্যিকারের কিছু মানুষের কি শীতবস্ত্রের প্রয়োজনীয়তা আছে?আমরা জানি মানুষের চারটি মৌলিক চাহিদা অন্ন বস্ত্র বাসস্থান শিক্ষা ও চিকিৎসা।কিন্তু আমাদের এই মৌলিক চাহিদা কতটা সংরক্ষিত হয়।আর এই চাহিদা কে সুরক্ষিত রাখার দায় কার আমাদের নিজদের নাকি রাষ্ট্রের?বাস্তবিক পক্ষে রাষ্ট্র আমাদের কি সাহায্য করতে পারে আমাদের অধিকারের জায়গা টাকে সুরক্ষিত রাখতে পারে তার বেশি কিছু নয়।আমাদের চাহিদা আমাদেরই মেটাতে হবে।
এই জন্য দরকার নিজেদেরকে গড়ে তোলা।আর নিজেদের কি গড়ে তোলার জন্য প্রয়োজন সঠিক শিক্ষা ও দক্ষতা অর্জন।আজকের যুগ দক্ষতা ও কমিউনিকেশন এর যুগ।এই দুটির মেলবন্ধন পারে আমাদের একটা সাফল্যে পৌঁছে দিতে।আর সেই সাথে আমাদের চাহিদা ও পরিপূর্ণ হবে।
এই শীতকাল এলেই দেখতে পাওয়া যায় কিছু মানুষ গরীব দুঃখীদের শীতবস্ত্র বিতরণ করছে।এটা নিঃসন্দেহে খুবই জনহিতকর ব্যাপার।এটা একজন করলে আরেকজন উদ্বুদ্ধ হবে।কিন্তু আমাদের খাদ্য ও বস্ত্রের অভাব সত্যি কি খুব?এই যুগে কাজের লোকের খুব অভাব।আমরা যাদের শীতবস্ত্র প্রদান করি তারা কিন্তু সবাই শারীরিকভাবে দুঃস্থ নয়।তারা কাজের মাধ্যমে নিজেদের এই অন্ন ও বস্ত্র জোগাড় করতে পারে।তাই আমাদের উচিত যারা শারীরিক ভাবে সুস্থ তাদেরকে সাহায্য নয় কাজ দিন।
VOTE @bangla.witness as witness
OR
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
Congratulations, your post has been upvoted by @nixiee with a 4.908229162697699 % upvote Vote may not be displayed on Steemit due to the current Steemit API issue, but there is a normal upvote record in the blockchain data, so don't worry.
ভিক্ষাবৃত্তি বা দান দুটর কোনটাই মানুষ সহ পরিবার সহ জাতি কাউকেই এগিয়ে দিতে পারে না। জকাল দান ধ্যানটাও অনেক খানি স্ট্যাটাস দেখানো হয়ে গেছে।
কথাগুলো একদম সত্যি বলেছেন আপু। আমাদের সবার উচিত এমন কাউকে শীোত বস্ত্র বা সাহায্য করা যারা শারীরিকভাবে অক্ষম এবং একদমই নিজের স্বাবলম্বী হয়ে কোন কিছু করতে পারবে না। কিন্তু বর্তমান সময়ে দেখা যায় শারীরিকভাবে সক্ষম ব্যক্তি নাই ভিক্ষা এবং সাহায্যপ্রার্থী হয়ে থাকে। এদের যদি আমরা কাজের ব্যবস্থা করে দেই তাহলে আর এরকম হবে না। সব মিলিয়ে আপু সুন্দর সুবুদ্ধি মূলক কথা বলেছেন।
অন্নবস্ত্র বাসস্থান ইত্যাদি মৌলিক চাহিদাগুলি মেটানোর জন্য আমাদেরকেই বেশি গুরুত্ব দিতে হয় জীবন ধারণে। সরকার সবটা করে দেবে ভেবে যে বসে থাকে তার দ্বারা কিছুই হয় না। এক্ষেত্রে ভগবান শ্রীকৃষ্ণের গীতায় বলা বাণী মনে পড়ে যায়। যার যার কর্ম নিজেকেই করে যেতে হবে। আর নিজের জন্য সবটুকু অর্জন করার দায়ভার একমাত্র নিজের উপরেই। আপনি দারুন সুন্দর করে সম্পূর্ণ বিষয়টি ব্যাখ্যা করলেন।
ঠিক বলেছেন আপু বর্তমান কেউ এমন অসহায় নেই। সবাইকে একটু কাজ দিলেই হয়তো তারা বেশ ভালো ভাবে চলবে।আপনার পোস্ট পড়ে অনেক ভালো লাগলো। ধন্যবাদ দিদি অনেক সুন্দর লিখেছেন।
ঠিক বলেছেন দিদি, যারা শারীরিকভাবে সুস্থ্য তাদেরকে টাকা না দিয়ে কাজ দেয়া ভালো। এই শীতে বিত্তবান যারা আছে তাদের অসহায়দের পাশে দাড়াঁনো উচিত। বিশেষ করে অনেকেই বস্ত্রের জন্য কষ্ট করে।
একেবারে যথার্থ বলেছেন বৌদি,যারা সুস্থ তাদেরকে যদি কাজ ম্যানেজ করে দেওয়া যায়, তাহলে তারা সবচেয়ে বেশি উপকৃত হবে। কিন্তু এভাবে আসলে কেউ ভাবে না। সবাই টাকা পয়সা বা অন্য কিছু দিয়ে সাহায্য সহযোগিতা করার চেষ্টা করে। যাইহোক এতো চমৎকার একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
পুরো লেখাটাই পড়েছি দিদিভাই, উপরোক্ত লাইন এর কথার সঙ্গে সহমত পোষণ করছি।
বাহ সুন্দর একটা কথা বলেছেন দিদি। সত্যি সামর্থ্যবানদের সাহায্য না কাজ দেওয়া উচিত। একবার সাহায্য করলে তাদের জীবনের কোন পরিবর্তন হবে না। কিন্তু কাজ দিলে তার পুরো জীবন পরিবর্তন হয়ে যাবে। বেশ ভালো লাগল পড়ে।
দিদি আপনার পোস্টটি পড়ে অনেক ভালো লাগলো এবং বাস্তবসম্মত কিছু কথা লিখেছেন।শারীরিক ভাবে যারা সুস্থ তাদেরকে সাহায্য না করে তাদের একটি কাজ দিলে সুন্দর ভাবে দিন যাবে তাদের। যারা অসুস্থ কাজ করতে পারেনা তাদেরকে সাহায্য করা উচিত। চমৎকার একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন দিদি।